৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
See lessবাংলাদেশে প্রচলিত সেরা ৫ টি গরু হলোঃ হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান, জার্সি, শাহীওয়াল, সিন্ধি, ব্রাহমা।
ছাগি হিটে আসলে পাঠা দেখাতে হয় এটাই নিয়ম।কিন্তু অনেক নতুন ছাগল পালন কারি আছেন যাদের ঘর একটাই আবার এক দুই টা খাশি আছে। খাশি থাকার দরুন আপনার ছাগি হিটে আসলে আপনি বুঝতে পারবেন বা খাশি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে। তেমনি খাশি আপনার বিজ দেয়া ছাগলের বিজ ফেলে দিতেও সাহায্য করবে। কারণ, সকালে ছাগি হিটে আসছে আপনিRead more
ছাগি হিটে আসলে পাঠা দেখাতে হয় এটাই নিয়ম।কিন্তু অনেক নতুন ছাগল পালন কারি আছেন যাদের ঘর একটাই আবার এক দুই টা খাশি আছে।
খাশি থাকার দরুন আপনার ছাগি হিটে আসলে আপনি বুঝতে পারবেন বা খাশি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে। তেমনি খাশি আপনার বিজ দেয়া ছাগলের বিজ ফেলে দিতেও সাহায্য করবে।
কারণ, সকালে ছাগি হিটে আসছে আপনি বিকালে পাঠা দেখালেন কিন্তু আপনার তো ঘড় একটাই আলাদা রাখার ঘড় নেই আপনি কি করবেন। রাতে সব ছাগল যখন একই ঘরে রাখবেন ছাগি তখন ও ঠাণ্ডা হয়নি অর্থাৎ খাশি ছাগিকে আবার ও তারাবে বা পিঠে উঠবে। এতে ছাগি আরো গরম হবে এতে বিজ ফেলে দেয়ার প্রবনতা বেশি বাড়বে বা ফেলে দিবে।
আপনি যদি আজ সকালে গরম হওয়া ছাগল কাল সকালে পাঠা দেখান তাহলে ছাগি বাড়িতে আনার পর ছাগিকে বাইরে বা অন্যগুলা বাইরে থাকলে ছাগিকে ঘরে সারা দিন রাখতে পারবেন। অবশ্য দুই তিন ঘন্টা দাড় করিয়ে রাখলে ভাল হয়।
এতে আপনার ছাগিকে দেয়া বিজ থেকে যাবে দ্বিতিয় বার পাঠার কাছে নেয়ার দরকার হবেনা। ছাগিকে ২৪ ঘন্টা পর বিজ দেয়ার সুবিধা হল ছাগির ডাক শেষের দিকে থাকলে বিজ ধরে ভাল।
বেশি গরম অবস্থায় পাঠা দেখালে বিজ দিলে অতিরিক্ত গরম হওয়ার দরুন বিজ ফেলে দিবে মিউকাস পরতে থাকবে।
বিজ দিলে হিসাব করে দিন যাদের পাঠা আছে তাদের এ সমস্যা হবেনা সকাল বিকাল বিজ দিতে পারবেন।
-AH Goat farm
See lessছাগলের বাসস্থান, ফুসফুসের কৃমি, আমাদের খাদ্য দেয়ার ব্যবস্থাপনা, আবহাওয়া পরিবর্তন, বাসস্থানে এ্যামোনিয়া গ্যাস, ছাগলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা, ইত্যাদি বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। ছাগলের উপযুক্ত বাসস্থান ছাগল সাধারণত পরিষ্কার শুষ্ক, দুর্গন্ধমুক্ত উষ্ণ, পর্যাপ্ত আলো ও বায়ু চলাচলকারী পরিবেশ বেশি পছনRead more
ছাগলের বাসস্থান, ফুসফুসের কৃমি, আমাদের খাদ্য দেয়ার ব্যবস্থাপনা, আবহাওয়া পরিবর্তন, বাসস্থানে এ্যামোনিয়া গ্যাস, ছাগলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা, ইত্যাদি বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।
ছাগলের উপযুক্ত বাসস্থান ছাগল সাধারণত পরিষ্কার শুষ্ক, দুর্গন্ধমুক্ত উষ্ণ, পর্যাপ্ত আলো ও বায়ু চলাচলকারী পরিবেশ বেশি পছন্দ করে। অপরিষ্কার, স্যাঁতস্যঁতে, বদ্ধ, অন্ধকার ও পুঁতিগন্ধময় পরিবেশে ছাগল বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন- নিউমোনিয়া, একথাইমা, পিপিআর, ডায়রিয়া, চর্মরোগ, উকুন ইত্যাদি, অপর দিকে ছাগলের উৎপাদন কমে যায়।
সঠিক ভাবে কৃমি মুক্ত করতে হবে ফুসফুসের কৃমি মুক্ত রাখতে চেষ্টা করবেন, কোন গ্রুপের কৃমি নাশক ফুসফুসের কৃমি দমন করে এমন কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার করার আগে, ঔষধের নির্দেশনা পড়তে হবে মনোযোগ সহকারে।
ছাগলের বাসস্থানে এ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে অনেকটাই ঠান্ডা কাশি মুক্ত রাখা যাবে, শিতের সময় অয়েল মিক্স ইউজ করতে পারেন, মাঝে মধ্যে প্রোবায়োটিক দিতে পারেন, ভিটামিন সি ও জিংক দিতে পারেন।
উপরের প্রতিটি বিষয়ে নজর দিতে হবে তাহলে ছাগলকে ঠান্ডা মুক্ত রাখা সম্ভব হবে। কোন ছাগল কোন রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্যই একজন ডিভিএম চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম।
See lessছাগলের যে সকল অসুখ হয় তা হলোঃ সর্দি, কাশি, জ্বর, গলাফুলা, নিউমোনিয়া। টিটেনাস, বাদলা, তড়কা, পিপিআর। ডাইরিয়া, পেট ফাঁপা/ফুঁলা, বদহজম। এফএমডি, কৃমি। চোখ দিয়ে পানি পড়া, নাক দিয়ে পানি পড়া। দাউদ, উঁকুন, ফোসকা। বসন্ত, জলাতঙ্ক। কন্টাজিয়াস একথাইমা। এন্টেরোটক্সিমিয়া। পিকা ডিজিজ। অকাল গর্ভপাত। নাইট্রেট এবং নাইRead more
ছাগলের যে সকল অসুখ হয় তা হলোঃ
সর্দি, কাশি, জ্বর, গলাফুলা, নিউমোনিয়া।
টিটেনাস, বাদলা, তড়কা, পিপিআর।
ডাইরিয়া, পেট ফাঁপা/ফুঁলা, বদহজম।
এফএমডি, কৃমি।
চোখ দিয়ে পানি পড়া, নাক দিয়ে পানি পড়া।
দাউদ, উঁকুন, ফোসকা।
বসন্ত, জলাতঙ্ক।
কন্টাজিয়াস একথাইমা।
এন্টেরোটক্সিমিয়া।
পিকা ডিজিজ।
অকাল গর্ভপাত।
নাইট্রেট এবং নাইট্রাইট বিষক্রিয়া।
রিকেট ও অস্থিকোমলতা, শিং ভাঙা।
বাচ্চা পড়ে যাওয়া, প্রসবে জটিলতা, ডাকে না আসা।
আরও অনেক। চলবে…
আমাদের দেশে ছাগল ছোট বড় প্রায় ৫০ এরও অধিক রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে প্রতিটি রোগের মূল কারণ সুষম খাদ্যের অভাব, কৃমি আক্রান্ত ও বাসস্থান, আবহাওয়া, অব্যবস্থাপনা, পরিচর্যার ঘাতটি।
তাই সুষম খাদ্যের জোগান দেয়া কৃমি মুক্ত রাখা আবহাওয়া মানানসই বাসস্থান দেয়া। সাধারণত ভালো স্বাস্থ্য সম্পন্ন ছাগল গুলির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হয়ে থাকে। ছাগলের খাদ্যে যথাযথ পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারলেই তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই ভালো হবে।
See lessছাগলকে কমপক্ষে ৪ টি টিকা দিতে হয়। যথা: পি.পি.আর টিকা। এ্যানথাক্স বা তড়কা টিকা। ক্ষুরা রোগ বা এফ.এম.ডি। গোট পক্স ভ্যাকসিন। ইত্যাদি।
ছাগলের রোগ হয় না মানে! অন্যান্য সকল পালিত প্রাণীর মত ছাগল ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। বিশেষ করে নবজাতক বাচ্চার রােগপ্রতিরােধ ক্ষমতা থাকে না বলে এরা অত্যন্ত রােগ সংবেদনশীল হয়। এমতাবস্থায় সামান্য যত্নের অভাবে বাচ্চার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই সুস্থ সবল বাচ্চা পেতে হলে যেমন গর্ভাবস্থায় ছাগীর সুষ্Read more
ছাগলের রোগ হয় না মানে! অন্যান্য সকল পালিত প্রাণীর মত ছাগল ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
বিশেষ করে নবজাতক বাচ্চার রােগপ্রতিরােধ ক্ষমতা থাকে না বলে এরা অত্যন্ত রােগ সংবেদনশীল হয়। এমতাবস্থায় সামান্য যত্নের অভাবে বাচ্চার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই সুস্থ সবল বাচ্চা পেতে হলে যেমন গর্ভাবস্থায় ছাগীর সুষ্ঠু যত্ন ও পর্যাপ্ত খাদ্যের প্রয়ােজন তেমনি প্রসবকালীন ও নবজাতক বাচ্চার যত্ন নেয়া আবশ্যক। কারণ আজকের ছাগলের বাচ্চা কাল আপনার খামারের নিরব সম্পদ।
গৃহপালিত পশুর মতো ছাগলও বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। এই রোগ বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, মাইকোপ্লাজমা ইত্যাদি, এছাড়ার বিভিন্ন পরজীবী কৃমি, প্রোটোজোয়া, উঁকুন, আঠালি ইত্যাদি, অপুষ্টি, বংশগত অস্বাভাবিকতা, বিপাকীয় সমস্যা এবং বিষাক্ত পদার্থের কারণে হতে পারে।
সর্দি, কাশি, জ্বর, গলাফুলা, নিউমোনিয়া, ডাইরিয়া, পেট ফাঁপা বা ফুঁলা, বদহজম।
এফএমডি, পিপিআর, তড়কা, বাদলা, বসন্ত, কৃমি ইত্যাদি ছাগলের কমন রোগ।
বেশিরভাগ রোগের মূল কারণ সুষম খাদ্যের অভাব, কৃমি আক্রান্ত ও বাসস্থান আবহাওয়া। তাই সুষম খাদ্যের জোগান দেয়া কৃমি মুক্ত রাখা আবহাওয়া মানানসই বাসস্থান দেয়া। সাধারণত ভালো স্বাস্থ্য সম্পন্ন ছাগল গুলির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হয়ে থাকে। ছাগলের খাদ্যে যথাযথ পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারলেই তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হবে, রোগ কম হবে।
See lessখাসি এবং পাঠা দুটোই পরুষ ছাগল। নিচে খাসি ও পাঠার পার্থক্য বর্ণনা করা হলো: খাসি: যে সমস্ত পুরুষ ছাগলের জন্মের পরে তার লিঙ্গের অন্ডকোষ কেটে ফেলে, প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করা করে দেওয়া হয় তাদের খাসি ছাগল বলে। যেহেতু প্রজনন অক্ষম হয়, তাই তাদের প্রজনেন জন্য সিমেন/বীর্য তৈরি হয় না বরং সেই পুষ্টিগুলো তার শরীরRead more
খাসি এবং পাঠা দুটোই পরুষ ছাগল। নিচে খাসি ও পাঠার পার্থক্য বর্ণনা করা হলো:
খাসি:
যে সমস্ত পুরুষ ছাগলের জন্মের পরে তার লিঙ্গের অন্ডকোষ কেটে ফেলে, প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করা করে দেওয়া হয় তাদের খাসি ছাগল বলে।
যেহেতু প্রজনন অক্ষম হয়, তাই তাদের প্রজনেন জন্য সিমেন/বীর্য তৈরি হয় না বরং সেই পুষ্টিগুলো তার শরীর গঠনের কাজে লেগে যায়, মেয়ে ছাগলের দিকে মনযোগ না দিয়ে খাওয়া দাওয়া করে, ফলে খাসি মোটাতাজা হয় ও মাংস অনেক সুস্বাদু হয়।
পাঠা:
যে সকল পুরুষ ছাগলের জন্মের পরে তার লিঙ্গের অন্ডকোষ না কেটে অক্ষুন্ন রাখা হয়, যাতে করে তাকে দ্বার প্রজনন করানো যায় হয় তাদের পাঠা ছাগল বলে।
পাঠাকে দেখতে অনেক লোমশ হয়, এদের শরীর থেকে গন্ধ ছড়ায়, মেয়ে ছাগলদের আকর্ষিত করাার চেষ্টা করে থাকে। এদেরকে বিশেষ ভাবে খাবারের যত্ন নেওয়া হয় যাতে শরীরর সুস্থ সবল থাকে এবং সফলভাবে প্রজনন চালিয়ে যেতে পারে।
See lessসবচেয়ে সেরা ৫ টি উন্নত ছাগলের জাত হলো: ব্ল্যাক বেঙ্গল শিরোহি বারবারি যমুনাপাড়ি বোয়ার বিটল
বিভাগ হিসেবে ধরলে, রংপুর বিভাগে গরুর দাম সামান্য কম হয়। সমগ্র বাংলাদেশের হিসেবে ধরলে, সদর উপজেলা গুলোতে গরুর দাম সামান্য বেশে হয়, সদর এর বাহিরের এলাকার গরু গুলোর দাম তুলনামূলক দাম সামান্য কম হয়। গরুর দাম এত কম বেশি হয় না যে তা দ্বারা আপনি লাভবান হবেন। আপনি যেই অঞ্চলে গরুর দাম সামান্য কম পাবেন, সেখানRead more
বিভাগ হিসেবে ধরলে, রংপুর বিভাগে গরুর দাম সামান্য কম হয়।
সমগ্র বাংলাদেশের হিসেবে ধরলে, সদর উপজেলা গুলোতে গরুর দাম সামান্য বেশে হয়, সদর এর বাহিরের এলাকার গরু গুলোর দাম তুলনামূলক দাম সামান্য কম হয়।
গরুর দাম এত কম বেশি হয় না যে তা দ্বারা আপনি লাভবান হবেন।
আপনি যেই অঞ্চলে গরুর দাম সামান্য কম পাবেন, সেখান থেতে গরু পরিবহন খরচ বেশি হবে। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই হিসাব।
উত্তম হলো এটাই যে দাম কম-বেশির বিষয়ে চিন্তা না করে, আপনার যেখানে আপনি ভাল গরু পাবেন সেখান থেকেই কিনবেন।
See less