খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ গরম অঞ্চল (Hot areas): প্রতিটি খাঁচায় খাদ্য ও পানি সরবরাহের সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা রাখতে হবে। খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায়। তবে মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত সংখ্যায় ছিদ্রের ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের বাক্স (Nest boxes) এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন খাঁRead more
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ
গরম অঞ্চল (Hot areas):
- প্রতিটি খাঁচায় খাদ্য ও পানি সরবরাহের সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা রাখতে হবে।
- খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায়। তবে মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত সংখ্যায় ছিদ্রের ব্যবস্থা করতে হবে।
- বাচ্চা প্রসবের বাক্স (Nest boxes) এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন খাঁচার ভিতরে ভালভাবে স্থাপন করা যায়। এছাড়া দু’বার বাচ্চা প্রসবের মধ্যবর্তী সময়ে নেস্ট বাক্স পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করার জন্য বের ও পুনঃস্থাপন করা যায় তার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
- মাঝারি সাইজের খরগোশের জন্য একটি আদর্শ নেট বাক্সের সাইজ হল = ১৬ × ৮ ইঞ্চি (৪০ × ২৫ সেন্টিমিটার) উচ্চতা বিশিষ্ট ।
- ছায়ার জন্য এক চালা ঘর এবং শিকারীর বিপদ থেকে প্রতিরোধের জন্য খরগোশের ঘরের চারিপার্শ্বে বেড়া দেয়া যেতে পারে।
- খাঁচার ফ্রেম তৈরি করে তারের নেট দিয়ে আবৃত করতে হবে। ফ্রেমের উপরিভাগ এবং পার্শ্বে ২.৫ সেন্টিমিটার ফাঁক বিশিষ্ট নেট এবং খাঁচার মেঝেতে ১ হতে ১.৫ সেন্টিমিটার ফাঁক বিশিষ্ট নেট ব্যবহার করতে হবে।
- খরগোশের একটি আদর্শ খাঁচার মাপ হল = ৩০ × ৩৬ ইঞ্চি (৭৫ × ৯০ সেন্টিমিটার) উচ্চতা বিশিষ্ট খাঁচা।
ঠান্ডা অঞ্চল (Cold areas):
- খরগোশের বিশ্রাম ও ঘুমানোর জন্য খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায় এবং দৌড়ানোর জায়গা তারের জালি দিয়ে তৈরি করা যায়।
- খরগোশের ঘরের সাইজ ১২০ × ৬০ × ৬০ সেন্টিমিটার।
যেভাবে পালন করবেন: বাড়ির ছাদ, আঙিনা বা বারান্দায় ছোট আকারের শেড তৈরি করে খরগোশ পালন করা যায়।
See less
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ। জনপ্রিয় এই গানটির লিরিক্স হলো- আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ। রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি, তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ। আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ। রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি, তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ। আমার এ দুহাত সুধRead more
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ। জনপ্রিয় এই গানটির লিরিক্স হলো-
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল,
See lessবাতাসের আছে কিছু গন্ধ।
রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি,
তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল,
বাতাসের আছে কিছু গন্ধ।
রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি,
তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।
আমার এ দুহাত সুধ রিক্ত,
আমার এ দুচোখ জ্বলে শীক্ত।
আমার এ দুহাত সুধ রিক্ত,
আমার এ দুচোখ জ্বলে শীক্ত।
বুক ভরা নীরবতা নিয়ে অকারণ,
বুক ভরা নীরবতা নিয়ে অকারণ,
আমার এ দুয়ার হল বন্দ।
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল,
বাতাসের আছে কিছু গন্ধ।
রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি,
তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।
ভেবে তো পাইনি আমি কি হোল আমার,
লজ্জায় প্রহরী কেন খোলে নাকো দার।
ভেবে তো পাইনি আমি কি হোল আমার,
লজ্জায় প্রহরী কেন খোলে নাকো দার।
বুজি না কেমন করে বলবো,
খেয়ালী কতোই ভেসে চলবো।
বুজি না কেমন করে বলবো,
খেয়ালী কতোই ভেসে চলবো।
বলি বলি করে তবু বলা হল না।
বলি বলি করে তবু বলা হল না।
যানিনা কীসে এতো দন্দ।
আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল,
বাতাসের আছে কিছু গন্ধ।
রাত্রির গাঁয়ে জ্বলে জোনাকি,
তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।