গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
See lessমুরগির পক্স, ঠাণ্ডা এবং রানিখেত রোগের চিকিৎসা যদি বলে দিতেন তবে অনেক উপকৃত হতাম…।।
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নববই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। দশকের মধ্যভাগ থেকে এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে। পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার।Read more
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নববই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। দশকের মধ্যভাগ থেকে এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে।
পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার। এটি ছিল আইবিএম (International Business Machines – IBM) কোম্পানির 1620 সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer)। যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্নকরণ।
ষাটের দশকে দেশে ও বিদেশে বৈজ্ঞানিক গবেষণাসহ ব্যাংক-বীমা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে দ্রুত প্রসার ঘটতে শুরু করে; এবং এজন্য রুটিন হিসাবের পরিমাণ যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি প্রয়োজন হয়ে পড়ে হিসাবে দ্রুততা আনয়নের। বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানে হাতে-কলমে হিসাব পরিচালনা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। এসময় দেশের কয়েকটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান ব্যয়বহুল মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপন করে। ষাটের দশকের শেষ দিকে তদানীন্তন হাবিব ব্যাংক IBM 1401 কম্পিউটার এবং ইউনাইটেড ব্যাংক IBM 1901 কম্পিউটার স্থাপন করে। প্রধানত ব্যাংকের যাবতীয় হিসাব-নিকাশের জন্য ব্যবহূত এসব কম্পিউটার ছিল তৃতীয় প্রজন্মের মেইনফ্রেম ধরনের।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে, ১৯৬৯ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরোতে স্থাপিত হয় একটি IBM 360 কম্পিউটার। আদমজী জুট মিলেও এ সময় একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপিত হয়েছিল। সীমিত পরিসরে হলেও স্বাধীনতা পূর্বকালে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স কৌশল প্রভৃতি বিষয়ের পাঠ্যক্রমে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার-এর অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়।
১৯৭২-এর পর থেকে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো নামক প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয় IBM 370, IBM 9100 এবং IBM 4341 প্রভৃতি বৃহৎ কম্পিউটার।
See lessউৎপাদন কেন্দ্রের প্রেরণ প্রান্ত থেকে রিসিভিং প্রান্ত পর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন (লাইন) বলা হয়। প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 110KV, 132KV, 230KV, 400KV পর্যন্ত বা আরও বেশি হতে পারে।
উৎপাদন কেন্দ্রের প্রেরণ প্রান্ত থেকে রিসিভিং প্রান্ত পর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন (লাইন) বলা হয়। প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 110KV, 132KV, 230KV, 400KV পর্যন্ত বা আরও বেশি হতে পারে।
See lessইঞ্জিনে সাদা ধোঁয়া উৎপন্ন হওয়ার কারণ সমূহ হলো- Combustion Chamber এ পানি প্রবেশ করলে। Fuel Contamination হলে। Engine Temperature মাত্রাতিরিক্ত হলে। Fuel Injection Timing Advanced হলে।
ইঞ্জিনে সাদা ধোঁয়া উৎপন্ন হওয়ার কারণ সমূহ হলো-
একটি পরমাণুতে তিনটি মৌলিক কণিকা বিদ্যমা।। এগুলো হলো- ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন। নিউট্রন চার্জ নিরপেক্ষ। প্রোটন ধনাত্মক আধানযুক্ত এবং ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত। যেহেতু কেন্দ্রে অবস্থিত ধনাত্মক আধানযুক্ত প্রোটনের সমানসংখ্যক ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রন কেন্দ্রের বাহিরে অবস্থান করে,তাই পরমাণুতে মোট আধাRead more
একটি পরমাণুতে তিনটি মৌলিক কণিকা বিদ্যমা।। এগুলো হলো- ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন। নিউট্রন চার্জ নিরপেক্ষ। প্রোটন ধনাত্মক আধানযুক্ত এবং ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত।
যেহেতু কেন্দ্রে অবস্থিত ধনাত্মক আধানযুক্ত প্রোটনের সমানসংখ্যক ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রন কেন্দ্রের বাহিরে অবস্থান করে,তাই পরমাণুতে মোট আধান শূন্য হয়। তাই একটি পরমাণু সাধারণ অবস্থায় চার্জ নিরপেক্ষ থাকে।
সামগ্রিক ভাবে কোন মৌল বা পরমাণু চার্জবিহীন। কারণ রাদারফোর্ডের পরমাণুর মডেল থেকে আমরা জানি কোন পরমাণুর একটি কেন্দ্রিকা থাকে যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। এই নিউক্লিয়াস ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন এবং চার্জ-নিরপেক্ষ নিউট্রন দিয়ে গঠিত। এবার, পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন সংখ্যার সমান সংখ্যক ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন থাকে।
তাই, সামগ্রিক ভাবে কোন পরমাণু নিরপেক্ষ।
See lessট্রান্সফরমারের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নে দেয়া হলো- ১. উভয় কয়েলের মধ্যে কোনরুপ বৈদ্যুতিক সংযোগ ছাড়াই বৈদ্যুতিক এনার্জি এক বর্তনী হতে আরেক বর্তনীতে স্থানান্তর করে থাকে। ২. এ কাজ করার সময় উভয় কয়েলের ফ্রিকুয়েন্সি সবসময় সমান থাকে। ৩. ইলেকট্রোম্যাগনেটি ইন্ডাকশন নীতিতে কাজ করে। ৪. এর কয়েলদ্বয় একটি অভিন্ন আয়রন কRead more
ট্রান্সফরমারের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নে দেয়া হলো-
১. উভয় কয়েলের মধ্যে কোনরুপ বৈদ্যুতিক সংযোগ ছাড়াই বৈদ্যুতিক এনার্জি এক বর্তনী হতে আরেক বর্তনীতে স্থানান্তর করে থাকে।
২. এ কাজ করার সময় উভয় কয়েলের ফ্রিকুয়েন্সি সবসময় সমান থাকে।
৩. ইলেকট্রোম্যাগনেটি ইন্ডাকশন নীতিতে কাজ করে।
৪. এর কয়েলদ্বয় একটি অভিন্ন আয়রন কোর দ্বারা চুম্বকীয় ভাবে সংযুক্ত থাকে।
৫. উভয় কয়েলের কেভিএ পাওয়ার সবসময় সমান থাকে।
৬. কয়েলদ্বয়ের ভোল্টেজ এবং কারেন্টের পরিমাণ এদের প্যাঁচরে সংখ্যার এবং সাইজের উপর নির্ভর করে।
See lessহ্যা। খৈল বাস্তবেই গরুর দুধ এর মাণ ও পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কারণ খৈল এ (FAt) ফ্যাট এর পরিমাণ বেশি অন্যান্য উপাদানের চেয়ে। তিলের খৈল ও সরিষার খৈল গবাদিপশুর খাদ্যে একটি বহুল প্রচলিত উপাদান। নিচে তিলের খৈলের পুষ্টিগুণ দেয়া হল: প্রতি ৩০ গ্রাম তিলের খৈলে আছে: ফ্যাট ১১ গ্রাম। কার্বোহাইড্রেট (নিট) ৪Read more
হ্যা। খৈল বাস্তবেই গরুর দুধ এর মাণ ও পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কারণ খৈল এ (FAt) ফ্যাট এর পরিমাণ বেশি অন্যান্য উপাদানের চেয়ে। তিলের খৈল ও সরিষার খৈল গবাদিপশুর খাদ্যে একটি বহুল প্রচলিত উপাদান।
নিচে তিলের খৈলের পুষ্টিগুণ দেয়া হল:
প্রতি ৩০ গ্রাম তিলের খৈলে আছে:
ছাগলের দুধের ৫টি উপকারিতাঃ ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর। গুণগতমানে এই দুধ মানুষ বা গরুর দুধের থেকেও সেরা। ১) গরুর দুধের তুলনায় এই দুধ সহজে হজম হয়। দুধের চর্বির কণিকা ক্ষুদ্র ও সহজপাচ্য। তাই এই দুধ রোগীদের জন্য পথ্য ও শিশুদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। ২) শিশুদের জন্য মায়Read more
ছাগলের দুধের ৫টি উপকারিতাঃ
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর। গুণগতমানে এই দুধ মানুষ বা গরুর দুধের থেকেও সেরা।
১) গরুর দুধের তুলনায় এই দুধ সহজে হজম হয়। দুধের চর্বির কণিকা ক্ষুদ্র ও সহজপাচ্য। তাই এই দুধ রোগীদের জন্য পথ্য ও শিশুদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
২) শিশুদের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প হিসেবে ছাগলের দুধ গরুর দুধের থেকে বেশি উপযোগী। কারণ, এতে যক্ষ্মা রোগের জীবাণু থাকার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম।
৩) ছাগলের দুধ অ্যালার্জিক পদার্থমুক্ত এবং বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। এই দুধে ভিটামিন-এ, নিকোটিনিক অ্যাসিড, কোলিন, ইনসিটল ইত্যাদি বেশি পরিমাণে এবং ভিটামিন-বি৬ ও ভিটামিন-সি অল্প পরিমাণে রয়েছে।
৪) দুধ একটি আদর্শ খাদ্য হলেও গরুমহিষের দুধে ভিটামিন-সি-এর অভাব থাকায় একে মানুষের জন্য একটি সম্পূর্ণ খাদ্য বলা যায় না। অপরদিকে ছাগলের দুধ ভিটামিন সি রয়েছে।
৫) ছাগলের দুধে মানুষ ও গরুর দুধের তুলনায় ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ক্লোরিন বেশি এবং লোহা কম থাকে। এছাড়াও এ দুধে যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম, কপার বা তামা ও অন্যান্য খনিজপদার্থ থাকে।
কিন্তু ছাগলের দুধের এত গুণ থাকা সত্ত্বেও আমাদের মধ্যে অনেকেই ছাগলের দুধ পছন্দ করেন না। ছাগলের দুধ পানে অনভ্যস্ততা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সহজলভ্য না হওয়াকেই এর প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়।
See less