Home/পশু-পাখি/Page 12
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
নিবন্ধন
আপনার প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, আপনার প্রতিবেশী কোন প্রকার বাধাঁর সৃষ্টি করবে না। কারণ এর দ্বার আপনার এমন বড় কিছু হাসিল হচ্ছে নাযোর কারণে আপনার প্রতিবেশি আপনাকে হিংসা করবে। বরং আপনার যদি 10 থেকে 20 টি ভালো মানের গাভী থাকে তাহলে আপনাকে প্রতি বছর সরকারকে খামারের নিবন্ধন নবায়ন বাবদ 1500 থেকে 2000 হাRead more
আপনার প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, আপনার প্রতিবেশী কোন প্রকার বাধাঁর সৃষ্টি করবে না।
কারণ এর দ্বার আপনার এমন বড় কিছু হাসিল হচ্ছে নাযোর কারণে আপনার প্রতিবেশি আপনাকে হিংসা করবে।
বরং আপনার যদি 10 থেকে 20 টি ভালো মানের গাভী থাকে তাহলে আপনাকে প্রতি বছর সরকারকে খামারের নিবন্ধন নবায়ন বাবদ 1500 থেকে 2000 হাজার টাকা খরচ করতে হবে।
এর বিপরীতে খামার রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনি কিছু সুবিধা পেতে পারেন। যেমন-
১) প্রাণিসম্পদ বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন সেবাসমূহ যেমন -প্রশিক্ষণ, টিকা, নিয়মিত পরিদর্শন, পরামর্শ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন ।
২) ব্যাংক থেকে কৃষি খণ গ্রহনের ক্ষেত্রে অগ্রাধিগার পাবেন। অপরদিকে, রেজিস্ট্রেশন ছাড়াও আপনি লোন পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে গবাদিপশু পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নিকট থেকে খামারী হিসেবে প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন হবে। এছাড়া আপনি ব্যাংকে যোগাযোগ করে আনুষিাঙ্গিক কাগজপত্র বিষয়ে জানতে পারবেন।
৩) আপনার খামার নিবন্ধিত থাকলে প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তারা আপনার খামার সম্পর্কে অবগত থাকবেন এবং বিভিন্ন সময় আপনার খামারে পরিদর্শনে আসবেন।
৪) আপনার খামার রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে, সরকার কর্তিক খামারিদের দেওয়া সকল প্রণদনা, অনুদান, সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
৫) সর্বপরি, আপনার উপজেলার প্রাণীসম্পদ অফিসের ডাক্তারদের সাথে একটি সম্পর্ক তৈরি থাকবে, এত করে বিপদের সময় সহজেই আপনি পরামর্শ ও চিকিৎসা পেয়ে থাকবে।
৬) সরকারের কাছ থেকে খামার চালানোর জন্য খমার রেজিস্ট্রেশন ও ডেইরি ব্যাবসা পরিচালনা করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স নেওয়া থাকলে। কম্পানির কাছে দুধ বিক্রি করতে যেমন: প্রাণ, মিল্কভিটা ইত্যাদি, জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য অথবা অন্যান্য কাজে এগুলো প্রয়োজন হতে পারে।
See lesssilage culture
প্রিয় ভাইজান, সাইলেজ তৈরি করতে সাইলেজ কালচারের কোন প্রয়োজন নেই। আপনি চিটা গুড় ব্যাবহার করবেন। আর তারপরেও যদি আপনি কালচার ব্যাবহার করতে চান, বাংলাদেশের কোন কম্পানি সেটা হোক স্কয়ার, এসিআই বা রেনেটা এখন পর্যন্ত সাইলেজ কালচার বাজারে আনে নি। — বাংলাদেশে সাইলেজ বিষয়টা এখন ততটা প্রসার লাভ করে নি, যতটা প্রRead more
প্রিয় ভাইজান, সাইলেজ তৈরি করতে সাইলেজ কালচারের কোন প্রয়োজন নেই। আপনি চিটা গুড় ব্যাবহার করবেন।
আর তারপরেও যদি আপনি কালচার ব্যাবহার করতে চান, বাংলাদেশের কোন কম্পানি সেটা হোক স্কয়ার, এসিআই বা রেনেটা এখন পর্যন্ত সাইলেজ কালচার বাজারে আনে নি।
—
বাংলাদেশে সাইলেজ বিষয়টা এখন ততটা প্রসার লাভ করে নি, যতটা প্রসার লাভ করলে সাইলেজ এবং সাইলের তৈরির সাহায্যকারী উপাদান সমূহরে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করাযেতে পারে।
এছাড়াও বাংলাদেশ এখনও রেডি মেইড সাইলেজ এর বাজার তৈরি হয় নি। আপনি বাংলাদেশের কোন কোন জেলাতেও ভালোমানের রেডি মেইড সাইলেজ পাবেন না।
আপাতত আপনাকে নিজেই সাইলেজ তৈরি করে নিতে হবে। এবং তা তরি করতে ভালো মানের ”চিটা গুড়” ব্যবহার করতে হবে, এখানে কোন silage culture এর প্রয়োজন নেই।
—
আপনি যদি সােইলেজ তৈরি করতে না পারেন তবে, আপনি ঘরে বসেই সাইলেজ বানানো শিখতে পারেন।
—
তবে আমি আশাবাদী অদূর ভবিষ্যতে আমাদের দেশেও রেডি মেইড সাইলেজ ও সাইলেজ তরির উপকরণ তৈরি ও বাজারজাত শুরু হয়ে যাবে।
See lessগরুর জ্বর হলে কি করা উচিত??
প্রথম ও প্রধান কাজ হলো:- জ্বর কেন হয়েছে তা খুজে বের করা! আপনি যদি এটা বুঝতে পারেন যে আপনার গরুরর কেন জ্বর হয়েছে ধরুন আপনার চিকিৎসা অর্ধেক শেষ। মনে রাখবেন, জ্বর একটা উপসর্গ বা লক্ষণ মাত্র। জ্বরের পাশা পাশি আর কোন কোন লক্ষণ রয়েছে সেগুলো দেখতে ও বুঝতে করতে হবে। অতপর সবগুলো বিষয় মিলিয়ে এটা বুঝতে হবে যে,Read more
প্রথম ও প্রধান কাজ হলো:- জ্বর কেন হয়েছে তা খুজে বের করা! আপনি যদি এটা বুঝতে পারেন যে আপনার গরুরর কেন জ্বর হয়েছে ধরুন আপনার চিকিৎসা অর্ধেক শেষ।
মনে রাখবেন, জ্বর একটা উপসর্গ বা লক্ষণ মাত্র। জ্বরের পাশা পাশি আর কোন কোন লক্ষণ রয়েছে সেগুলো দেখতে ও বুঝতে করতে হবে।
অতপর সবগুলো বিষয় মিলিয়ে এটা বুঝতে হবে যে, এগুলো কোন রোগকে বা কোন সমস্যাটিকে নির্দেশ করছে।
এবং তারপর আপনি জ্বরের এবং সেই রোগ/সমস্যাটির চিকিৎসা/সমাধান শুরু করে দিবেন…
তখন আপনার পশুর জ্বর ভালো হবে।
গরুর জ্বর এসেছে, আপনি জ্বরের চিকিৎসা করতে থাকলেন, এতে জ্বর ভালো হবে না, কারণ ও রোগ বা সমস্যিাটি যেমন ছিল তেমনই থেওকে যাবে।
আশা করি আপনার প্রশ্নে উত্তরটি দিতে পেরেছি।
See lessগরুর জ্বর হলে তা বোঋার উপায় কি?
গরুর জ্বর হলে তা বোঋার উপায় হলো- ১. গরুর কান ঠান্ডা হয়ে থাকবে। ২. গরু খাবার খাবে না। ৩. গরুর কাঁপুনি হবে। ৪. গবাদিপশুর মলদ্বারে থার্মোমিটার প্রবেশ করিয়ে কমপক্ষে এক মিনিটকাল রেখে বের করে নিতে হয়। এরপর থার্মোমিটারে পারদের মাপ দেখে তাপমাত্রা নির্ণয় করা যায়। 100.4 থেকে 102.8 থাকলে স্বাভাবিক, এর বেশি তRead more
গরুর জ্বর হলে তা বোঋার উপায় হলো-
১. গরুর কান ঠান্ডা হয়ে থাকবে।
২. গরু খাবার খাবে না।
৩. গরুর কাঁপুনি হবে।
৪. গবাদিপশুর মলদ্বারে থার্মোমিটার প্রবেশ করিয়ে কমপক্ষে এক মিনিটকাল রেখে বের করে
নিতে হয়। এরপর থার্মোমিটারে পারদের মাপ দেখে তাপমাত্রা নির্ণয় করা যায়। 100.4 থেকে 102.8 থাকলে স্বাভাবিক, এর বেশি তাপমাত্রা থাকলে বুঝবেন গরুর জ্বর এসেছে।
বি:দ্র:তাপমাত্রা পরিমাপের সময়-
১. ছায়াতে বিশ্রামরত অবস্থায় শান্ত পরিবেশে তাপমাত্রা নেয়া উচিত।
২. প্রখর রৌদ্র বা বৃষ্টির মধ্যে থাকা অবস্থায় গবাদিপশুর তাপমাত্রা নেয়া উচিত নয়।
৩. দীর্ঘপথ হাটা বা দৌড়ানোর পর ক্লান্ত অবস্থায় তাপমাত্রা নির্ণয় করা সঠিক নয়।
৪. পশু উত্তেজিত অবস্থায় থাকলে স্বাভাবিক তাপমাত্রা নির্ণয় করা যায় না।
আশ করি বুঝতে পেরেছেন।
See lessআমার গরু ৪ দিন যাবৎ কিছু খাচ্ছে না, কি করব?
এনাপ্লাজমোসিস রোগটি প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। প্রথম দিকে গাভীর খাওয়ার রুচি ধীরে ধীরে কমে যাবে এবং এক পর্যায়ে সম্পুর্ন খাবার বন্ধ করে দেয়। খিঁচুনি এবং জ্বর। গাভীর দীর্ঘমেয়াদী (১০৪-১০৬) ডিঃ ফাঃ জ্বর হয় এবং পশম খাড়া হয়ে থাকে। আপনি আপার গরুর রক্ত পরীক্ষা করে নিন। আক্রান্ত গরুর রক্ত ল্যাবে অনুবীক্ষন যন্Read more
এনাপ্লাজমোসিস রোগটি প্রায়ই দেখা যাচ্ছে।
প্রথম দিকে গাভীর খাওয়ার রুচি ধীরে ধীরে কমে যাবে এবং এক পর্যায়ে সম্পুর্ন খাবার বন্ধ করে দেয়।
খিঁচুনি এবং জ্বর।
গাভীর দীর্ঘমেয়াদী (১০৪-১০৬) ডিঃ ফাঃ জ্বর হয় এবং পশম খাড়া হয়ে থাকে।
আপনি আপার গরুর রক্ত পরীক্ষা করে নিন।
আক্রান্ত গরুর রক্ত ল্যাবে অনুবীক্ষন যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করে এই এনাপ্লাজমোসিস (Anaplasmosis) রোগ নির্নয় করা হয়।
রক্ত Giemsa strin করলে এ রোগের জীবানু সনাক্ত করা যাবে। ৫০-৬০% লোহিত কণিকা জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।
যদি এনাপ্লাজমোসিস রোগটি ধরা পরে তাহলে উপজেলা ভালো পশু চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা করাবেন, যদিও 1000 থেকে 1500 হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে। আশা করি আপনার গরু ভালো হয়ে যাবে।
আপনি আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে গরুর Anaplasmosis হয়েছে কিনা!
See lessগরুর দানাদার খাবারে অরুচি?
আমার একটি গরুর এমন হয়েছিল ডের মাস আগে, ওর ওজন 120 কেজি, গরু কাঁচা সকল কিছু খায়, কিন্তু গরু দানাদার খাবার খায় না। উপজেলা পশু চিকিৎসকের সহকারী আমার বাসায় এসেছিল, উনি আমাকে: 1. Zymovet powder 2. Vascozyme liquid 3. Vetomycin tablet 4. Mivit tablet এই চারটি ঐষধ খায়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন, গরুটিকে এগুলো খRead more
আমার একটি গরুর এমন হয়েছিল ডের মাস আগে, ওর ওজন 120 কেজি, গরু কাঁচা সকল কিছু খায়, কিন্তু গরু দানাদার খাবার খায় না।
উপজেলা পশু চিকিৎসকের সহকারী আমার বাসায় এসেছিল, উনি আমাকে:
1. Zymovet powder
2. Vascozyme liquid
3. Vetomycin tablet
4. Mivit tablet
এই চারটি ঐষধ খায়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন, গরুটিকে এগুলো খাইয়ে 3/4 দিনের মধ্যে গরু স্বাভdhক ভাবে আবার দানাদার খাওয়া শুরু করে।
See lessজাইমোভেট এর কাজ কি? ZYMOVET Powder
জাইমোভেট একমি কোম্পানির পাউডার ঔষধ। সব ঔষধের দোকানে এটি পাবেন। জাইমোভেট মূলত ভেষজ উপাদান সমৃদ্ধ পাউডার যা খাবার পানির সাথে গুলিয়ে খাওয়াতে হয়। জাইমোভেট এর কাজঃ ১. গরুর পেটে গ্যাস হলে জাইমোভেট পাওডার তা উপসমে কাজ করে। ২. গরু, মহিষ, ঘোড়া, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি গবাদি পশুর হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ৩Read more
জাইমোভেট একমি কোম্পানির পাউডার ঔষধ। সব ঔষধের দোকানে এটি পাবেন। জাইমোভেট মূলত ভেষজ উপাদান সমৃদ্ধ পাউডার যা খাবার পানির সাথে গুলিয়ে খাওয়াতে হয়।
জাইমোভেট এর কাজঃ
১. গরুর পেটে গ্যাস হলে জাইমোভেট পাওডার তা উপসমে কাজ করে।
২. গরু, মহিষ, ঘোড়া, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি গবাদি পশুর হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৩. গবাদিপশুর পেটের পিএইচ এর মান নিয়ন্ত্রিত রাখতে সাহায্য করে।
উপাদানঃ
জাইমোভেটের উপাদান গুলো দেখে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে পেট ফাঁপা বা গ্যাসের জন্য এটি চমৎকার ঔষধ। এটি ৫ টি উপাদান দিয়ে তৈরিঃ
উপাদান সমূহের কাজঃ
- এ্যামোনিয়াম বাইকার্বোনেট এবং সোডিয়াম বাইকার্বোনেট উভয়ে মূলত খাবার সোডা বা বেকিং সোডা। সোডা মূলত পেটে সৃষ্ট এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে পেটের এসিডিটির পরিমাণ কমায়।
- নাক্সভোমিকা হলো একধরনের ভেসজ উপাদান যা পিত্তরস তৈরি করে খাবার দ্রুত হজম করায়।
- জিনজার পাউডার হলো শুকনো আদার গুড়া, আদা যে কি পরিমান গ্যাস কমাতে পারে সেটা আমরা সবাই জানি।
- জেনসিয়ান পাউডার, জেনসিয়ান হলো অপরাজিতা ফুলের মতো দেখতে এক ধরনের পাহাড়ি ভেসজ ফুল যা ক্ষুধা বৃদ্ধি করে।
See lessগরুর হাট থেকে কিনে এনে কি কি করতে হয়?
১) সাধারনত আমরা কোনো গরু বাজার বা কোনো খামার বা আশেপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ বা ক্রয় করে থাকি, তো দূরত্ব বেশি হলে গাড়িতে করে আনতে হয় আর যাতায়াত জনিত কারনে গরু অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং তার শরীরে কিছুটা ব্যাথা অনুভব হয়।তার জন্য আমরা চাইলে,ফাস্ট ভেট বা এইস ভেট ব্যাবহার করতে পারি।আর সাথে গ্লুকোলাইট বা ইলেRead more
১) সাধারনত আমরা কোনো গরু বাজার বা কোনো খামার বা আশেপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ বা ক্রয় করে থাকি, তো দূরত্ব বেশি হলে গাড়িতে করে আনতে হয় আর যাতায়াত জনিত কারনে গরু অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং তার শরীরে কিছুটা ব্যাথা অনুভব হয়।তার জন্য আমরা চাইলে,ফাস্ট ভেট বা এইস ভেট ব্যাবহার করতে পারি।আর সাথে গ্লুকোলাইট বা ইলেক্ট্রমিন স্যালাইন পানিতে মিশিয়ে খাওয়াইতে পারি।
২) গরু বাজার থেকে এনে সাথে সাথে ফ্রেশ সাদা পানি খেতে দিবেন।
৩) বাজার থেকে এনে সরাসরি খামার বা অন্য গরুর সাথে রাখা যাবে না,কয়েকদিন একে আলাদা রেখে দেখাশোনা করতে হবে।আর পটাশ মিশ্রিত পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে।
৪) গরুকে নিয়মতি ক্রিমির ডোজ করাতে হবে,যেটা প্রান্তিক খামারি বা গেরোস্তো রা করতে চান না।ক্রিমির ডোজ এর জন্য আপনারা চাইলে রেনাডেক্স বা এনডেক্স খাওয়াতে পারেন(খালি পেটে সকাল বেলায়),প্রতি ৭৫কেজির জন্য ১টা ট্যাবলেট হিসেব করে খাওয়াবেন।
৫) ক্রিমির ডোজ দেওয়ার পরদিন থেকে লিভার টনিক দিতে হবে,বড় গরুর ক্ষেত্রে ১০০মিলি করে,আর ছোট গরুর ক্ষেত্রে ৫০মিলি করে,৬-৭দিন।
৬) তারপর জিংক, ভিটামিন ক্যালসিয়াম চাইলে দিতে পারেন, দিলে খুব ভালো হয়।
See lessগাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য কী করবো?
গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য নিম্ন লিখিত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করা যেতে পারে: pow.milkex(100g) প্রতি ১০০ কেজি গরুর দেহের ওজনের জন্য ১০ গ্রাম করে খাদ্যের সাথে মিশিয়ে রোজ ১ বার ১০ দিন খাওয়াতে হবে। Syp. Oracal p vet oral প্রতিদিন দুপুরে ১০০ মিলি করে ১০ দিন খাওয়াতে হবে। Pow. Renavet DB প্রতি ১০০ কেজি গরুর দেহের ওRead more
গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য নিম্ন লিখিত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করা যেতে পারে:
- pow.milkex(100g) প্রতি ১০০ কেজি গরুর দেহের ওজনের জন্য ১০ গ্রাম করে খাদ্যের সাথে মিশিয়ে রোজ ১ বার ১০ দিন খাওয়াতে হবে।
- Syp. Oracal p vet oral প্রতিদিন দুপুরে ১০০ মিলি করে ১০ দিন খাওয়াতে হবে।
- Pow. Renavet DB প্রতি ১০০ কেজি গরুর দেহের ওজনের জন্য চার চা চামচ করে খাদ্যের সাথে মিশিয়ে রোজ ১ বার ১ মাস খাওয়াতে হবে।
- আমিষ জাতীয় সুষম দানাদার খাদ্য প্রতি ১ লিটার দুধের জন্য অতিরিক্ত আধা কেজি দানাদার খাদ্য নিয়মিত সরবরাহ করতে হবে।
- অধিক পরিমাণে কাঁচা ঘাস পরিষ্কার করে ধুয়ে সরবরাহ করতে হবে।
- পরিমাণমত ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক খাওয়াতে হবে।
See lessছাগলের কৃমি বিভিন্ন প্রকার। কোন কৃমির জন্য কোন গ্রুপের ওষুধ খাউয়াব???
► ছাগলের কৃমি বিভিন্ন প্রকার। কোন কৃমির জন্য কোন গ্রুপের ওষুধ বোশ কার্যকর তা জানা দরকার। বিশেষ করে ছাগলের বাচ্চাকে কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার পরবর্তী সময়ে করণীয়গুলো জানা থাকতে হয়, কারণ বাচ্চগুলোই হলো খামারের ভবিষ্যৎ। ►ছাগলের বাচ্চা জন্ম হবার এক মাস পর্যন্ত নাদুসনুদুস থাকে আস্তে আস্তে দেখা দেয় পশম উস্Read more
► ছাগলের কৃমি বিভিন্ন প্রকার। কোন কৃমির জন্য কোন গ্রুপের ওষুধ বোশ কার্যকর তা জানা দরকার। বিশেষ করে ছাগলের বাচ্চাকে কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার পরবর্তী সময়ে করণীয়গুলো জানা থাকতে হয়, কারণ বাচ্চগুলোই হলো খামারের ভবিষ্যৎ।
►ছাগলের বাচ্চা জন্ম হবার এক মাস পর্যন্ত নাদুসনুদুস থাকে আস্তে আস্তে দেখা দেয় পশম উস্কোখুস্কো মলের সাথে ফিতা কৃমি, পাতলা পায়খানা, কখনো কখনো হঠাৎ মৃত্যু। যদিও আমার কাছে আল্লাহর রহমতে কোন বাচ্চা মারা যায়নি চেষ্টা করি কৃমি মুক্ত রাখতে।
ট্রাইক্লাবেন্ডাজল (Triclabendazole) ছাগলের কি ধরণের কৃমিনাশক?
১.পাতাকৃমি।
২.কলিজার পাতাকৃমি।
৩. রক্তের পাতাকৃমি।
৪. রুমেন কৃমি।
লেভামিসল (Levamisole) ছাগলের কি কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে?
১. সাধারন গােলকৃমি।
২. কেঁচো বা বড় গােলকৃমি
৩. পাকস্থলীর গােলকৃমি।
৪. অন্ত্রনালীর গােলকৃমি।
৫. ফুসফুসের গােলকৃমি।
ইন্জেকশন আইভারমেকটিন (inj Ivermectin) কি দমন করে?
১. উকুন।
২. আঠালী।
৩. মাইট।
*ফিতাকৃমি যেকোন গ্রুপের ঔষধ ব্যবহার করলেই হয়।
ছাগলকে কৃমির ঔষধ প্রয়োগ না করলে, কৃমি জনিত কারণে যে সমস্যা গুলো হয়। যেমন:
১ খাওয়ায় অরুচি ও ক্ষুধা মন্দা।
২ দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়া।
৩ দুগ্ধবতী পশুর দুধ কমে যাওয়া।
৪ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হওয়া।
৫ পশুর রক্ত স্বল্পতা।
৬ বােটল জো ও পট বেলি।
তাই সঠিক সময় মত িছাগলকে কৃমির ঔষধ প্রয়োগ করতেই হবে।
উদাহরণস্বরূপ:
একটি ছাগলের জন্মের প্রথম মাসে মানুষের বাচ্চার কৃমি নাশক ঔষধ অ্যালবেনডাজল (Albendazole) গ্রুপের ১ কেজি লাইভ ওয়েট এর জন্য এক এমএল লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রথম মাসে কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার করার পর যদি মনে হয় রুচি কুমে গেছে তাহলে মানুষের বাচ্চার বিকোজিন ইউজ করা যেতে পারে, ছোট বাচ্চাকে যে নির্দেশনায় দেয়া হয় সেই নির্দেশনা অনুযায়ী দুই থেকে তিন দিন।
দ্বিতীয় মাসে পশু চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী ট্রাইক্লাবেন্ডাজল+লেভামিসল গ্রুপের ট্যাবলেট ব্যাবহার যেতে পারে।
তৃতীয় মাসে আইভারমেকটিন গ্রুপের কৃমি নাশক ইনজেকশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
See less