গরুর রোগ: বকনা গরুর ডায়রিয়া (Diarrhoea) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ For a Heifer Cow (একটি বকনা গরুর জন্য) Rx- (1) Pow. Renalyte 20gm (Renata)/Pow. Electromin 20gm (Square)/Pow. Oralyte 25 gm (Opsonin)/Pow. Glucolyte (ACME) 20gm/Pow Interlyte 25 gm (Intercept) - 5 packet ব্যবহারের ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১ গ্রামRead more
গরুর রোগ: বকনা গরুর ডায়রিয়া (Diarrhoea) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ
For a Heifer Cow (একটি বকনা গরুর জন্য)
Rx-
(1) Pow. Renalyte 20gm (Renata)/Pow. Electromin 20gm (Square)/Pow. Oralyte 25 gm (Opsonin)/Pow. Glucolyte (ACME) 20gm/Pow Interlyte 25 gm (Intercept) – 5 packet
ব্যবহারের ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১ গ্রাম ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে নরমাল পানির পরিবর্তে স্যালাইন পানি খাওয়াতে হবে পাতলা পায়খানা না কমা পর্যন্ত ।
Or,
Inj. 5% Dextrose Saline- 1000ml x 2 bags. e,g Inj. Dexoride 500, 100 ml (Beximco )/Inj. ACME’s Dextrose 500, 1000ml (ACME)/Inj. Normal Saline 500, 1000ml (Opsonin) Sig. 1000ml
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: স্যালাইন গরুর জগুলার শিরায় দিনে ২ বার দিতে হবে।
(2) Bol. Triplex Vet/Bol. Sulfon/Bol. Trios/Bol. Coss vet/Bol. Sulphadin-3/Bol. Sulphadin-3
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ২+ ০ + ২ প্রথম দিন ঔষধ খাওয়ানোর পরের দিন থেকে মোট মাত্রার অর্ধেক পরিমাণ দিতে হবে।
See less
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজিকে বাংলা ভাষার রক্ষাকর্তা বলা হয়। হাজার বছর আগে বাঙ্গালি জাতির মুখের ভাষা ‘বাংলা’কে কেড়ে নিয়েছিল দক্ষিণ ভারত থেকে আগত সেন রাজারা। সেন রাজাদের হিন্দু পণ্ডিতরা নির্দেশ জারি করেছিল, ‘যারা বাংলা ভাষা বলবে ও শুনবে তারা রৌরব নামক নরকে যাবে।’ ওই সময় তুর্কি বংশোদ্ভূRead more
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজিকে বাংলা ভাষার রক্ষাকর্তা বলা হয়।
হাজার বছর আগে বাঙ্গালি জাতির মুখের ভাষা ‘বাংলা’কে কেড়ে নিয়েছিল দক্ষিণ ভারত থেকে আগত সেন রাজারা। সেন রাজাদের হিন্দু পণ্ডিতরা নির্দেশ জারি করেছিল, ‘যারা বাংলা ভাষা বলবে ও শুনবে তারা রৌরব নামক নরকে যাবে।’ ওই সময় তুর্কি বংশোদ্ভূত ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজি নির্যাতিত বাঙালিদের মুক্ত করতে এগিয়ে আসেন এবং ১২০৪ খ্রিষ্টাব্দে মাত্র ১৮ জন ঘোড়সওয়ারি নিয়ে সেন রাজাকে পরাজিত করে বাংলাকে স্বাধীন করেন। বক্তারা বলেন, ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজির বাংলা বিজয়ের মাধ্যম সেই দিন শুধু ভূমির বিজয় হয়নি, সঙ্গে মুক্ত হয়েছিল বাঙ্গালিদের মুখের ভাষা ‘বাংলা’।
মধ্যযুগে মুসলিম শাসকদের রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ভাষার যে সাহিত্যচর্চা শুরু হয়, তার মাধ্যমে বাংলা ভাষা একটি পরিপূর্ণ ভাষা হিসেবে আত্মপ্রকাশের যোগ্যতা অর্জন করে।
বাংলা ভাষাকে কলুষিত করার চেষ্টা যুগে যুগে আরও হয়। ১৮০০ সনে ব্রিটিশরা কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করে বাংলা ভাষার আরবি ও ফারসি শব্দ বাদ দিয়ে সংস্কৃত শব্দ প্রবেশের উদ্দেশ্যে সাহিত্যচর্চা শুরু করে। তারা দেখাতে চায়—বাংলা ভাষার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই।
মুসলিমদের হেয় প্রতিপন্ন করতে প্রচার করা হয়, বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজিদ অনুবাদ নাকি গিরিশ চন্দ্র সেন করেছেন। অথচ ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দে গিরিশ চন্দ্র সেনের অনুবাদের বহু আগে ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা ভাষায় কুরআন মাজিদের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমিরুদ্দিন বসুনিয়া। এরপর ১৮৩৬ খ্রিষ্টাব্দে মৌলবি নাঈমুদ্দিন পূরো কুরআনের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। অথচ এ ইতিহাস প্রচার করা হয় না।
[সূত্র: খন্দকার কামরুল হুদা, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও শেখ মুজিব, ১৯৯৫, পৃ. ৩২, বাংলাপিডিয়া]
See less