এক্সেল এর ২ টা কলাম কে ১টি রূপান্তরিত করার সূত্র হলোঃ =CONCATENATE( A1," ",B1)
এক্সেল এর ২ টা কলাম কে ১টি রূপান্তরিত করার সূত্র হলোঃ =CONCATENATE( A1,” “,B1)
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
এক্সেল এর ২ টা কলাম কে ১টি রূপান্তরিত করার সূত্র হলোঃ =CONCATENATE( A1," ",B1)
এক্সেল এর ২ টা কলাম কে ১টি রূপান্তরিত করার সূত্র হলোঃ =CONCATENATE( A1,” “,B1)
See lessগীর জাতের গাভী: আমার জানা মতে গীর হল একটি ইন্ডিয়ান জাতের গাভী। এটি অধিক দুধ উৎপাদনশীল উন্নত মানের গাভীর জাত। এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি তাই অসুখ বিসুখ কম হয়। গীরল্যান্ডো জাতের গাভী: ইন্ডিয়ান গীর এবং হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের ক্রস করে গীরল্যান্ডো জাতের সৃষ্টি। যেটা হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের থেকেও অনেক বেশিRead more
গীর জাতের গাভী: আমার জানা মতে গীর হল একটি ইন্ডিয়ান জাতের গাভী। এটি অধিক দুধ উৎপাদনশীল উন্নত মানের গাভীর জাত। এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি তাই অসুখ বিসুখ কম হয়।
গীরল্যান্ডো জাতের গাভী: ইন্ডিয়ান গীর এবং হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের ক্রস করে গীরল্যান্ডো জাতের সৃষ্টি। যেটা হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের থেকেও অনেক বেশি দুধ দেয়।গরম আবহাওয়ায় টিকে থাকতে ১০০% সক্ষম।
এটা মূলত ব্রাজিলে পাওয়া যায়।
সম্ভাবনা: এই জাত ২টি উভয়ই আমাদের দেশের আবহাওয়ায় ১০০% উপযোগী। এই দুই জাতের গরু পালন করে তুলনামূলক অধিক লাভবান হওয়া সম্ভব।
See lessনটি জেড ভেট হলো গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির জিংক সাপ্লিমেন্টি ঔষুধ। যা গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি সহ সকল গবাদিপশু ও পোল্ট্রীর জিংকের অভাব পূরন করে। গবাদিপশু ও হাঁস মুরগি তে জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস মিনারেল যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ নানান কাজে সহযোগিতা করে। এনটি জেড ভেট এর কাজ বহুমুখী- জিং গRead more
নটি জেড ভেট হলো গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির জিংক সাপ্লিমেন্টি ঔষুধ। যা গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি সহ সকল গবাদিপশু ও পোল্ট্রীর জিংকের অভাব পূরন করে।
গবাদিপশু ও হাঁস মুরগি তে জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস মিনারেল যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ নানান কাজে সহযোগিতা করে।
এনটি জেড ভেট এর কাজ বহুমুখী- জিং গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির শরীরে যে সকল কাজ করে:
১) জিংকের অভাব পুরণ করে
রুচি বৃদ্ধি করে
২) ব্রয়লার সোনালী ও লেয়ার মুরগির পালক গজাতে সাহায্য করে।
৩) গবাদিপশুর লোম বৃদ্ধি ও চকচক করে।
৪) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫) উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
৬) ডাইরিয়া বা পাতলা পায়খানার সহযোগী চিকিৎসায় কাজ করে।
৭) প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৮) খাবার রুচি বৃদ্ধি করে।
৯) বাহিক্য সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
১০) লোম ঝড়া রোধ করে।
গরুর ক্ষুরা রোগ দ্রুত উপশম করার উপায়ঃ ১। গরুর গায়ে জ্বর আছে কিনা দেখবেন। জ্বর থাকলে তাকে কিটোভেট বা প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট বা বোলাস খাইয়ে দিবেন যাতে তার গায়ের তাপমাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে আসে। ছোট বাছুরের ক্ষেত্রে নাপা বা এইস সাবসিটর ব্যবহার করতে পারেন পায়ু পথে প্রবেশ করিয়ে জ্বর নামানোর জন্Read more
১। গরুর গায়ে জ্বর আছে কিনা দেখবেন। জ্বর থাকলে তাকে কিটোভেট বা প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট বা বোলাস খাইয়ে দিবেন যাতে তার গায়ের তাপমাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে আসে। ছোট বাছুরের ক্ষেত্রে নাপা বা এইস সাবসিটর ব্যবহার করতে পারেন পায়ু পথে প্রবেশ করিয়ে জ্বর নামানোর জন্য এবং তার গায়ে ভিজা গামছা বা তোয়ালে দিয়ে মুছিয়ে দিতে পারেন।
২। গরুর গায়ে যদি জ্বর না থাকে তাহলে সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করবে না,তার শরীরের ইমিউনিটি ঠিক থাকবে এবং সে কাবু হবে না। তাই জ্বরের ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। এখন আমরা যদি দেখি গরু খেতে চাচ্ছে বা মুখেও খাবার নিচ্ছে কিন্তু খেতে পারছে না বা তার মুখ দিয়ে লালা ঝরছে এবং কিছুটা দুর্গন্ধ বের হচ্ছে তখন বুঝতে হবে তার মুখে ঘা হচ্ছে বা হয়েছে।
৩। গরুর ক্ষুরায় যদি ঘাঁ হয় সেটা দ্রুত সারাতে হবে। এই ঘাঁ চাটলেই কিন্তু মুখেও ঘাটা ছড়িয়ে পড়ে দ্রুততম সময়ে। কাজেই ঘাঁ সারানোটা খুবই জরুরী! ঘাঁ দ্রুত নিরাময়ের জন্য যা করতে হবে-
প্রথমে কুমকুম গরম পানিতে পটাশ মিশাবেন। তারপর সেই পানি দিয়ে গরুর চার পায়ের ক্ষুরা গুলি ভালো করে পরিষ্কার করবেন। এরপর একটা আইভারমেক্টিন ইঞ্জেকশণের ভিতরের ওষুধ টুকু নিয়ে ঘায়ে ছিটিয়ে দিবেন।
৪। জিংক সাপ্লিমেন্টারী দিবেন,সুষম খাদ্য সরবরাহ করবেন। এটা যদি ঠিক ভাবে করেন তাহলে ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত কালে গরুর উৎপাদন বা বৃদ্ধি যতটুকু কমে ছিলো তার বেশ খানিকটা পুষিয়ে দিবে।
See lessষাঁড় গরুর যৌন উত্তেজনা কমানোর জন্য, কি কি ঔষধ প্রয়োগ করা যেতে পারে?
এটি তো কোন রোগ নয় এটি প্রাকৃতিক ও স্বাভবিক পক্রিয়া। বরং যে গরু নিয়মিত বীর্যপাত করে এটি তার সুস্থতাকে নির্দেশ করে। তার খাদ্য ও পুষ্টি ঠিক আছে। পুষ্টি হীনতায় ভোগা দূর্বল গরু বীর্যপাত নিয়মিত হয় না। ষাঁড় গরুর যৌন উত্তেজনা কমানোর জন্য, কোন ঔষধ প্রয়োগ করার প্রয়োজন নেই। আপনি এটি নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। এRead more
এটি তো কোন রোগ নয় এটি প্রাকৃতিক ও স্বাভবিক পক্রিয়া। বরং যে গরু নিয়মিত বীর্যপাত করে এটি তার সুস্থতাকে নির্দেশ করে। তার খাদ্য ও পুষ্টি ঠিক আছে। পুষ্টি হীনতায় ভোগা দূর্বল গরু বীর্যপাত নিয়মিত হয় না।
ষাঁড় গরুর যৌন উত্তেজনা কমানোর জন্য, কোন ঔষধ প্রয়োগ করার প্রয়োজন নেই।
আপনি এটি নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। এখানে হস্তখেপ করার দরকার নেই। বরং আপনি নিম্নক্ত বিষয়ে গুরুত্ব দিন।
কারণ ষাঁড় গরু পালন করতে খাদ্য,মিনারেলস,জীবানুমুক্ত পরিবেশ,কৃমিনাশক,মশামাছি মুক্ত সহ কিছু বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। নীচের বিষয় গুলো খেয়াল করুন ও পদক্ষেপ নিতে হবে।
1) ষাঁড় গরুকে লিঙ্গের আগার লোম কেচি দিয়ে সাবধানে নিয়মিত পরিস্কার রাখতে হবে।
2) লিঙ্গে বা চামড়ার পরজীবীর সংক্রমন থেকে সুরক্ষার জন্য ভার্মিক প্লাস/আইভারমেকটিন গ্রুপ ইনজেকশন দিতে পারেন। গোয়াল ঘরের ফ্লোর নিয়মিত ব্লিচিং পাউডার,ফিটকিরি,পটাশ,কাপড় ধোয়ার সাবানের গুড়া এসব দিয়ে ব্রাস/ঝাড়ু দিয়ে ঘষে জীবাণুমুক্ত রাখা আবশ্যক!
3) ভিটামিন মিনারেলস লেভেল ঠিক রাখতে নিয়মিত ডিসিপি,ডিবি ও জিংক খাওয়াবেন!
4) যখন মাত্রারিক্ত বীর্যপাত করলে, এ সময় দানাদার কমিয়ে দিবেন, বেশী দানাদার খাবারে উত্তেজনা তৈরী করে।
5) সব রকমের সার ও গোবর দিয়ে চাষ করা সঠিক প্রোটিন যূুক্ত,উপযুক্ত বয়সী উন্নত জাতে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে হবে।ঘাস খাওয়ানো ষাঁড়ের উত্তেজনা কম থাকে।
6) ষাঁড়কে বকনা বা গাভী গরুর সাথে বেধে পালন করা যাবে না।
7) নিয়মিত জীবানুনাশক যেমন পটাশ,জিপিসি 8 সেম্পু ও সাবান গুলে লিকুইড করে,নিমপাতা সিদ্ধ পানি এসব দিয়ে শীতল জলে বেশী পানি দিয়ে দিনে বেশ কয়েকবার গোসল করানো আবশ্যক!
8) তিনমাস পরপর নিয়মিত কৃমিনাশক করা করানো উত্তম। যৌন উত্তেজনায় না,বরং চামড়া ও লিঙ্গ চলাচলের চারপাশের চামড়ায় চুলকানির ফলে গরু অস্থির হয়ে এসব বীর্যপাত ঘটায়।
তাই এসময় ভার্মিক প্লাস বা এমেকটিন প্লাস প্রতি 100 কেজি ওজনের জন্য 3 সিসি দিতে হবে।আমার ষাঁড়ের বতস দুই বছর আমি নিয়মিত ভার্মিক প্লাস দেই,এখনো বীর্যপাতের কোন ঘটনা ঘটে নাই। ওজন 750-800 কেজি হবে।সুঠাম দেহ,ডেইরী খামারে গাভীর সাথে থাকে, এতেও সমস্যা হচ্ছে না।
9) উঠতি বয়সে ষাঁড় গরুর হরমোন জটিলতা দেখা দিতে পারে, এ সময় GP Bull, OX-Cool, এসব সিরাপ Fatty Bull DB Plus পাউডার/যে কোন ডিবি পাউডার, আয়ুমিন প্লাস লবন,এসিআই মিনারেলস ব্লক এসব দিয়ে সাপোর্ট দেওয়া যেতে পারে।
তবে মনে রাখবেন,দীর্ঘদিন এসব ঔষধ সেবন অপচয় ও অর্থহীন।
10) জায়গা থাকলে ছায়াযুক্ত স্থানে/মাঠে কিছু সময় হাঁটা চলার সুযোগ দেওয়া উত্তম,প্রাণি কল্যান নিশ্চিত করা যেতে পারে। এতে ষাঁড়ের মন মানসিকতা ভাল থাকবে!
নোটঃ যৌন উত্তেজনা কমাতে বেল পাতা,মায়া বড়ি/মহিলাদের জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি এসব টুটকা ফাটকা ব্যবহার কোন কার্যকর বা প্রমানিত পদ্ধতি না।
See lessখামার করার আগেই কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হবে…
খামার কি লাভজনক: হ্যাঁ সঠিক ভাবে করতে পারলে বা আপনার যোগ্যতা থাকলে এটি অবশ্যই অনেক লাভজনক। একই ভাবে যোগ্যতা না থাকলে পুরোই লস প্রজেক্ট হবে। খামার করে লস/ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারন কি কি: ১.গরুর জাত,খাদ্য,পুষ্টি সম্পর্কে নুন্যতম ধারণা না থাকা। ২.চিকিৎসা সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতা। ৩.পর্যাপ্ত নিজস্ব কাচা ঘাসেরRead more
হ্যাঁ সঠিক ভাবে করতে পারলে বা আপনার যোগ্যতা থাকলে এটি অবশ্যই অনেক লাভজনক। একই ভাবে যোগ্যতা না থাকলে পুরোই লস প্রজেক্ট হবে।
১.গরুর জাত,খাদ্য,পুষ্টি সম্পর্কে নুন্যতম ধারণা না থাকা।
২.চিকিৎসা সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতা।
৩.পর্যাপ্ত নিজস্ব কাচা ঘাসের জমি না থাকা।।
৪.আপদকালীন সময়ে ব্যক আপ লিংকেজ না থাকা।
৫.বাজারজাত করণ ধারণা সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব।
৬.খামার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব।
৭.পর্যাপ্ত ঘাসের অভাব, দক্ষ রাখালের অভাব
৮.আমাদের দেশে আবহাওয়া HF ভালো না মেনেজমেন্ট খরচ বেশি।
৯.দানাদার খাবারের দাম কেজি প্রতি অনেক বেশি যার তুলনায় দুধ পাইকারি লিটার প্রতি অনেক কম।
১০.গাভিকে বারবার AI করালে কনসেপ করেনা।
১১.যেনতেন সিমেন দিলে বাচ্চার কোয়ালিটি খারাপ আসে করে লস হয়।
১২.সব রকমের টিকা না দেওয়াতে গরু মারা যায়।
১৩.ওষুধ পাতি + চিকিৎসা ব্যায়বহুল।
১৪.ঋন নিয়ে খামার করলে।
১৫. ধৈর্য, অধ্যবসায়, প্রতিভা ও দক্ষতার অভাব।
ইত্যাদি।
সঠিক দামে গরুর কিনলে লসের সম্ভাবনা নেই। তবে, দেশী ষাড়ের চাহিদা ব্যপক, তবে ৩ মাসে কঠিন হয়ে যাবে, কমপক্ষে ৬ মাস সময় নিতে হবে। আমি যতোটুকু বুঝি।
সঠিক দামে গরুর কিনলে লসের সম্ভাবনা নেই।
তবে, দেশী ষাড়ের চাহিদা ব্যপক, তবে ৩ মাসে কঠিন হয়ে যাবে, কমপক্ষে ৬ মাস সময় নিতে হবে। আমি যতোটুকু বুঝি।
See lessলিভার টনিক: একমি কম্পানির – হেপাফিট। জিংক: এস কে এফ কম্পানির – জিংক কেয়ার।
লিভার টনিক: একমি কম্পানির – হেপাফিট।
জিংক: এস কে এফ কম্পানির – জিংক কেয়ার।
বাংলাদেশে নিম্নলিখিত ১৪টি পশু-পাখি পালন খামার করা যেতে পারে- ১. গরু পালন; ২. মহিষ পালন; ৩. ছাগল পালন; ৪. মেষ পালন; ৫. ঘোড়া পালন; ৬. গাধা পালন; ৭. উট পালন; ৭. কুকুর পালন; ৯. বিড়াল পালন; ১০. খরগোশ পালন; ১১. পোল্ট্রি পালন; ১২. হাঁস পালন; ১৩. কবুতর পালন; ১৪. কোয়েল পালন; ইত্যাদি পশু-পাখি পালন করা যেতেRead more
বাংলাদেশে নিম্নলিখিত ১৪টি পশু-পাখি পালন খামার করা যেতে পারে-
১. গরু পালন;
২. মহিষ পালন;
৩. ছাগল পালন;
৪. মেষ পালন;
৫. ঘোড়া পালন;
৬. গাধা পালন;
৭. উট পালন;
৭. কুকুর পালন;
৯. বিড়াল পালন;
১০. খরগোশ পালন;
১১. পোল্ট্রি পালন;
১২. হাঁস পালন;
১৩. কবুতর পালন;
১৪. কোয়েল পালন;
ইত্যাদি পশু-পাখি পালন করা যেতে পারে।
See less