১) সাধারনত আমরা কোনো গরু বাজার বা কোনো খামার বা আশেপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ বা ক্রয় করে থাকি, তো দূরত্ব বেশি হলে গাড়িতে করে আনতে হয় আর যাতায়াত জনিত কারনে গরু অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং তার শরীরে কিছুটা ব্যাথা অনুভব হয়।তার জন্য আমরা চাইলে,ফাস্ট ভেট বা এইস ভেট ব্যাবহার করতে পারি।আর সাথে গ্লুকোলাইট বা ইলেRead more
১) সাধারনত আমরা কোনো গরু বাজার বা কোনো খামার বা আশেপাশের এলাকা থেকে সংগ্রহ বা ক্রয় করে থাকি, তো দূরত্ব বেশি হলে গাড়িতে করে আনতে হয় আর যাতায়াত জনিত কারনে গরু অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং তার শরীরে কিছুটা ব্যাথা অনুভব হয়।তার জন্য আমরা চাইলে,ফাস্ট ভেট বা এইস ভেট ব্যাবহার করতে পারি।আর সাথে গ্লুকোলাইট বা ইলেক্ট্রমিন স্যালাইন পানিতে মিশিয়ে খাওয়াইতে পারি।
২) গরু বাজার থেকে এনে সাথে সাথে ফ্রেশ সাদা পানি খেতে দিবেন।
৩) বাজার থেকে এনে সরাসরি খামার বা অন্য গরুর সাথে রাখা যাবে না,কয়েকদিন একে আলাদা রেখে দেখাশোনা করতে হবে।আর পটাশ মিশ্রিত পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে।
৪) গরুকে নিয়মতি ক্রিমির ডোজ করাতে হবে,যেটা প্রান্তিক খামারি বা গেরোস্তো রা করতে চান না।ক্রিমির ডোজ এর জন্য আপনারা চাইলে রেনাডেক্স বা এনডেক্স খাওয়াতে পারেন(খালি পেটে সকাল বেলায়),প্রতি ৭৫কেজির জন্য ১টা ট্যাবলেট হিসেব করে খাওয়াবেন।
৫) ক্রিমির ডোজ দেওয়ার পরদিন থেকে লিভার টনিক দিতে হবে,বড় গরুর ক্ষেত্রে ১০০মিলি করে,আর ছোট গরুর ক্ষেত্রে ৫০মিলি করে,৬-৭দিন।
৬) তারপর জিংক, ভিটামিন ক্যালসিয়াম চাইলে দিতে পারেন, দিলে খুব ভালো হয়।
See less
আপনার প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, আপনার প্রতিবেশী কোন প্রকার বাধাঁর সৃষ্টি করবে না। কারণ এর দ্বার আপনার এমন বড় কিছু হাসিল হচ্ছে নাযোর কারণে আপনার প্রতিবেশি আপনাকে হিংসা করবে। বরং আপনার যদি 10 থেকে 20 টি ভালো মানের গাভী থাকে তাহলে আপনাকে প্রতি বছর সরকারকে খামারের নিবন্ধন নবায়ন বাবদ 1500 থেকে 2000 হাRead more
আপনার প্রতিবেশী যেমনই হোক না কেন, আপনার প্রতিবেশী কোন প্রকার বাধাঁর সৃষ্টি করবে না।
কারণ এর দ্বার আপনার এমন বড় কিছু হাসিল হচ্ছে নাযোর কারণে আপনার প্রতিবেশি আপনাকে হিংসা করবে।
বরং আপনার যদি 10 থেকে 20 টি ভালো মানের গাভী থাকে তাহলে আপনাকে প্রতি বছর সরকারকে খামারের নিবন্ধন নবায়ন বাবদ 1500 থেকে 2000 হাজার টাকা খরচ করতে হবে।
এর বিপরীতে খামার রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনি কিছু সুবিধা পেতে পারেন। যেমন-
১) প্রাণিসম্পদ বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন সেবাসমূহ যেমন -প্রশিক্ষণ, টিকা, নিয়মিত পরিদর্শন, পরামর্শ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন ।
২) ব্যাংক থেকে কৃষি খণ গ্রহনের ক্ষেত্রে অগ্রাধিগার পাবেন। অপরদিকে, রেজিস্ট্রেশন ছাড়াও আপনি লোন পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে গবাদিপশু পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নিকট থেকে খামারী হিসেবে প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন হবে। এছাড়া আপনি ব্যাংকে যোগাযোগ করে আনুষিাঙ্গিক কাগজপত্র বিষয়ে জানতে পারবেন।
৩) আপনার খামার নিবন্ধিত থাকলে প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তারা আপনার খামার সম্পর্কে অবগত থাকবেন এবং বিভিন্ন সময় আপনার খামারে পরিদর্শনে আসবেন।
৪) আপনার খামার রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে, সরকার কর্তিক খামারিদের দেওয়া সকল প্রণদনা, অনুদান, সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
৫) সর্বপরি, আপনার উপজেলার প্রাণীসম্পদ অফিসের ডাক্তারদের সাথে একটি সম্পর্ক তৈরি থাকবে, এত করে বিপদের সময় সহজেই আপনি পরামর্শ ও চিকিৎসা পেয়ে থাকবে।
৬) সরকারের কাছ থেকে খামার চালানোর জন্য খমার রেজিস্ট্রেশন ও ডেইরি ব্যাবসা পরিচালনা করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স নেওয়া থাকলে। কম্পানির কাছে দুধ বিক্রি করতে যেমন: প্রাণ, মিল্কভিটা ইত্যাদি, জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য অথবা অন্যান্য কাজে এগুলো প্রয়োজন হতে পারে।
See less