গরুর স্বাভাবিক তাপমাত্রা 100.4 থেকে 102.8 ডিগ্রি ফারেনহাইট। গবাদিপশু উষ্ণরক্তবাহী প্রাণী হওয়ায় যে কোন প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও দেহের তাপমাত্রার তেমন কোন পরিবর্তন হয় না। পশু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হলেই সাধারণত দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। দেহের বাহ্যিক তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রার চেয়ে অনেক কম। তাইRead more
গরুর স্বাভাবিক তাপমাত্রা 100.4 থেকে 102.8 ডিগ্রি ফারেনহাইট।
গবাদিপশু উষ্ণরক্তবাহী প্রাণী হওয়ায় যে কোন প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও দেহের তাপমাত্রার তেমন কোন পরিবর্তন হয় না।
পশু সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হলেই সাধারণত দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। দেহের বাহ্যিক তাপমাত্রা অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রার চেয়ে অনেক কম। তাই গবাদিপশুর দেহাভ্যন্তারের প্রকৃত তাপমাত্রা নির্ণয় করা হয়।
প্রাণীদেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে বিভিন্ন ধরনের রোগ নির্ণয় করা যায়। রোগ ছাড়াও বিভিন্ন
কারণে শরীরের তাপমাত্রার তারতম্য হতে পারে।
ছাগলের শরীরের স্বাভাবি তাপমাত্রা ১০১.৩০ -১০৩.৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট। কিছু কিছু কারণে ছাগলের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন: ১. দিনের প্রথমভাগে তাপমাত্রা কম হয়, আর শেষদিকে বেশি হয়। ২. গবাদিপশু ডাক আসলে বা গরম হলে এবং গর্ভকালের শেষদিকে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। ৩. অত্যধিক পরিশ্রম করলে দেহেরRead more
ছাগলের শরীরের স্বাভাবি তাপমাত্রা ১০১.৩০ -১০৩.৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট।
কিছু কিছু কারণে ছাগলের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন:
See less১. দিনের প্রথমভাগে তাপমাত্রা কম হয়, আর শেষদিকে বেশি হয়।
২. গবাদিপশু ডাক আসলে বা গরম হলে এবং গর্ভকালের শেষদিকে তাপমাত্রা বেড়ে
যায়।
৩. অত্যধিক পরিশ্রম করলে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
৪. খাদ্য গ্রহণের পরপরই তাপমাত্রা বাড়ে, আবার পানি খাওয়ালে তাপমাত্রা কমে।
৫. ক্ষুদ্রকার পশুর দেহের তাপমাত্রা বৃহদাকার প্রাণীর চেয়ে বেশি থাকে।
৬. গর্ভবতী ও অল্প বয়স্ক প্রাণীর তাপমাত্রা গর্ভহীন ও অধিক প্রাণী অপেক্ষা বেশি থাকে।