Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন।)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
কম ঘুমালে চেহারা নষ্ট হয়-কথাটি সত্য।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে একজন মানু্ষের বয়স অনুপাতে ঘুমানোর ঘন্টা নির্ধারন ভিন্ন হয়ে থাকে।
তবে (১৮-৬৫) বছর বয়স পর্যন্তদের ঘুমের সময়সীমা প্রতিদিন ৭ থেক ৯ ঘন্টা ধরা হয়। তবে একদম সঠিক মান ধরা হয় ৮ ঘন্টা সময়কে।
সে ৮ ঘন্টা কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়-
প্রথম ৩ ঘন্টা:
মানব শরির বৃদ্ধি কারক হরমোন(HGH) কাজ করে। যা আপনার দেহকে প্রানবন্ত এবং উজ্জ্বল ত্বক ধরে রাখার কাজ করে। এই হরমোন নিঃসরণ না হলে আপনার ত্বকের ক্ষতি আবার পুনরায় ঠিক হবে না। এতে করে চেহারার পাশাপাশি পুরো শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মাঝের ২ ঘন্টা:
আপনার মেলাটোনিন বাড়ায়। এটা একটা হরমোন যা আপনাকে সতেজ রেখে প্রতিদিনের কাজে উৎসাহিত করে।এবং সেটা Antioxidants হিসেবে কাজ করে যা মৌলের ক্ষতিকর দিক থেকে আপনার ত্বকের রক্ষা করে।
শেষ ৩ ঘন্টা:
Rem (Rapid Eye Movement) বা দ্রুত চোখের চলাচলের ঘুমের স্তর। এ সময় কর্টিসল (মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার হরমোন) কমায়। এবং তার সাথে শরিরের তাপমাত্রা অনেক কমে আসে এবং শরিরের পেশি গুলো শান্ত আর নিস্তেজ হয়ে আসে।এতে করে আপনার ত্বকের গভীরতম পুনরুদ্ধার হয়ে থাকে।
অন্যদিকে, কর্টিসল বেড়ে গেলে, আপনার চুল পড়া সমস্যা তৈরী হতে পারে। এবং তার সাথে আপনার ত্বকের সে প্রোটিন গুলো নষ্ট করে দিবে যেগুলো আপনার ত্বক মসৃণ রাখার কাজ করে।
তাছাড়া, যখন আপনি ঘুমান তখন আপনার শরীর দিয়ে অনেক ঘাম বেরিয়ে আসে। আর এ ঘুমের সময় শরিরের প্রাকৃতিক হাইড্রেশনের মাধ্যমে পুনরায় ভারসাম্যে ফিরে আসে এবং বাড়তি আদ্রতা দূর করে।
তাই আপনি ঘুম ছেড়ে দিলে আপনার ত্বকের আদ্রতায় সমস্যা দেখা দিবে এবং তা শুষ্ক হয়ে যাবে।