আমার খরগোশ পালনের শখ হয়েছে,, কিন্তু খরগোশ কিন্তে চাচ্ছি,, তো খরগোশকে রাখার জন্য খাঁচা/ঘরবাসস্থান কিভাবে করব?
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
আমার খরগোশ পালনের শখ হয়েছে,, কিন্তু খরগোশ কিন্তে চাচ্ছি,, তো খরগোশকে রাখার জন্য খাঁচা/ঘরবাসস্থান কিভাবে করব?
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessআমার গরুটা,,সকাল বিকাল ১৮ লিটার দুধ দেই,,,১ ম বিয়ান,,,প্রায় ৬/৭ মাস হলো,,, দিনে রাতে সব সময় অনেক শব্দ করে গ্যাস ছাড়ে,,,আমি রুমেন ই,,জাইমোভেট,,নাভা,, গ্যাস এর সিরাপ খাবার সোডা এসব অনেক খাওয়াছি,, কাজহয়নি,,,এখন আমার করনীয় কি সবাই জানাবেন,,আমি ঘুব গরীব ঘরের মেয়ে,,, জানালে আমার পরিবারের অনেক উপকার হতো।
আমার নাম মোঃ আনিছুর রহমান , বাড়ি – কুড়িগ্রাম এর উলিপুর থানা, আমি ২৯ , আমি বেকার, আমি ছাগল এর খামার করার চেষ্টা করতেছি কিন্তু আমি বুজতেছিনা না আমি কিভাবে শুরু করবো ? ১.কটা ছাগল দিয়ে শুরু করবো? আর কটা মাদি ছাগল এর জন্য কটা পুরুষ ছাগল লাগবে ? ২. পুরুষ ছাগল টা কোন জাতের হতে হবে ? ২.কোন জাতের ছাগল দিয়ে শুরু করবো ? ৩.কটা ছাগল এর জন্য কতটুকু ঘাসের জমি লাগবে ? ৪.কোন কোন ঘাস চাষ করতে হবে? ৫. ছাগল এর সুষম বা দানাদার খাবার কি কি ? ৬. কিভাবে প্রতিদিন এর প্রতিটা ছাগল এর খাবার নির্ধারণ করবো ? ৭. কটা ছাগল এর জন্য কটু জমির জন্য কত টুকু ছাগল থাকার জন্য জায়গা লাগবে? আর ছাগলের থাকার জায়গা টা কেমন হতে হবে ? ৮.কোন কোন ঋতু তে কোন কোন রোগে ছাগল আক্রান্ত হতে পারে আর তার প্রতিকার কি কি ? ৯. কোন কোন ভিটামিন /মিনারেল/জিঙ্ক খাওয়ানো যায় ? ১০.কৃমির ডোজ কিভাবে দিতে হবে ? ১১. কোন জীবাণু নাশক দিয়ে ছাগল কে গোসল কড়াইতে হবে ? প্লিজ জানাবেন? অনুরোধে আনিছুর।
ছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর নিম্নলিখিতভাবে নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্ন নিতে হয়- ১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা : (ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে। (খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচারRead more
(ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে।
(খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজয়িন নামক জীবাণুনাশক ওষুধ লাগাতে হবে। ফলে নাভি রজ্জু দিয়ে দেহে রোগজীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না।
(গ) নাভী রজ্জু বেধে না দেয়াই ভালো ।
(ক) জন্মের পর কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত বাচ্চার কোনো খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। সুস্থ সবল বাচ্চা জন্মের ১৫-২০ মিনিট পর থেকেই দাঁড়ানোর চেষ্টা করে এবং প্রথম দুধ অর্থাৎ শালদুধ বা কলস্ট্রাম পান করতে সক্ষম হয়।
(খ) বাচ্চার জন্মের ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই এ দুধ পান করানো উচিত। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ দুধ পান করাতে হবে।
(গ) যদি দুর্বলতার কারণে বাচ্চাা দাঁড়াতে বা দুধ পান করতে না পারে তবে ছাগী থেকে দুধ দোহন করে তা বোতলে ভরে চুষির (Nipple) সাহায্যে পান করাতে হবে।
(ক) বাচ্চা প্রসবের পরপরই বাচ্চার নাক ও মুখের লালা (Saliva) এবং শ্লেষ্মা (Mucus) পরিষ্কার করে দিতে হবে। নতুবা শ্বাস বন্ধ হয়ে বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভাবনা রয়েছে।
(খ) বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর শ্বাসপ্রশ্বাস না নিলে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জিহ্বায় সুড়সুড়ি বা নাড়াচাড়া দিলে কাশি দিতে চাইবে যা শ্বাসতন্ত্র কে কার্যকরী করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া বাচ্চার বুকের পাঁজরের হাড়ে আস্তে আস্তে বার কয়েক চাপ দিলেও শ্বাসপ্রশ্বাস চালু হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বাচ্চার নাক-মুখে ফুঁ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা যায়।
(ক) প্রসবের পর ছাগী তার বাচ্চার শরীর, মুখ প্রভৃতি জিহ্বা দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেয়।
(খ) প্রথম প্রসবের ক্ষেত্রে অনেক সময় ছাগী বাচ্চার গা চাটে না। এক্ষেত্রে বাচ্চার গায়ে একটু লবণ ছড়িয়ে দিলেই চাটতে থাকবে। এতেও কাজ না হলে পরিষ্কার কাপড়, চট বা নরম খড় দিয়ে বাচ্চার পুরো শরীর ভালোভাবে মুছে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
(গ) কোনোক্রমেই নবজাত বাচ্চার শরীর পানি দিয়ে ধোয়া যাবে না। এতে ঠান্ডা লেগে বাচ্চা মারা যেতে পারে।
(ঘ) শীতে বা অতিরিক্ত ঠান্ডায় শুকনো কাপড় বা চট দিয়ে বাচ্চাকে ঢেকে দিতে হবে। এছাড়াও আগুন জ্বেলে বাচ্চার শরীর গরম রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
See lessবাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ ১→ সাধারণত দু'সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজRead more
১→ সাধারণত দু’সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।.
২→ গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গাছের নিচে পরিমাণমতো জায়গায় বেড়া দিয়ে বাচ্চা পালন করা যায়। এতে এরা একদিকে পর্যাপ্ত ছায়া পেতে পারে। অন্যদিকে, দৌড়াদৌড়ি এবং ব্যয়াম করারও প্রচুর সুযোগ পায় যা তাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অত্যন্ত দরকারী।
৩→ প্রতিটি বাচ্চা ছাগলকে জন্মের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ৩০০-৩২৫ মি.লি. দুধ ৩-৪ বারে পান করাতে হবে। ধীরে ধীরে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৬-৭ সপ্তাহে তা ৭৫০-৮৫০ মি.লি.-এ উন্নীত করতে হবে।
৪→ দুধের বিকল্প খাদ্য ৩ সপ্তাহ বয়সের পর খেতে দেয়া যেতে পারে। ৩ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে দিনে দুবেলা দুধ বা দুধের বিকল্প খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ১০-১১ সপ্তাহে দৈনিক দুধ সরবরাহের পরিমাণ ২০০-১০০ মি.লি. নামিয়ে আনতে হবে। এসময় দৈনিক ৩০০-৩৫০ গ্রাম দানাদার খাদ্য ও প্রচুর কচি ঘাস, লতাপাতা সরবরাহ করতে হবে।
৫→ ৩-৪ মাস বয়সে দুধ পান করানো পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ, এসময় বাচ্চা বড় হয়ে যায় এবং কঠিন খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার জন্য এদের পাকস্থলী পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যায়।
৬→ প্রজননের কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্য না থাকলে ২-৩ মাস বয়সেই পুরুষ বাচ্চাগুলোকে খাসি করে দিতে হবে। কারণ, এটা প্রমাণিত সত্য যে, খাসি করলে মাংসের গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়। অন্যথায় এদেরকে স্ত্রী বাচ্চার (doe kid) কাছ থেকে আলাদা করে পালন করতে হবে।
৭→ শরৎ ও হেমন্ত কালে ছাগলের মৃত্যুহার অত্যধিক বেশি থাকে। এসময় কৃমির আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাছাড়া নিউমোনিয়া (Pneumonia) এবং এন্টারোটক্সিমিয়া (Enterotoxaemia) ব্যাপক হারে দেখা দিতে পারে। তাই এসময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বাচ্চার বয়স দু’সপ্তাহ হলে প্রথম বার এবং দু’মাস পূর্ণ হলে দ্বিতীয় বার নির্ধারিত মাত্রায় কৃমির ওষুধ সেবন করাতে হবে।
See less
মা ছাগল থেকে বাচ্চা আলাদা করা নির্ভর করে কোন্ উদ্দেশ্যে ছাগল পালন করা হচ্ছে তার ওপর। যেমন- মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হলে বাচ্চাকে বেশি দিন পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করাতে হবে। আমাদের মতো গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশে সাধারণত ৩ মাস বয়সের পূর্বে এই ধরনের বাচ্চা ছাগল মা থেকে আলাদা করা ঠিক নয়। তবে, যেসব ছাগল বেRead more
মা ছাগল থেকে বাচ্চা আলাদা করা নির্ভর করে কোন্ উদ্দেশ্যে ছাগল পালন করা হচ্ছে তার ওপর। যেমন- মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হলে বাচ্চাকে বেশি দিন পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করাতে হবে।
আমাদের মতো গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশে সাধারণত ৩ মাস বয়সের পূর্বে এই ধরনের বাচ্চা ছাগল মা থেকে আলাদা করা ঠিক নয়। তবে, যেসব ছাগল বেশি দুধ দেয় তাদের ক্ষেত্রে বাচ্চাকে ৩-৪ দিন কলস্ট্রামসমৃদ্ধ দুধ পান করানোর পর আলাদা করে নেয়া যেতে পারে এবং এক্ষেত্রে বোতল দিয়ে দুধ পানের অভ্যাস করাতে হবে।
See lessগরুর শাল দুধের উপকারিতাঃ নিচে গরুর শাল দুধের ৯টি উপকারিতা দেওয়া হলো- শালদুধের রঙ হলুদ এবং এই দুধ আঠালো (Viscous) হয়। গরম করলে কলস্ট্রাম জমাট বেধে যায়। স্বাভাবিক দুধের তুলনায় শালদুধে ৩-৫ গুণ বেশি আমিষ থাকে। এই আমিষের অধিকাংশই গ্লোবিউলিন (Globulin) নামক আমিষ যা রোগপ্রতিরোধী অ্যান্টিবডিসমৃদ্ধ (AntibRead more
নিচে গরুর শাল দুধের ৯টি উপকারিতা দেওয়া হলো-
বাচ্চা জন্মের পর ছাগী থেকে প্রথম যে দুধ পাওয়া যায় তা শালদুধ বা কলস্ট্রাম নামে পরিচিত। নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাচ্চা জন্মের পর ছাগী থেকে প্রথম যে দুধ পাওয়া যায় তা শালদুধ বা কলস্ট্রাম নামে পরিচিত। নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
See lessনবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
See less
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ গরম অঞ্চল (Hot areas) : প্রতিটি খাঁচায় খাদ্য ও পানি সরবরাহের সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা রাখতে হবে। খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায়। তবে মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত সংখ্যায় ছিদ্রের ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের বাক্স (Nest boxes) এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন খাRead more
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ
গরম অঞ্চল (Hot areas) :
ঠান্ডা অঞ্চল (Cold areas) :
যেভাবে পালন করবেন : বাড়ির ছাদ, আঙিনা বা বারান্দায় ছোট আকারের শেড তৈরি করে খরগোশ পালন করা যায়।
See less