একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessগরুর রোগ: পায়ের জয়েন্ট ফোলা ও ব্যথা (Inflammation of Joint and Pain in Legs) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ For a Cow/Bullock (একটি গাভী/বলদের জন্য) Rx- (1) Inj. Predexanol-S/Inj. Colvasone/Inj. Prednivet/Inj. Steron vet/Inj. Dexavet 10 ml × 2 vials ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসে ১ দিন পর পর মোট ২টি ইঞ্জেকশRead more
For a Cow/Bullock (একটি গাভী/বলদের জন্য)
Rx-
(1) Inj. Predexanol-S/Inj. Colvasone/Inj. Prednivet/Inj. Steron vet/Inj. Dexavet 10 ml × 2 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসে ১ দিন পর পর মোট ২টি ইঞ্জেকশন দিতে হবে।
(2) Inj. Bipen vet 40 lac/Inj. Pronacillin vet 40 lac/Inj. Penbacllin 40 lac/Inj. Vetopen 40 lac × 5 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১ ভায়াল ১০ মি.লি বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে রানের মাংসে পর পর ৫ দিন দিতে হবে।
See lessBARI এর পূর্ণ রূপ হলো- Bangladesh Agricultural Research Institute।
BARI এর পূর্ণ রূপ হলো- Bangladesh Agricultural Research Institute।
See lessবাংলাদেশে একসময়কার বেশ জনপ্রিয় সেলুলার অপারেটর সিটিসেল মার খেয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হওয়ার কারণ কী ছিল?
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল। সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-URead more
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল।
সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-UIM সংযোগ যাকে আমরা বলি RIM সংযোগ।
GSM সংযোগের সুবিধা হলো যে কোন সেটে যে কোন কোম্পানির SIM ইউজ করা যেত। যারফলে GSM প্রযুক্তির মোবাইল ফোন জনপ্রিয়তা পায়।
সিটিসেল যেহেতু CDMA প্রযুক্তির ছিল তাই CDMA প্রযুক্তির মোবাইল ব্যাতিত R-UIM বা RIM কানেক্টেড হতো না। সিটিসেলের নির্দষ্ট কিছু মোবাইল ব্যাতিত বাংলাদেশে CDMA মোবাইল ইউজ করা যেত না।
এসকল সমস্যার কারণে সিটিসেল ধীরে ধীরে লোকশান দিয়ে মার্কেটে টিকেছিল। সরকারের কাছে তাদের বকেয়ে হয়ে পড়ে ৪৭৭ কোটি টাকা। হাইকোর্টের আদেশের ১৪৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে পারলেও বাকী ১০০ কোটি টাকা দিতে না পারায় তরঙ্গ বাতিল করা হয়।
নোট:
SIM – Subscriber Identity Module
R-UIM – Removable User Identity Module
RIM – Removable User Identity Module (according to Citycell)
GSM – Global System for Mobile Communications, (originally Groupe Spécial Mobile)
CDMA – Code Division Multiple Access
নাম-মুহাম্মাদ, উপনাম-আবূ আব্দুল্লাহ, পুরো নাম- মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াযিদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মাজাহ আল-কাযভীনী। দাইলাম এলাকার কাযভীন তাঁর বাসভূমি। তাঁর জন্ম ২০৯ হিজরিতে। হাদিস সন্ধানের অদম্য আগ্রহে তিনি ইরাক, বসরা, কুফা, বাগদাদ, সিরিয়া, মিসর ও হিজায যান এবং অসংখ্য হাদিস লিখেন। তিনি হাদিসের ইমাম এবং বিRead more
নাম-মুহাম্মাদ, উপনাম-আবূ আব্দুল্লাহ, পুরো নাম- মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াযিদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মাজাহ আল-কাযভীনী। দাইলাম এলাকার কাযভীন তাঁর বাসভূমি। তাঁর জন্ম ২০৯ হিজরিতে। হাদিস সন্ধানের অদম্য আগ্রহে তিনি ইরাক, বসরা, কুফা, বাগদাদ, সিরিয়া, মিসর ও হিজায যান এবং অসংখ্য হাদিস লিখেন। তিনি হাদিসের ইমাম এবং বিখ্যাত হাফিয ছিলেন। জাব্বরাহ ইবনুল মুগাল্লিস (র) প্রমুখ থেকে তিনি হাদিস শ্রবণ করেছেন। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে আবুল হাসান কাত্তান (র) ও ঈসা ইবনে আবহার (র) প্রমুখ প্রসিদ্ধ।
তাঁর গুরুত্বপূর্ণ লেখা হলো সুনানে ইবনে মাজাহ, যা সিহাহ সিত্তাহর অন্তর্ভুক্ত। এ কিতাবটির ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। এ কিতাবটি বিশ্বের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমানভাবে সমাদৃতও হয়েছে। তিনি ২৭৩ হিজরির ২২ রমযান ইন্তেকাল করেন।
হাদিস বিজ্ঞানের আরো দু’জন মহামনীষী হলেন- ইমাম নাসায়ি ও ইমাম ইবনে মাজাহ (র)। তাঁদের দু’জনের সংকলিত দু’খানি গ্রন্থ ও সিহাহ সিত্তার উন্তর্ভুক্ত।
See lessআলেমরা কয়েক ভাগে বিভক্ত- প্রথম দলঃ তারা তাওহিদের মর্ম কথা, প্রয়োজনীয়তা ও তার শ্রেণী বিন্যাসকে যথাযথভাবে বুঝেছেন। পাশাপাশি তাকে বিনষ্টকারী- শিরকের প্রকৃতি, ক্ষতিকর দিকসমূহ ও তার শ্রেণী-বিভাগ সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। এরপর সঠিক নিয়মে সে সব বিষয়ে মানুষদেরকে অবহিত করছেন নিরলসভাRead more
আলেমরা কয়েক ভাগে বিভক্ত-
প্রথম দলঃ
তারা তাওহিদের মর্ম কথা, প্রয়োজনীয়তা ও তার শ্রেণী বিন্যাসকে যথাযথভাবে বুঝেছেন। পাশাপাশি তাকে বিনষ্টকারী- শিরকের প্রকৃতি, ক্ষতিকর দিকসমূহ ও তার শ্রেণী-বিভাগ সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। এরপর সঠিক নিয়মে সে সব বিষয়ে মানুষদেরকে অবহিত করছেন নিরলসভাবে। এ ক্ষেত্রে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসকেই রেফারেন্স হিসাবে গ্রহণ করেছেন। ফলে, নবীদেরকে যেমন মিথ্যা অপবাদের সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রতি:নিয়ত প্রতিবাদ-প্রতিরোধ, বাধা-বিপত্তি, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তবে তারা আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করেছেন নবীদেরকে তাই সহ্য করে চলেছেন শত বাধা ও নির্যাতন। দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছেন আল্লাহর যমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার পূণ্যময় মহান কাজে। কোনোভাবেই কর্তব্য-কাজ হতে বিরত হচ্ছেন না মুহূর্তের জন্যও।
তাদের পাথেয় হচ্ছে আল্লাহ তাআলার মহান বাণী,
আর তারা যা বলে, তাতে তুমি ধৈর্য্য ধারণ কর এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চল। (সূরা মুযযাম্মিল: আয়াত ১০)।
লুকমান (আঃ) তাঁর ছেলেকে উপদেশ দিয়ে বলেছেন:
হে আমার প্রিয় সন্তান, সালাত কায়েম কর, সৎকাজের আদেশ দাও, অসৎকাজে নিষেধ কর এবং তোমার উপর যে বিপদ আসে তাতে ধৈর্য্য ধর। নিশ্চয় এগুলো অন্যতম দৃঢ় সংকল্পের কাজ। ( সূরা লুকমান: আয়াত ১৭)
দ্বিতীয় দল:
যারা ইসলামের মূল ভিত্তি তাওহিদের দিকে দাওয়াত দেয়াকে খুব বেশী গুরুত্ব দেন না। তারা ঘুরে ফিরে মানুষকে আকিদাহ-বিশ্বাস সহিহ না করেই সালাত, ইসলামী রাষ্ট্র গঠন ও জিহাদের দিকে ডাকে। মনে হয় তাঁরা আল্লাহ তাআলার সে বাণীটি শুনেননি, যাতে তিনি শিরক সম্বন্ধে সতর্ক করে বলেছেন,
আল্লাহ বলেন:
যদি তারা শিরকে প্রবৃত্ত হয়, তাহলে তারা যত আমলই করুক না কেন নষ্ট হয়ে যাবে। (সূরা আনআম: আয়াত ৮৮)।
যদি তারা নবী-রাসূলদের অনুসরণ করে তাওহিদকে অগ্রাধিকার দিতেন তাহলে তাদের দাওয়াত জয়যুক্ত হত এবং আল্লাহ তাদের সাহায্য করতেন, যেমন সাহায্য করেছিলেন তিনি নবী-রাসূলদের।
আল্লাহ বলেন:
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে এ মর্মে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদেরকে যমীনের প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদাত করবে, আমার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা কুফরী করবে তারাই ফাসিক। (সূরা নূর: আয়াত ৫৫)।
তৃতীয় দল:
আলেমদের মধ্যে তৃতীয় একটি দল আছে, তারা মানুষের শত্রুতার ভয়ে অথবা চাকরির ভয়ে কিংবা নিজেদের পজিশন নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে তাওহিদের দাওয়াত দেন না এবং শিরকের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম করেন না। আল্লাহ তাআলা দ্বীনের তাবলীগ করার জন্য তাদেরকে যে ইলম ও মেধা দান করেছেন তা তারা গোপন করে রাখছেন।
তাদের তরে আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী খুবই প্রযোজ্য:
নিশ্চয় যারা গোপন করে সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ ও হিদায়াত যা আমি নাযিল করেছি, কিতাবে মানুষের জন্য তা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করার পর, তাদেরকে আল্লাহ লা’নত করেন এবং লা’নতকারীগণও তাদেরকে লা’নত করে। (সূরা বাকারা: আয়াত ১৫৯)
আল্লাহ দ্বীনের পথে আহবানকারীদের সম্বন্ধে বলেন:
যারা আল্লাহর রিসালাতকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়, এবং তাঁকে ভয় করে। আল্লাহ ছাড়া আর কাউকেই ভয় করে না। (সূরা আহযাব, ৩৩: ৩৯ আয়াত)।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
যে ইলম গোপন রাখবে, আল্লাহ কিয়ামত দিবসে তার মুখে আগুনের লাগাম পরাবেন। (আহমদ, সহিহ)।
চতুর্থ দল:
আলেমদের চতুর্থ দলটির বক্তব্য হচ্ছে, কেবলমাত্র আল্লাহর নিকটই দোয়া করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং নবী, আউলিয়া ও মৃতদের কাছে দোয়া করা জায়েয। তারা বলেন, আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দোয়া করার ব্যাপারে সতর্ক করে যে সব আয়াত নাযিল হয়েছে তা শুধু মুশরিকেদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। মুসলিমদের কেউই মুশরিকদের অন্তর্ভূক্ত নয়।
মনে হচ্ছে তারা আল্লাহ তাআলার সে বাণীটি শুনতে পানরি যাতে তিনি বলেছেন,
যারা ঈমান এনেছে এবং স্বীয় ঈমানকে যুলম (শিরক)-এর সাথে মিশ্রণ করেনি। তাদের জন্য রয়েছে নিরাপত্তা এবং তারাই হেদায়েত প্রাপ্ত। (সূরা আনআম, ৬: ৮২ আয়াত)।
এই আয়াত হতে বুঝা যাচ্ছে শিরকের মধ্যে মুমিন-মুসলিমও পতিত হতে পারে, যা আজ অধিকাংশ মুসলিম দেশেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। এসব আলেম আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দোয়া করা, মসজিদে কবর দেয়া, কবরের চরিদিকে তাওয়াফ করা, ওলী-আউলিয়াদের নামে নযর-মানত দেয়া সহ বহু শিরক, বিদআত ও মারাত্মক মারাত্মক মন্দ কাজকে মুবাহ করে দিয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের ব্যাপারে সাবধান করে বলে গেছেনঃ
আমি আমার উম্মতের জন্য বিপথগামীকারী ইমাম ও নেতৃবর্গের আশঙ্কা করছি। (তিরমিযি, সহিহ)।
খুবই বিস্ময়কর ব্যাপার! একবার একটি প্রশ্নের জবাবে জামেয়া আযহারের জনৈক শায়খ কবরের দিকে সালাত আদায় করাকে জায়েয বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, কেন কররের দিকে সালাত আদায় করা জায়েয হবে না? অথচ আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববীতে শায়িত আছেন এবং মানুষ তার কবরের দিকে সালাত আদায় করছে।
আমরা তার যুক্তি খন্ডন করে বলতে পারি, প্রথমত: নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মসজিদে দাফন করা হয়নি। বরং তাঁকে দাফন করা হয় আয়েশা রা.-এর ঘরে। উমাইয়াদের সময় তাঁর কবরকে মসজিদের ভিতরে প্রবেশ করান হয়। দ্বিতীয়ত: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের দিকে সালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব সময় পাঠ করতেন:
হে আল্লাহ, আমি এমন ইলম থেকে বাঁচতে চাই যা কোনো উপকার দেয় না। (মুসলিম) অর্থাৎ- যা আমি অপরকে শিখাব না, না আমি নিজে তাতে আমল করব এবং না তা আমার চরিত্রকে সংশোধন করবে।
পঞ্চম দল:
এমন আলেম যারা নিজ বুজুর্গদের কথা মান্য করে আর আল্লাহর হুকুম অমান্য করার ব্যাপারে তাদের আনুগত্য করে। প্রকৃত অর্থে তারা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপদেশের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে, নবীজী বলেন,
স্রষ্টার অবাধ্যতার কাজে সৃষ্টির আনুগত্য করা যাবে না। (আহমাদ, সহিহ)
এতে করে তারা অতি শীঘ্রই কিয়ামত দিবসে আফসোস করবে, যে দিন আফসোসে কোনো কাজ হবে না।
আল্লাহ কাফেরদের আযাব বর্ণনা করছেন, যারা তাদের পথ অনুসরণ করবে তাদের সম্বন্ধেও বলছেন:
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম। তারা আরো বলবে, ‘হে আমাদের রব, আমরা আমাদের নেতৃবর্গ ও বিশিষ্ট লোকদের আনুগত্য করেছিলাম, তখন তারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল। হে আমাদের রব, আপনি তাদেরকে দ্বিগুণ আযাব দিন এবং তাদেরকে বেশী করে লানত করুন। (সূরা আহযাব: আয়াত ৬৬-৬৮)।
আল্লামা ইবনে কাসির রহ. এই আয়াতের তাফসীরে বলেন, আমরা নেতাদের ও বড় বড় বুজুর্গদের অনুসরণ করেছিলাম আর বিরোধিতা করেছিলাম রাসূলদের। এবং এ ধারণা পোষণ করেছিলাম যে, নিশ্চয়ই তাঁদের কাছে কিছু আছে এবং তারাও কোনো কিছুর উপর আছে। কিন্তু এখন দেখছি তারা কোনো কিছুরই উপর নেই।
See lessগরুর রোগ: দীর্ঘমেয়াদি জ্বর (Anaplasmosis) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ For a Cow (একটি গাভীর জন্য) Rx- (1) Inj. Eskamycin Vet 10 ml/Inj. Tetravet 10 ml/Inj. Oxyvet 10 ml/Vetomycin 10 ml × 1 vial. ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসে পরপর ৩ দিন প্রয়োগ করতে হবে। (2) Inj. Ectorid (Vet) 10 ml/Inj. KomidocarbRead more
For a Cow (একটি গাভীর জন্য)
Rx-
(1) Inj. Eskamycin Vet 10 ml/Inj. Tetravet 10 ml/Inj. Oxyvet 10 ml/Vetomycin 10 ml × 1 vial.
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসে পরপর ৩ দিন প্রয়োগ করতে হবে।
(2) Inj. Ectorid (Vet) 10 ml/Inj. Komidocarb 10 ml/Inj. Bebenil 2 ml ampule
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: উপরোক্ত যে কোন একটি ইঞ্জেকশন ২ মি.লি করে মাংসপেশীতে পর পর ৩ দিন প্রয়োগ করতে হবে।
অথবা,
Inj. Babcop (2)36/Inj. Berenil 5gm x 1 vial
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১৫ মি.লি পানির সাথে মিশিয়ে মাংসপেশীতে দিতে হবে। প্রয়োজন বোধে আরও ব্যবহার করা যাবে।
See lessবেগুনের ঢলে পড়ে যায়, এই রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিম্নরূপ- লক্ষণ: Ralstonia solanacearum নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। যেকোন বয়সের গাছে এই রোগের আক্রমণ হতে পারে। আক্রান্ত গাছ হঠাৎ ঢলে পড়ে অর্থাৎ সকালে সুস্থ ও বিকালে ঢলে পড়ে। ২-৩ দিন পরে গাছ ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায়। প্রাথমিক অবস্থায় গাছRead more
বেগুনের ঢলে পড়ে যায়, এই রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিম্নরূপ-
লক্ষণ:
প্রতিরোধ:
ছাগলের রোগ: নিউমোনিয়া (Pnemonia) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ For a Goat (একটি ছাগলের জন্য) Rx- (1) Inj. Astavet/Niravet 10ml/Antihistavet 10ml x 1 vial ব্যবহারের নিয়ম: ২ মি.লি মাংসে পর পর ৫ দিন দিতে হবে। (2) Inj. Paxxcel 0.5gm/Inj. Xnel 0.5gm/Inj. Ceftiren (Vet) 0.5gm × 5 vials ব্যবহারের নিয়ম: ১ ভায়Read more
For a Goat (একটি ছাগলের জন্য)
Rx-
(1) Inj. Astavet/Niravet 10ml/Antihistavet 10ml x 1 vial
ব্যবহারের নিয়ম: ২ মি.লি মাংসে পর পর ৫ দিন দিতে হবে।
(2) Inj. Paxxcel 0.5gm/Inj. Xnel 0.5gm/Inj. Ceftiren (Vet) 0.5gm × 5 vials
ব্যবহারের নিয়ম: ১ ভায়াল ৫ মি.লি বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ৫ দিন রানের বা-ঘাড়ের মাংসে দিতে হবে।
See less
একজন নৃত্যশিল্পী নাচার সময় হঠাৎ করে তার ঘূর্ণন বেগ বৃদ্ধির প্রয়োজন হতে পারে। তখন সে দুই হাত গুটিয়ে নেয়। এতে ঘূর্ণন অক্ষের সাপেক্ষে দেহের জড়তার ভ্রামক কমে যাওয়ায় কৌণিক ভর বেগের সংরক্ষণ সূত্র অনুসারে তার দেহের কৌণিক বেগ বৃদ্ধি পায়।
একজন নৃত্যশিল্পী নাচার সময় হঠাৎ করে তার ঘূর্ণন বেগ বৃদ্ধির প্রয়োজন হতে পারে। তখন সে দুই হাত গুটিয়ে নেয়। এতে ঘূর্ণন অক্ষের সাপেক্ষে দেহের জড়তার ভ্রামক কমে যাওয়ায় কৌণিক ভর বেগের সংরক্ষণ সূত্র অনুসারে তার দেহের কৌণিক বেগ বৃদ্ধি পায়।
See less