গরুর খামার নিবন্ধন করতে প্রতিবেশী বাধা সৃষ্টি করতে পারে কি? মোকাবিলা কিভাবে করা যাবে?
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন।)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
আপনার প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, আপনার প্রতিবেশী কোন প্রকার বাধাঁর সৃষ্টি করবে না।
কারণ এর দ্বার আপনার এমন বড় কিছু হাসিল হচ্ছে নাযোর কারণে আপনার প্রতিবেশি আপনাকে হিংসা করবে।
বরং আপনার যদি 10 থেকে 20 টি ভালো মানের গাভী থাকে তাহলে আপনাকে প্রতি বছর সরকারকে খামারের নিবন্ধন নবায়ন বাবদ 1500 থেকে 2000 হাজার টাকা খরচ করতে হবে।
এর বিপরীতে খামার রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনি কিছু সুবিধা পেতে পারেন। যেমন-
১) প্রাণিসম্পদ বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন সেবাসমূহ যেমন -প্রশিক্ষণ, টিকা, নিয়মিত পরিদর্শন, পরামর্শ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন ।
২) ব্যাংক থেকে কৃষি খণ গ্রহনের ক্ষেত্রে অগ্রাধিগার পাবেন। অপরদিকে, রেজিস্ট্রেশন ছাড়াও আপনি লোন পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে গবাদিপশু পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নিকট থেকে খামারী হিসেবে প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন হবে। এছাড়া আপনি ব্যাংকে যোগাযোগ করে আনুষিাঙ্গিক কাগজপত্র বিষয়ে জানতে পারবেন।
৩) আপনার খামার নিবন্ধিত থাকলে প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তারা আপনার খামার সম্পর্কে অবগত থাকবেন এবং বিভিন্ন সময় আপনার খামারে পরিদর্শনে আসবেন।
৪) আপনার খামার রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে, সরকার কর্তিক খামারিদের দেওয়া সকল প্রণদনা, অনুদান, সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
৫) সর্বপরি, আপনার উপজেলার প্রাণীসম্পদ অফিসের ডাক্তারদের সাথে একটি সম্পর্ক তৈরি থাকবে, এত করে বিপদের সময় সহজেই আপনি পরামর্শ ও চিকিৎসা পেয়ে থাকবে।
৬) সরকারের কাছ থেকে খামার চালানোর জন্য খমার রেজিস্ট্রেশন ও ডেইরি ব্যাবসা পরিচালনা করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স নেওয়া থাকলে। কম্পানির কাছে দুধ বিক্রি করতে যেমন: প্রাণ, মিল্কভিটা ইত্যাদি, জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য অথবা অন্যান্য কাজে এগুলো প্রয়োজন হতে পারে।