প্রজননের জন্য ষাঁড়ের বাচ্চা অবস্থা থেকে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হয়। ষাঁড়ের শারীরিক সুস্থতা বীজের বা সিমেনে গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাইয়ের পর সাধারণত প্রজনন ষাঁড় নির্বাচন করা হয়। প্রজনন ষাঁড়ের যত্নের ব্যাপারে বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো: উপযুক্ত পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সরবরাহ করতে হবে। কোRead more
প্রজননের জন্য ষাঁড়ের বাচ্চা অবস্থা থেকে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হয়। ষাঁড়ের শারীরিক সুস্থতা বীজের বা সিমেনে গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাইয়ের পর সাধারণত প্রজনন ষাঁড় নির্বাচন করা হয়। প্রজনন ষাঁড়ের যত্নের ব্যাপারে বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো:
- উপযুক্ত পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সরবরাহ করতে হবে।
- কোন রোগ দেখা দিলে সংগে সংগে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
- স্বাস্থ্যসম্মত বিধি ব্যবস্থা অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
- প্রতি ১০০ কেজি ওজনের জন্য দৈনিক ১.৫-২ কেজি সুষম দানাদার খাদ্য ও ৩-৪ কেজি কাঁচা ঘাস দিতে হবে।
- সপ্তাহে ২ বারের বেশি বীজ বা সিমেন সংগ্রহ করা যাবে না।
- প্রত্যেকটি ষাঁড়কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আলাদা ঘরে রাখতে হবে।
- পরিমাণ মত সুষম খাদ্য দিতে হবে।
- নিয়মিত প্রতিষেধক টীকা দিতে হবে।
পানিতে জৈব এবং অজৈব বিভিন্ন ধরনের যৌগ খুবই সহজেই দ্রবীভূত হয়। উচ্চ দ্বিমেরু ভ্রামক ( 1.84D), উচ্চ ডাই ইলেকট্রিক ধ্রুবক (78.5) এবং আন্তঃআণবিক হাইড্রোজেন বন্ধন গঠনের কারণে তড়িৎযোজী এবং অনেক সমযোজী যৌগ পানিতে দ্রবীভূত হয়। অর্থাৎ পানিতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিভিন্ন প্রকৃতির যৌগ দ্রবীভূত হয়। তাই পানিকে সারRead more
পানিতে জৈব এবং অজৈব বিভিন্ন ধরনের যৌগ খুবই সহজেই দ্রবীভূত হয়। উচ্চ দ্বিমেরু ভ্রামক ( 1.84D), উচ্চ ডাই ইলেকট্রিক ধ্রুবক (78.5) এবং আন্তঃআণবিক হাইড্রোজেন বন্ধন গঠনের কারণে তড়িৎযোজী এবং অনেক সমযোজী যৌগ পানিতে দ্রবীভূত হয়। অর্থাৎ পানিতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিভিন্ন প্রকৃতির যৌগ দ্রবীভূত হয়। তাই পানিকে সার্বজনীন দ্রাবক বলা হয়।
সাধারণত যেসকল পদার্থ অন্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাদেরকে দ্রাবক বলে।
পানি একটি পোলার অণু। অর্থাৎ পানির একপ্রান্তে থাকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্যপ্রান্তে থাকে নেগেটিভ চার্জ।
যেমন: পানির সংকেত H2O; H+ হচ্ছে পজিটিভ প্রান্ত এবং OH– হচ্ছে নেগেটিভ প্রান্ত। ফলে যেকোনো পদার্থের পজিটিভ প্রান্তের সাথে পানির নেগেটিভ (OH–) এবং পদার্থের নেগেটিভ প্রান্তের সাথে পানির পজিটিভ প্রান্ত (H+) মিলে যৌগ গঠন করে। অর্থাৎ, তখন যৌগটি পানিতে দ্রবীভূত হয়। পানির এই পোলারিটির কারণে অধিকাংশ অজৈব যৌগ-ই পানিতে দ্রবীভূত হয়।
তাছাড়া, যেসকল জৈব যৌগে পোলারিটি রয়েছে তারাও পানিতে দ্রবীভূত হয়।
অর্থাৎ, পানি জৈব ও অজৈব অধিকাংশ যৌগকেই দ্রবীভূত করতে পারে। এজন্যই পানিকে সার্বজনীন দ্রাবক বলা হয়।
See less