Home/পশু-পাখি/Page 7
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
গাভীর সহজে বাচ্চা প্রসবের জন্য চিকিৎসা/ঔষধ কি?
গরুর রোগ : গাভীর সহজ বাচ্চা প্রসব (Easy Delivery of Cows) চিকিৎসা/ঔষধপত্র Rx- Jasocal Vet Calvit P Suspension Phoscal PD Oral Suspention Calvet Oral Solusion Rancal Forte Liquid Sancal Vet Oral Calplex Liquid Incal-Vet Intercal Liquid Incal-P ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম : উপরের যে কোন একটি ভিটামিন-মিনারেল সমRead more
গরুর রোগ : গাভীর সহজ বাচ্চা প্রসব (Easy Delivery of Cows) চিকিৎসা/ঔষধপত্র
Rx-
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম : উপরের যে কোন একটি ভিটামিন-মিনারেল সমৃদ্ধ ঔষধ প্রতিটি গাভীকে ৫০ মি.লি করে খাওয়াতে হবে বাচ্চা হওয়ার ২ মাস পূর্বে থেকে।
See lessগরুর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়?
উত্তরঃ গরুর কুমির ঔষধ খাওয়ার পর লিভার টনিক/Liver Tonic ও ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যামাইনো এসিড ঔষধসমূহ খেতে হয়। (ক) গরুর কুমির ঔষধ খাওয়ার পর - লিভার টনিক/Liver Tonic ব্যবহার ক্ষেত্র : লিভার টনিক গবাদিপশুর বদহজম ও জীবাণুঘটিত রোগের কারণে সৃষ্ট লিভারের ক্ষতিপূরণে, ভিটামিনের অভাব পূরণে এবং লিভারের কার্যকাRead more
উত্তরঃ গরুর কুমির ঔষধ খাওয়ার পর লিভার টনিক/Liver Tonic ও ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যামাইনো এসিড ঔষধসমূহ খেতে হয়।
(ক) গরুর কুমির ঔষধ খাওয়ার পর – লিভার টনিক/Liver Tonic
ব্যবহার ক্ষেত্র : লিভার টনিক গবাদিপশুর বদহজম ও জীবাণুঘটিত রোগের কারণে সৃষ্ট লিভারের ক্ষতিপূরণে, ভিটামিনের অভাব পূরণে এবং লিভারের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ব্যবহার্য একটি আদর্শ লিভারটনিক। লিভা-ভিট কলিজা বা যকৃতের (Liver) সুষম কার্যকারিতা নিশ্চিত করে।
ব্যবহারের নিয়ম : ছোট এবং বড় প্রাণির জন্য ২০ মি.লি. প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য।
উপরোল্লিখিত মাত্রার ঔষধ বিভিন্ন প্রাণিতে ৫-৭ দিন সেবন করাতে হবে অথবা রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারিয়ান এর পরামর্শ অনুযায়ী দিতে হবে।
(খ) গরুর কুমির ঔষধ খাওয়ার পর – ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যামাইনো এসিড ঔষধসমূহ
Vitamin, Mineral & Amino Acid Drugs
ব্যবহার ক্ষেত্র : গবাদিপশুর দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি, দৈহিক ওজন বৃদ্ধি, মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি, প্রজনন ক্ষমতা ত্বরান্বিত করতে এবং Deworming-এর পরে ব্যবহার্য।
জেনেরিক নাম/ঔষধের উপাদান : প্রতি বোলাসে আছে- এ্যালবেনডাজোল ইউ এস পি ৬০০ মিগ্রা.
জেনেরিক মাত্রা : ১০ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন
ব্যবহারের নিয়ম : প্রাণির প্রতি ৪০ কেজি ওজনের ১ বোলাস যা অর্ধেক মাত্রা সকালে অর্ধেক মাত্রা বিকালে খাওয়াতে হবে পরপর ৩-৫ দিন।
** এ্যালমেক্স-ভেট গর্ভাবস্থায় ২য় পর্যায় থেকে ব্যবহার করা নিরাপদ।
সংগ্রহিতঃ inbangla.net ব্লগ
(বি:দ্র: কপি করা নিষেধ)
See lessমুরগির কৃমি
২২টি মুরগির কৃমিনাশক ঔষধের নাম তালিকা নিচে দেওয়া হলো:- (inbangla.net থেকে সংগ্রহিত) (বি:দ্র: কপি করা নিষিদ্ধ) ১) গোলকৃমি জন্য প্রচলিত ঔষধসমূহ (Common drugs for Round worm) পাইপেরাজিন (Piperazine) গ্রুপের ঔষধঃ ঔষধের নাম ও প্যাক ঔষধের উপাদান মাত্রা ও প্রয়োগবিধি কোম্পানির নাম Renaper/রেনাপার ১০Read more
২২টি মুরগির কৃমিনাশক ঔষধের নাম তালিকা নিচে দেওয়া হলো:-
(inbangla.net থেকে সংগ্রহিত)
(বি:দ্র: কপি করা নিষিদ্ধ)
১) গোলকৃমি জন্য প্রচলিত ঔষধসমূহ (Common drugs for Round worm)
পাইপেরাজিন (Piperazine) গ্রুপের ঔষধঃ
লিভামিসোল (Levamisole) গ্রুপের ঔষধঃ
(inbangla.net থেকে সংগ্রহিত)
(বি:দ্র: কপি করা নিষিদ্ধ)
২) ফিতা কৃমির ঔষধ (Anthelmintics of Tape Worm)
(inbangla.net থেকে সংগ্রহিত)
(বি:দ্র: কপি করা নিষিদ্ধ)
৩) অন্তঃকৃমি ও বহিঃকৃমির ঔষধ (Drugs of Internal and External)
(inbangla.net থেকে সংগ্রহিত)
(বি:দ্র: কপি করা নিষিদ্ধ)
গরু/ছাগলকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর বা ইনজেকশন দেওয়ার নিয়ম কি?
গরু/ছাগলকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর বা ইনজেকশন দেওয়ার 10 টি সাধারন নিয়মাবলিঃ কৃমির ঔষধ সাধারণত সকালে খালি পেটে সেব্য। বাচ্চা হওয়ার পর গাভীকে কৃমিনাশক ঔষধ দেওয়া যাবে না। এতে দুধ শুকিয়ে যাবে। প্রাণিকে প্রজনন করার ৪৫ দিনের মধ্যে ঔষধ না খাওয়ানোই ভাল । গরুর ক্ষেত্রে ৭-৮ মাসের উপরে গর্ভবতী, ছাগলের ক্ষেত্রেRead more
গরু/ছাগলকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর বা ইনজেকশন দেওয়ার 10 টি সাধারন নিয়মাবলিঃ
- কৃমির ঔষধ সাধারণত সকালে খালি পেটে সেব্য।
- বাচ্চা হওয়ার পর গাভীকে কৃমিনাশক ঔষধ দেওয়া যাবে না। এতে দুধ শুকিয়ে যাবে।
- প্রাণিকে প্রজনন করার ৪৫ দিনের মধ্যে ঔষধ না খাওয়ানোই ভাল ।
- গরুর ক্ষেত্রে ৭-৮ মাসের উপরে গর্ভবতী, ছাগলের ক্ষেত্রে ৩ মাসের উর্দ্ধে কৃমির ঔষধ না দেওয়া উত্তম।
- কৃমির ঔষধ নিয়মিত ৪ মাস পরপর উভয় কলিজা ও গোলকৃমির কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে।
- কৃমিনাশক ঔষধ স্বাভাবিক ডোজ থেকে কোনক্রমে কম হলে কাজ হবে না ।
- কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানোর পর ২-৪ ঘণ্টা খাবার দেওয়া উচিত না।
- কৃমিনাশক ঔষধ প্রাণিকে অত্যন্ত গরমের মধ্যে খাওয়ানো যাবে না। পেটে কৃমি না থাকলেও কৃমির ঔষধ খাওয়ালে ক্ষতি করবে না।
- প্রতিরোধ হিসেবে নিয়মিত কৃমিনাশক ঔষধ মাত্রাতিরিক্ত হলে ক্ষতি হয় না।
- কৃমিনাশক ঔষধ ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই প্রাণির পায়খানা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে খাওয়ানো উচিত।
See lessঅতিরিক্ত শামুক দূর করব কিভাবে? পুকুর ও ডোবা থেকে?
শামুক ধ্বংস করার পদ্ধতি হলো : ০.৫% কপার সালফেট খাল, বিল, ডোবা, নালা, হাওর, পুকুরের পানিতে প্রয়োগ করার মাধ্যমে শামুক ধ্বংস করা যায়।
শামুক ধ্বংস করার পদ্ধতি হলো : ০.৫% কপার সালফেট খাল, বিল, ডোবা, নালা, হাওর, পুকুরের পানিতে প্রয়োগ করার মাধ্যমে শামুক ধ্বংস করা যায়।
See lessএকটি খরগোশের জন্য ঘরের সাইজ কেমন হওয়া উচিত?
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ গরম অঞ্চল (Hot areas) : প্রতিটি খাঁচায় খাদ্য ও পানি সরবরাহের সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা রাখতে হবে। খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায়। তবে মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত সংখ্যায় ছিদ্রের ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের বাক্স (Nest boxes) এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন খাRead more
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ
গরম অঞ্চল (Hot areas) :
ঠান্ডা অঞ্চল (Cold areas) :
যেভাবে পালন করবেন : বাড়ির ছাদ, আঙিনা বা বারান্দায় ছোট আকারের শেড তৈরি করে খরগোশ পালন করা যায়।
See lessছাগলের বাচ্চা হয় কত দিনে?
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর কি কি করতে হয়?
ছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর নিম্নলিখিতভাবে নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্ন নিতে হয়- ১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা : (ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে। (খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচারRead more
ছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর নিম্নলিখিতভাবে নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্ন নিতে হয়-
১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা :
(ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে।
(খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজয়িন নামক জীবাণুনাশক ওষুধ লাগাতে হবে। ফলে নাভি রজ্জু দিয়ে দেহে রোগজীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না।
(গ) নাভী রজ্জু বেধে না দেয়াই ভালো ।
২। বাচ্চাকে শালদুধ বা কলস্ট্রাম (Colostrum) পান করানো :
(ক) জন্মের পর কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত বাচ্চার কোনো খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। সুস্থ সবল বাচ্চা জন্মের ১৫-২০ মিনিট পর থেকেই দাঁড়ানোর চেষ্টা করে এবং প্রথম দুধ অর্থাৎ শালদুধ বা কলস্ট্রাম পান করতে সক্ষম হয়।
(খ) বাচ্চার জন্মের ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই এ দুধ পান করানো উচিত। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ দুধ পান করাতে হবে।
(গ) যদি দুর্বলতার কারণে বাচ্চাা দাঁড়াতে বা দুধ পান করতে না পারে তবে ছাগী থেকে দুধ দোহন করে তা বোতলে ভরে চুষির (Nipple) সাহায্যে পান করাতে হবে।
৩। বাচ্চার শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা :
(ক) বাচ্চা প্রসবের পরপরই বাচ্চার নাক ও মুখের লালা (Saliva) এবং শ্লেষ্মা (Mucus) পরিষ্কার করে দিতে হবে। নতুবা শ্বাস বন্ধ হয়ে বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভাবনা রয়েছে।
(খ) বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর শ্বাসপ্রশ্বাস না নিলে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জিহ্বায় সুড়সুড়ি বা নাড়াচাড়া দিলে কাশি দিতে চাইবে যা শ্বাসতন্ত্র কে কার্যকরী করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া বাচ্চার বুকের পাঁজরের হাড়ে আস্তে আস্তে বার কয়েক চাপ দিলেও শ্বাসপ্রশ্বাস চালু হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বাচ্চার নাক-মুখে ফুঁ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা যায়।
৪। বাচ্চার শরীর পরিষ্কার করা ও শুকানো :
(ক) প্রসবের পর ছাগী তার বাচ্চার শরীর, মুখ প্রভৃতি জিহ্বা দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেয়।
(খ) প্রথম প্রসবের ক্ষেত্রে অনেক সময় ছাগী বাচ্চার গা চাটে না। এক্ষেত্রে বাচ্চার গায়ে একটু লবণ ছড়িয়ে দিলেই চাটতে থাকবে। এতেও কাজ না হলে পরিষ্কার কাপড়, চট বা নরম খড় দিয়ে বাচ্চার পুরো শরীর ভালোভাবে মুছে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
(গ) কোনোক্রমেই নবজাত বাচ্চার শরীর পানি দিয়ে ধোয়া যাবে না। এতে ঠান্ডা লেগে বাচ্চা মারা যেতে পারে।
(ঘ) শীতে বা অতিরিক্ত ঠান্ডায় শুকনো কাপড় বা চট দিয়ে বাচ্চাকে ঢেকে দিতে হবে। এছাড়াও আগুন জ্বেলে বাচ্চার শরীর গরম রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
See lessছাগলের বাচ্চার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে কোন পরামর্শ দিবেন কি?
বাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ ১→ সাধারণত দু'সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজRead more
বাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ
১→ সাধারণত দু’সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।.
২→ গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গাছের নিচে পরিমাণমতো জায়গায় বেড়া দিয়ে বাচ্চা পালন করা যায়। এতে এরা একদিকে পর্যাপ্ত ছায়া পেতে পারে। অন্যদিকে, দৌড়াদৌড়ি এবং ব্যয়াম করারও প্রচুর সুযোগ পায় যা তাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অত্যন্ত দরকারী।
৩→ প্রতিটি বাচ্চা ছাগলকে জন্মের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ৩০০-৩২৫ মি.লি. দুধ ৩-৪ বারে পান করাতে হবে। ধীরে ধীরে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৬-৭ সপ্তাহে তা ৭৫০-৮৫০ মি.লি.-এ উন্নীত করতে হবে।
৪→ দুধের বিকল্প খাদ্য ৩ সপ্তাহ বয়সের পর খেতে দেয়া যেতে পারে। ৩ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে দিনে দুবেলা দুধ বা দুধের বিকল্প খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ১০-১১ সপ্তাহে দৈনিক দুধ সরবরাহের পরিমাণ ২০০-১০০ মি.লি. নামিয়ে আনতে হবে। এসময় দৈনিক ৩০০-৩৫০ গ্রাম দানাদার খাদ্য ও প্রচুর কচি ঘাস, লতাপাতা সরবরাহ করতে হবে।
৫→ ৩-৪ মাস বয়সে দুধ পান করানো পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ, এসময় বাচ্চা বড় হয়ে যায় এবং কঠিন খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার জন্য এদের পাকস্থলী পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যায়।
৬→ প্রজননের কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্য না থাকলে ২-৩ মাস বয়সেই পুরুষ বাচ্চাগুলোকে খাসি করে দিতে হবে। কারণ, এটা প্রমাণিত সত্য যে, খাসি করলে মাংসের গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়। অন্যথায় এদেরকে স্ত্রী বাচ্চার (doe kid) কাছ থেকে আলাদা করে পালন করতে হবে।
৭→ শরৎ ও হেমন্ত কালে ছাগলের মৃত্যুহার অত্যধিক বেশি থাকে। এসময় কৃমির আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাছাড়া নিউমোনিয়া (Pneumonia) এবং এন্টারোটক্সিমিয়া (Enterotoxaemia) ব্যাপক হারে দেখা দিতে পারে। তাই এসময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বাচ্চার বয়স দু’সপ্তাহ হলে প্রথম বার এবং দু’মাস পূর্ণ হলে দ্বিতীয় বার নির্ধারিত মাত্রায় কৃমির ওষুধ সেবন করাতে হবে।
গরু কত মাসে হিটে আসে?
একটি গরু সাধারনত ১৭-২৪ মাস বয়সে প্রথমবার হিটে আসে এবং উক্ত গাভী গরু বাচ্চা প্রসবের ১-২ মাসের মধ্যে পুনরায় আবার হিটে আসে। তবে, গরু যদি বাচ্চা প্রসবের ৩-৩.৫ মাসের মধ্যে পুনরায় হিটে না আসে তাহলে বুঝতে হবে গরুর প্রজনন স্বাস্থ্যে কোন সমস্যা হয়েছে।
একটি গরু সাধারনত ১৭-২৪ মাস বয়সে প্রথমবার হিটে আসে এবং উক্ত গাভী গরু বাচ্চা প্রসবের ১-২ মাসের মধ্যে পুনরায় আবার হিটে আসে।
তবে, গরু যদি বাচ্চা প্রসবের ৩-৩.৫ মাসের মধ্যে পুনরায় হিটে না আসে তাহলে বুঝতে হবে গরুর প্রজনন স্বাস্থ্যে কোন সমস্যা হয়েছে।
See less