Skip to content

কোন মাসে কী সবজি লাগাতে হয়?

কোন মাসে কী সবজি লাগাতে হয়

(১) সবজি কী?

সবজির ধারণা দুটি গ্রীক শব্দ যথা: ‘Oleris’ অর্থ গুল্মজাতীয় গাছ এবং ‘culture’ অর্থ চাষাবাদ হতে সবজি সম্পর্কে যে ব্যাখ্যা পাওয়া যায় তা হচ্ছে ঝোপজাতীয় নরম ও রসালো গাছ যা বিশেষ যত্নসহকারে, সীমিত আকারে চাষ করা হয়। অনেক বিরুৎ বা তৃণলতা ও কিছু কিছু বৃক্ষজাতীয় গাছের বিভিন্ন অংশ সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে গাছের বিভিন্ন অংশকে বিভিন্ন শ্রেণির সবজিতে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন-

  • পাতাজাতীয় সবজি: উদাহরণ- পুঁইশাক, লালশাক, ধনে পাতা, লেটুস, বাঁধাকপি, কচুশাক, সজিনা পাতা, কুমড়া ও লাউ পাতা শাক, থানকুনি, শুষনি শাক, পুদিনা, পালংশাক ইত্যাদি।
  • মূলজাতীয় সবজি: উদাহরণ- গাজর, মূলা, শালগম, বিট ইত্যাদি।
  • টিউবার বা কন্দজাতীয় সবজি: উদাহরণ- গোল আলু, মেটে আলু, মুখি কচু, ওলকচু, মানকচু ইত্যাদি। 
  • ফলজাতীয় সবজি: উদাহরণ- পেঁপে, টমেটো, বেগুন, লাউ, চাল কুমড়া, ঝিঙ্গা, চিচিংগা, করলা, কাঁকরোল, ঢেড়শ, পটল, বরবটি, শশা ইত্যাদি। 
  • কান্ড জাতীয় সবজি-উদাহরণ: ডাটা শাক, কচি বাঁশ, পুঁই, ডাটা, কলা গাছের শাঁস ইত্যাদি। 
  • ফুল জাতীয় সবজি: উদাহরণ-ফুলকপি, ব্রকোলি, বকফুল, কুমড়া ফুল, কলার মোচা ইত্যাদি।
  • বীজজাতীয় সবজি: উদাহরণ- মটরশুটি, শিম, কাঁঠালের বীজ ইত্যাদি।

(২) কোন মাসে কী সবজি লাগাতে হয়?

ক) বৈশাখ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(বৈশাখ = মধ্য এপ্রিল – মধ্য মে।)

  1. পাটশাক, বেগুন, মরিচ, লালশাক, গিমাকলমি,পাতাপেঁয়াজ, আদা, হলুদ, ডাঁটা,  ঢেঁড়স বীজ বপন ও গ্রীষ্মকালীন টম্যাটোর চারা রোপণ করার সময়। চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন, মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা,  কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় দমন, সেচ প্রদান করার সময়।
  2. খরিফ-১ সবজির বীজ বপন চারা রোপণ করার উত্তম সময়। খরিফ-২ সবজির বেড প্রস্তুত ও চারা তৈরি এ সময় করতে পারবেন। পুঁইশাক, লালশাক, ডাঁটা, বরবটি ফসল সংগ্রহ করার উপযোগী হয়ে যায় এসময়ে।
  3. সবজি হিসেবে কাঁচা কাঁঠালের ব্যবহার করতে পারবেন কারন কাঠাল এ সময়ে ছোট থাকে সবজি হিসাবে ব্যবহার উপযোগী। তরমুজ, বাঙ্গি ফসল সংগ্রহ করার জন্য আপনি প্রস্তুত হতে পারেন এ সময়ে।,
  4. কচি সজিনা, আলুর চিপস তৈরি ও রকমারি ব্যবহার করতে পারেন। ফল চাষের স্থান নির্বাচন, পুরানো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ, উন্নতজাতের ফলের চারা/কলম সংগ্রহ, ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে পারেন।
See also  কোন মাসে কোন সবজি চাষ করতে হয়?

খ) জ্যৈষ্ঠ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(জ্যৈষ্ঠ = মধ্য মে – মধ্য জুন।)

  1. বৈশাখে খরিফ-২ এর বপনকৃত চারা সবজির বীজতলায় রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগসহ বিভিন্ন পরিচর্যা করা, সজিনা সংগ্রহ এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করার সময়।
  2. চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, ঝিঙা, কাঁকরোল সংগ্রহ, পোকামাকড় দমন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।নাবী কুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।
  3. ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত থেকে বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফল সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে পারবেন এসময়ে।

গ) আষাঢ় মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(আষাঢ় = মধ্য জুন – মধ্য জুলাই।)

  1. শিমের বীজ বপন করুন, গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টম্যাটো, কাঁচা মরিচের পরিচর্যা, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করার উপযুক্ত সময়।
  2. জ্যৈষ্ঠ মাসে লাগানো টম্যাটো, বেগুন ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে পারেন। খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করার উত্তম সময়।
  3. ফলসহ ওষুধি গাছের চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা/বেড়া দেয়া যাবে। ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ করুন।

ঘ) শ্রাবণ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(শ্রাবণ = মধ্য জুলাই – মধ্য আগস্ট।)

  1. বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ, টম্যাটো, বেগুনসহ যেসব আগাম রবি সবজি রয়েছে তাদের এর জন্য বীজ বপন এবং বীজতলা তৈরি।
  2. খরিফ-২ এর সবজির পোকামাকড় দমন ও উঠানো সময়। শিমের বীজ বপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজ বপনের সময়।
  3. উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, ফল সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ/ সংরক্ষণ করার সময়।

ঙ) ভাদ্র মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(ভাদ্র = মধ্য আগস্ট – মধ্য সেপ্টেম্বর।)

  1. খরিফ-১ এর সবজি বীজ সংরক্ষণ ও অধিকাংশ খরিফ-২ সবজির সংগ্রহ, সংরক্ষণ করুন এ সময়ে।
  2. গাম রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, সবুজ ফুলকপি, টম্যাটো, বেগুন, ওলকপি, লাউ-এর জমি তৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ এ সময়ে করতে পারেন।
  3. নাবী খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ করুন।
  4. মধ্যম ও নাবী রবি সবজির বীজ তলা তৈরি, বীজ বপন করেন। আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যা করা যাবে।
  5. ফলের উন্নত চারা/কলম লাগানো, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাঁটাই, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ  উপযুক্ত সময়।
See also  কোন মাসে কোন সবজি চাষ করতে হয়?

চ) আশ্বিন মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(আশ্বিন = মধ্য সেপ্টেম্বর – মধ্য অক্টোবর।)

  1. আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত্ন, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমন, আগাম টম্যাটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, সবুজ ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন ও গোড়া বাঁধা, নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজ বপন এ সময়ে করুন।
  2. রসুন, পেঁয়াজের বীজ বপন, আলু লাগানো যাবে।

ছ) কার্তিক মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(কার্তিক = মধ্য অক্টোবর – মধ্য নভেম্বর।)

  1. আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ ও আলুর কেইল বাঁধা। মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান। নাবী রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমিতৈরি/চারা লাগান।মরিচের বীজ বপন/চারা রোপণ।
  2. বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা/ আগাছা পরিষ্কার করা।  ফল গাছের পরিচর্যা, সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া।

জ) অগ্রহায়ণ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(অগ্রহায়ণ = মধ্য নভেম্বর – মধ্য ডিসেম্বর।)

  1. মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান,পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ।
  2. ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ। অন্যান্য রবি ফসল যেমনঃ ফুলকপি, বাঁধাকপি, টম্যাটো, বেগুন ওলকপি, শালগম-এর চারার যত্ন, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার, সবজি সংগ্রহ।

ঝ) পৌষ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(পৌষ = মধ্য ডিসেম্বর – মধ্য জানুয়ারি।)

  1. আগাম ও মধ্যম রবি সবজি সংগ্রহ, সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন। নাবী রবি সবজির পরিচর্যা, ফল গাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করুন।
  2. যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলের চাষ করতে চান তাদেরকে এ সময় বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে যাতে ফুল গাছের যত্ন  ভালো হয়।

ঞ) মাঘ মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(মাঘ = মধ্য জানুয়ারি – মধ্য ফেব্রুয়ারি।)

  1. আলু, পেঁয়াজ, রসুন-এর গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, নাবী রবি সবজির সেচ, সার, গোড়া বাঁধা, মাচা দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টম্যাটোর ডাল ও ফল ছাঁটা, মধ্যম এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজ বপন।
  2. ফল গাছের পোকামাকড়, রোগাবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা। বীজতলায় চারা উৎপাদনে বেশি সচেতন হতে হবে।কেননা সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তীতে অনায়াসে ভাল ফসল/ফলন আশা করা যায়।
See also  কোন মাসে কোন সবজি চাষ করতে হয়?

ট) ফাল্গুন মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(ফাল্গুন = মধ্য ফেব্রুয়ারি – মধ্য মার্চ।)

  1. নাবী খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদাতৈরি, বীজ বপন, ঢেঁড়স, ডাঁটা লালশাক এর বীজ বপন। আলু, মিষ্টি আলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা।
  2. আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমিতৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ।আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন।এক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন।
  3. চামড়া শক্ত ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। ফল গাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

ঠ) চৈত্র মাসে কি সবজি লাগাতে হয়?

(চৈত্র = মধ্য মার্চ – মধ্য এপ্রিল।)

  1. টম্যাটো, গ্রীষ্মকালীন বেগুন, মরিচ- এর বীজ বপন/চারা রোপণ। নাবী জাতের বীজতলা তৈরি ও বীজ বপন। যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ করার সময়।
  2. কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগ বালাই দমন, সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ। মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি/কড়া ঝরে যায়।তাই প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন জরুরি। নাবী রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন।

(৩) বেশি বেশি সবজি চাষের প্রয়োজনীয়তা কী?

মানুষের শরীরের বহু ধরনের অসুস্থতা দূর হতে পারে অধিক পরিমাণ শাক-সবজি খাওয়ার মধ্য দিয়ে। কেননা পুষ্টিমান ও স্বাদে টাটকা শাক-সবজির জুড়ি নেই। শরীরের পুষ্টির সিংহভাগ আমরা এখান থেকেই পেয়ে থাকি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউট ঘোষণা দিয়েছে, যে যত বেশি সবজি ও ফল খায়, ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও তার ততই কম। এছাড়া এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে নিরামিষভোজীরা দীর্ঘজীবি হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে খনিজ পদার্থযুক্ত খাদ্যের প্রাপ্যতা অনেকটা কম। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদিতে যথেষ্ট পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকলেও এগুলোর উচ্চমূল্যের কারণে দরিদ্রদের পক্ষে সংগ্রহ করা কঠিন। তাই স্বাভাবিকভাবেই ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের জন্য ফল ও সবজির ওপর তাদেরকে নির্ভর করতে হয় এবং দরিদ্র জনগোষ্ঠির বৃহৎ অংশ এখান থেকেই পুষ্টি পেয়ে থাকে।

বাংলাদেশের আবহাওয়া ঋতুভিত্তিক হলেও ঋতু বৈচিত্রের সাথে মিল রেখে হরেক রকমের শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। অধিক পরিমাণে সবজি গ্রহণ খাদ্যকে সুষম করে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে খাদ্যের মোট ক্যালরির অন্তত ৫% ফল ও সবজি থেকে আসা উচিত। এতে যে পরিমাণ সবজি খেতে হবে, তা দেহের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের চাহিদাও পূরণ করতে পারে। 

একজন ব্যক্তির (প্রাপ্ত বয়স্ক) দৈনিক খাদ্য তালিকা:

খাদ্যের নাম(পরিমাণ গ্রাম)
চাল২৩৫
গম/আটা১১৫
আলু/মিষ্টি আলু২৪০
ডাল১১৫
শাক১২০
সবজি১১৫
মাছ৩০
তেল১৫
ফলমূল৬০

মানুষের শরীরের তাপমাত্রা রক্ষা এবং দৈনন্দিন শারীরিক ও মানসিক কাজকর্ম করার জন্য যে শক্তির প্রয়োজন তা শর্করা ও স্নেহ জাতীয় উপাদান হতে সরবরাহ পায়।

নিচে শর্করা ও স্নেহ সরবরাহকারী শাক-সবজির তালিকা দেয়া হলো:

শর্করা সমৃদ্ধ সবজিস্নেহ/চর্বি সমৃদ্ধ সবজি
কচু জতীয় সবজি – ২৪.৪ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেকরলা ০.১ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে
মটর শুটি – ২৩.৭ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেবেগুণ ২.৯ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে
গোল আলু – ১৯.১ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেফুলকপি ০.১ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে
মিষ্টি আলু ২১.৬ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামেকচুশাক ১.৫ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে
কাঁকরোল ১৭.৪ গ্রাম প্রতি ১০০ গ্রামে

তাই আমাদের কোন মাসে কি সবজি লাগাতে হয় তা জেনে ছাদ বাগানে, টবে বা জমিতে যেখানেই সেবজি চাষ করা সুযোগ রয়েছে সেখানেই বেশি বেশি করে সবজি চাষ করা উচিত।

[সূত্র: ইন্টারনেট]

Leave a Reply

nv-author-image

inbangla.net/krisi

Everything related to animal and plants in the Bangla language!View Author posts