মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
See lessনবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
See lessবায়ুর অনুপস্থিতিতে উচ্চ চাপ ও তাপে উদ্ভিদ ও প্রাণিদেহ হাজার বছর ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিতে পরিণত হয়৷ এক্ষেত্রে উদ্ভিদদেহ মাটির নিচে পরিবর্তিত হয়ে কয়লায় রূপান্তরিত হয়। জলাভূমির ক্ষুদ্র প্রাণিসত্ত্বা তেল বা পেট্রোলিয়ামে পরিণত হয়। পেট্রোলিয়ামের উপর গ্যাসীয় উপাদান হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস জমা হয়।
বায়ুর অনুপস্থিতিতে উচ্চ চাপ ও তাপে উদ্ভিদ ও প্রাণিদেহ হাজার বছর ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিতে পরিণত হয়৷ এক্ষেত্রে উদ্ভিদদেহ মাটির নিচে পরিবর্তিত হয়ে কয়লায় রূপান্তরিত হয়। জলাভূমির ক্ষুদ্র প্রাণিসত্ত্বা তেল বা পেট্রোলিয়ামে পরিণত হয়। পেট্রোলিয়ামের উপর গ্যাসীয় উপাদান হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস জমা হয়।
See lessছবিটা দেখে এটি বোঝা যাচ্ছে আপনার ছাগলের Staph Dermatitis বা Staph Infection হয়েছে। চিকিৎসা হিসেবে ক্লোরহেক্সিডিন সুলুসন ব্যবহার করে হবে। ক্লোরহেক্সিডিন দ্বারা ছাগলের আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করে দিতে হবে। অবশ্যই হ্য্যান্ডস গ্লেবস ব্যবহার করে ক্লোরহেক্সিডিন তরল প্রয়োগ করবেন। ভাল না হয়ে যাওয়া অবধি ভিডিRead more
ছবিটা দেখে এটি বোঝা যাচ্ছে আপনার ছাগলের Staph Dermatitis বা Staph Infection হয়েছে।
চিকিৎসা হিসেবে ক্লোরহেক্সিডিন সুলুসন ব্যবহার করে হবে।
ক্লোরহেক্সিডিন দ্বারা ছাগলের আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করে দিতে হবে। অবশ্যই হ্য্যান্ডস গ্লেবস ব্যবহার করে ক্লোরহেক্সিডিন তরল প্রয়োগ করবেন।
ভাল না হয়ে যাওয়া অবধি ভিডিওতে দেখানো নিয়মে প্রয়োগ করতে হবে। কিভাবে প্রয়োগ করতে হয় তার একটা ভিডিও সাথে সংযুক্ত করা হলো…
সর্বাদা ছাগলের ওলানের পরিষ্কার পরিচ্ছনতার ব্যাপারে যন্ত নিবেন (দুধ দহনের আগে বা দুধ দহনের পরে বা বাসস্থানের জায়গা) এবং ছাগলের ইমিউনিটি সিস্টেম কে সবসবয় শক্তিশালী রাখবেন, তাহলে ছাগলের সহজে রোগ হবে না।
অথবা, এটা যেকোন ফার্মেসিতে পাবেন:
See lessগরুর রোগ: রুমিনাল এসিডোসিস (Ruminal ACIdosis) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ For a Cow (একটি গাভীর জন্য) Rx- 1. Row. Ruchimax/Pow. Zymovet/Pow. Bovicare/Pow. Digimax 20 gm × 6 Pk. ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১+০+১ প্যাকেট করে পরিমাণ মত পানির সঙ্গে মিশিয়ে পর পর ৩ দিন খাওয়াতে হবে। 2 . Inj. Dimi-Vet 30 ml/Inj. DimiRead more
For a Cow (একটি গাভীর জন্য)
Rx-
1. Row. Ruchimax/Pow. Zymovet/Pow. Bovicare/Pow. Digimax 20 gm × 6 Pk.
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১+০+১ প্যাকেট করে পরিমাণ মত পানির সঙ্গে মিশিয়ে পর পর ৩ দিন খাওয়াতে হবে।
2 . Inj. Dimi-Vet 30 ml/Inj. Dimidine 30ml/Inj. Sulphasol Vet 30 ml/Inj. Diadin 30 ml x 3 vials.
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ৩০-৪০ মি.লি শিরায়/মাংসে পর পর ২-৩ দিন দিতে হবে।
3. Inj. SB Nate Vet 100ml/Inj. Sodi-bi-carb 100ml/Inj. Sodip 100 ml × 2 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: উপরোক্ত যে কোন একটি ইঞ্জেকশন ১০০-১৫০ মি.লি করে শিরায় প্রয়োগ করতে হবে।
See lessএকটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessবাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ ১→ সাধারণত দু'সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজRead more
১→ সাধারণত দু’সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।.
২→ গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গাছের নিচে পরিমাণমতো জায়গায় বেড়া দিয়ে বাচ্চা পালন করা যায়। এতে এরা একদিকে পর্যাপ্ত ছায়া পেতে পারে। অন্যদিকে, দৌড়াদৌড়ি এবং ব্যয়াম করারও প্রচুর সুযোগ পায় যা তাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অত্যন্ত দরকারী।
৩→ প্রতিটি বাচ্চা ছাগলকে জন্মের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ৩০০-৩২৫ মি.লি. দুধ ৩-৪ বারে পান করাতে হবে। ধীরে ধীরে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৬-৭ সপ্তাহে তা ৭৫০-৮৫০ মি.লি.-এ উন্নীত করতে হবে।
৪→ দুধের বিকল্প খাদ্য ৩ সপ্তাহ বয়সের পর খেতে দেয়া যেতে পারে। ৩ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে দিনে দুবেলা দুধ বা দুধের বিকল্প খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ১০-১১ সপ্তাহে দৈনিক দুধ সরবরাহের পরিমাণ ২০০-১০০ মি.লি. নামিয়ে আনতে হবে। এসময় দৈনিক ৩০০-৩৫০ গ্রাম দানাদার খাদ্য ও প্রচুর কচি ঘাস, লতাপাতা সরবরাহ করতে হবে।
৫→ ৩-৪ মাস বয়সে দুধ পান করানো পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ, এসময় বাচ্চা বড় হয়ে যায় এবং কঠিন খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার জন্য এদের পাকস্থলী পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যায়।
৬→ প্রজননের কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্য না থাকলে ২-৩ মাস বয়সেই পুরুষ বাচ্চাগুলোকে খাসি করে দিতে হবে। কারণ, এটা প্রমাণিত সত্য যে, খাসি করলে মাংসের গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়। অন্যথায় এদেরকে স্ত্রী বাচ্চার (doe kid) কাছ থেকে আলাদা করে পালন করতে হবে।
৭→ শরৎ ও হেমন্ত কালে ছাগলের মৃত্যুহার অত্যধিক বেশি থাকে। এসময় কৃমির আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাছাড়া নিউমোনিয়া (Pneumonia) এবং এন্টারোটক্সিমিয়া (Enterotoxaemia) ব্যাপক হারে দেখা দিতে পারে। তাই এসময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বাচ্চার বয়স দু’সপ্তাহ হলে প্রথম বার এবং দু’মাস পূর্ণ হলে দ্বিতীয় বার নির্ধারিত মাত্রায় কৃমির ওষুধ সেবন করাতে হবে।
See less
গরুর রোগ: গাভীর ওলান দিয়ে পুঁজ ও পচা রক্ত আসা (Pus of Bed Blood From Udder) চিকিৎসা/ঔষধপত্রঃ Rx- (1) Inj. Hemolysin/Inj. Tracid vet/Inj. Caprolex 10ml/× 5 vials ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসপেশীতে পর পর ৫ দিন দিতে হবে। . (2) Oint. Mastinil/Oint. Mastilex/Oint. Mastijet forte x 6 ঔষধ প্রয়োগের নিRead more
Rx-
(1) Inj. Hemolysin/Inj. Tracid vet/Inj. Caprolex 10ml/× 5 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসপেশীতে পর পর ৫ দিন দিতে হবে।
.
(2) Oint. Mastinil/Oint. Mastilex/Oint. Mastijet forte x 6
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: উপরোক্ত মলমটি আক্রান্ত বাঁটে দুধ দোহনের পর দিনে ২ বার পর পর ৩ দিন প্রয়োগ করতে হবে।
(3) Inj. ACIgent-10/Inj. Gentaren – 10/Inj. Gentasone – 10 × 10 ml × 5 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১ ভায়াল ইঞ্জেকশন দিনে একবার মাংসপেশীতে পর পর ৫ দিন দিতে হবে।
(4) Inj. Alerin-Vet 10 ml/Inj. Niravet/Inj. Renacin vet 10 ml × 5 vials
ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম: ১০ মি.লি মাংসপেশীতে পর পর ৫ দিন দিতে হবে।
See lessবাছুরের বয়স ২ সপ্তাহ হলে দুধের সাথে কঁচি ঘাস, চিকন খড় এবং দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হয়।
বাছুরের বয়স ২ সপ্তাহ হলে দুধের সাথে কঁচি ঘাস, চিকন খড় এবং দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হয়।
See less
ইন্টারনেটের এই যুগে এখন মানুষ ঘরে বসেও একজন মানুষ অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। এজন্য আপনি অনলাইনে কিছু পার্ট টাইম জব পেতে পারেন যার মাধ্যমে কিছু এক্সট্রা টাকাও কামাই করতে পারেন। ইন্টারনেটে আপনি অনেক প্ল্যাটফর্ম পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই অনলাইনে জব খুজে নিতে পারেন। কখনও কখনও মানুষ পার্টটাইমRead more
ইন্টারনেটের এই যুগে এখন মানুষ ঘরে বসেও একজন মানুষ অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। এজন্য আপনি অনলাইনে কিছু পার্ট টাইম জব পেতে পারেন যার মাধ্যমে কিছু এক্সট্রা টাকাও কামাই করতে পারেন।
ইন্টারনেটে আপনি অনেক প্ল্যাটফর্ম পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই অনলাইনে জব খুজে নিতে পারেন। কখনও কখনও মানুষ পার্টটাইম হিসেবে অনলাইনে কাজ শুরু করার পর আস্তে আস্তে তা ফুল টাইম হিসেবে বেছে নেন।
তাই আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে কিছু টাকা অনলাইনে আয় করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
আপনার সুবিধার্থে এখানে আমি বাংলাদেশের সেরা ১০ টি অনলাইন জব সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছি যাতে আপনার ডিসিশন নিতে সুবিধা হয়।
সেরা ১০ অনলাইন পার্ট-টাইম জব যেগুলো আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন
যারা আসলে পার্টটাইম জব খুজেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই এমন জব খুজেন যেগুলো ঘরে বসে করা যায়। তাই আপনি যদি যদি ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করার কথা ভেবে থাকেন তবে আপনি সথিক জায়গাতেই এসেছেন।
আমরা আপনার সুবিধার্থে সেরা ১০ অনলাইন জবের তালিকা সাজিয়ে রেখেছি। এতে করে আপনার আয়ের পথ যেমন সুগম হবে তেমনি অনেক তাড়াতাড়ি টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন।
এখানে আমরা এমন সব অনলাইন জবের কথা বলব, যেগুলো আপনি পার্ট টাইম বা ফুল টাইম উভয় ভাবেই করতে পারবেন।
১. ব্লগিং (Blogging)
অনলাইনে ইনকামের প্লাটফর্ম হিসেবে প্রথমেই আমরা ব্লগিংকে রেখেছি। পার্টটাইম কিংবা ফুলটাইম উভয় ক্ষেত্রেই আপনি ব্লগিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। প্রচুর পরিমান ছাত্রছাত্রী, গৃহিণীরা ব্লগিং এর কাজ করে ইনকাম করতেছেন এবং তারা মাসে প্রায় ১০,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা অনায়াসে আয় করে নিচ্ছেন। কেউ কেউ তো আবার ব্লগিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করেন।
ব্লগিং শুরুর ক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে নিজের নামে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। সেখানে আপনি আপনার দক্ষতা,জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল তৈরি করে কিংবা আর্টিকেল লিখে পোস্ট করতে পারেন। আপনার আর্টিকেল গুলি ভাল হলে আস্তে আস্তে আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়বে এবং আপনি টাকা আয় শুরু করতে পারবেন।
আপনার ব্লগে যদি দিনে মাত্র ১০০০ বা ২০০০ ইউনিক ভিজিটর আসে তাহলে আপনি সহজেই গুগল এডসেন্সের মাধমে মোটামুটি ভাল মাপের টাকা আয় করতে পারবেন।ভালভাবে আপনি যদি ব্লগিং করেন তবে ৫০০০ থেকে ৭০০০ টাকা প্রথম দিকেই আয় করতে পারবেন।
এটি ছাড়াও ব্লগ থেকে আরো কিছু উপায়ে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন যেমন, এফিলিয়েট মার্কেটিং, এডভার্টাইজিং নেটওয়ার্ক, প্রোডাক্ট সেল ইত্যাদি। তবে, ব্লগিং সম্পর্কে সকল জরুরি তথ্য জানার জন্য ও ব্লগিং শেখার জন্য কিছু সময় তো আপনার লাগবেই।
বর্তমানে অনলাইনের প্রত্যেকটি জায়গায় প্রচুর প্রতিযোগিতার সৃষ্টি হয়েছে। তাই, ব্লগিং বা যে কোন অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে পার্ট টাইম ইনকাম করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে।
তবে আপনি যদি সেরা অনলাইন জব এর খুজ করেন তবে ব্লগিং আপনার জন্য সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে।
২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনার যদি অনলাইনে ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য পারফেক্ট সমাধান। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে ইনকাম করার প্রচুর সুযোগ সুবিধা রয়েছে। বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল এমন এক অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি নামিদামী অনলাইন কোম্পানিগুলোর “affiliate program” অপশনে গিয়ে সেখানে জয়েন করে তাদের products ও services গুলি প্রচার করে দিবেন। আপনার প্রচারকৃত প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো যদি কেউ নেয় তবে সেখান থেকে আপনি ভাল পরিমাণ একটা অংশ আপনি কমিশন পাবেন।
এক্ষেত্রে আপনার শুধু একটাই কাজ। সেটি হল অনলাইন কোম্পানিগুলোকে গ্রাহক এনে দেওয়া, বাকি কাজ কোম্পানি নিজেই করে নিবে। এভাবে অনেকে Amazon, eBay, flipkart এবং ইন্টারনেটে থাকা হাজার হাজার affiliate network গুলিতে যুক্ত হয়ে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো অনলাইনে বিক্রি করিয়ে দিচ্ছেন। যার বিপরীতে, ভালো পরিমানের টাকা তারা ইনকাম করে নিতে পারছেন।
৩. অনলাইন পেইড সার্ভে (Online paid survey)
এটা এমন একটা অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনার বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন পড়বেনা। যে সময় টুকু আপনি ফ্রি থাকবেন সে সময়টুকুতে আপনি অনলাইনে সার্ভের কাজ করতে পারেন। অনলাইন সার্ভে মানে হচ্ছে আপনাকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলোতে নিজের মতামত ব্যক্ত করবেন। তাই অবসর সময়ে সার্ভের কাজকে অনলাইন পার্ট টাইম জব হিসেবে চাইলে করতেই পারেন।
এখানে, আপনাকে খুব বেশি সময় দিতে হবেনা। শুধুমাত্র নিজের ফ্রি সময় গুলোতেই এই অনলাইন সার্ভের কাজ করে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করলে আপনি অনেক অনলাইন সার্ভে ওয়েবসাইট পাবেন যারা আপনাকে সত্যি সত্যি টাকা দিবে।
৪. ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে কাজ করুন
অনলাইনে ইনকাম করার আরেকটি ভাল মাধ্যম হচ্ছে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। এইসব সাইটগুলিতে বিভিন্ন এমপ্লয়ার বা ক্লায়েন্টরা বিভিন্ন রকমের কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করানোর জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন এবং অপরদিকে ফ্রিল্যান্সাররা এই সাইট গুলিকে ব্যবহার করেন নতুন নতুন কাজ খোঁজার জন্য।
যেমন ধরুন, আপনি খুব ভালভাবে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন।
এই ক্ষেত্রে, যারা তাদের ব্যবসার জন্য ভালো একটি ওয়েবসাইট বানাতে চাচ্ছেন এবং সেটি বানানোর জন্য ফ্রীল্যান্সার খুঁজছেন, আপনি তাদের ওয়েবসাইট বানিয়ে দেওয়ার জন্য আপনার চাহিদা অনুযায়ী টাকা নিতে পারেন।
এরকম যেকোনো কাজ যদি আপনি জানেন যেমন, আর্টিকেল রাইটিং, ওয়েব ডিজাইনিং, এনিমেশন মেকিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও ইত্যাদি কাজের জন্য অনায়াসে ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন।
চলুন এবার আমরা দেখে নেই, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আমরা কোন কোন সাইট ব্যবহার করতে পারি। যেমন-
• Freelancer.com: এই ওয়েবসাইটে আপনি প্রায় সব রকম কাজের জন্য ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন। ১৩৫০ টিরও বেশি সংখ্যক আলাদা আলাদা ক্যাটাগরিতে এখানে মানুষজন তার কাজ খুজে নিচ্ছেন। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ক্যাটাগরি হল হলো – একাউন্টিং, ফিন্যান্স, এসইও, ফটোশপ, ইন্টারনেট মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, মোবাইল আপ ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি। এসব ছাড়াও আরো অনেক অনেক জনপ্রিয় বিষয়ের উপর এখানে কাজ পেয়ে যাবেন।
• Fiverr: Fiverr হল অনেক পুরোনো, বিশ্বাসী ওয়েবসাইট। এখানে আপনি অনেক কাজ খুজে পাবেন। প্রত্যেকটি কাজের শুরু এখানে ৫ ডলার থেকে। এখানে আপনি গ্রাফিক ডিজাইনিং থেকে শুরু করে ডিজিটাল মার্কেটিং,ভিডিও বা এনিমেশন রিলেটেড কাজ, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করতে পারবেন।
• Upwork: Upwork অনেক নাম করা একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট। এই সাইটে ১২ মিলিয়নেরও বেশি ফ্রিল্যান্সার কাজ করে প্রতিনিয়ত টাকা আয় করছেন। প্রতি বছর এখানে ৩ মিলিয়নের বেশি কা্জের বিজ্ঞাপন দিয়ে পোস্ট করা হয়। এই সাইটে প্রায় প্রায় সব ধরনের কাজই পাওয়া যায়।
• Guru: Guru ওয়েবসাইটে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষ কানেক্টেড আছে এবং এ পর্যন্ত প্রায় ১০ লক্ষাধিক কাজ এই সাইটের মাধ্যমে করান হয়েছে। এখানেও আপনারা নিজের পছন্দের প্রায় সব রকম বিষযইয়ের উপর কাজ খুঁজে নিতে পারবেন।
তাই, আপনি যদি নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার কথা ভেবে থাকেন,তাহলে উপরের ওয়েবসাইটগুলিতে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।
৫. কনটেন্ট রাইটিং
অনলাইনে করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল কনটেন্ট রাইটিং। যদি আপনি ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে কনটেন্ট রাইটিং কে আপনি সেরা পার্টটাইম জব হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি পার্ট টাইম জব খুজতে পারেন। তারমধ্যে কয়েকটি প্লাটফর্ম হলো- fiverr, freelancer.com, upwork, hirewriters.com, iwriter.com ইত্যাদি। এই ওয়েবসাইতগুলোতে গিয়ে আপনি সহজেই কনটেন্ট লেখার কাজ খুঁজতে পারবেন।
যদি আপনার ভাল লেখার অভিজ্ঞতা থাকে আর ভালভাবে এই কাজ করতে পারেন তাহলে কম করে হলেও ঘন্টায় ৫ থেকে ২০ ডলার করে আয় করতে পারবেন।
৬. ক্যাপচা সমাধান (Captcha solving)
যারা ইন্টারনেট চালান তারা প্রায় ক্যাপচা (captcha) মানে বুঝেন। কারণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে আমাদের এটির সম্মুখীন হতে হয়। ক্যাপচা হল এমন কিছু ইমেজ বা সংখ্যার মিশ্রণ যা বিভন্ন ওয়েবসাইটে একাউন্ট খোলার সময় দেখানো হয়ে থাকে। তাছাড়া বাংলাদেশের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার রেজাল্ট দেখার সময় আপনাকে ক্যাপচার সম্মুখীন হতে হয়।
এই ক্যাপচা ব্যবহারের মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে রোবটের হাত থেকে বাঁচা। অনেকে খারাপ উদ্দেশ্যে কিংবা ওয়েবসাইট স্লো ডাউন করে ফেলার জন্য বট দিয়ে ওয়েবসাইট ভারি করে ফেলে এবং একের পর এক অপ্রয়োজনীয় একাউন্ট খুলতে পারে। এসব সমস্যা থেকে বাচার জন্যই ইন্টারনেট দুনিয়ায় ক্যাপচার আভির্ভাব।
ক্যাপচা সলভিং কোম্পানিগুলো প্রায় ১০০০ ক্যাপচা সঠিক ভাবে টাইপ করার বিনিময়ে আপনাকে ১ থেকে ২ ডলার এর মত টাকা দেয়। যদি আপনার টাইপিং স্পিড অনেক ভালো থাকে তবে কেবল ১ থেকে ২ ঘন্টার মধ্যেই ১০০০ ক্যাপচা সল্ভ করে ফেলতে পারবেন।
আপনার সুবিধার্থে আমরা নিচে কিছু ক্যাপচা সলভিং ওয়েবসাইটের সন্ধান দিচ্ছি যেখান থেকে আপনি ক্যাপচা সলভিং এর পার্ট টাইম জব খুজতে পারবেন। যেমন-
• 2captcha.com: প্রায় 1 ডলার পেতে পারেন ১০০০ ক্যাপচা সল্ভ করে;
See less• kolotibablo.com: 0.35 ডলার থেকে 1 ডলার প্রতি 1000 ক্যাপচা ইমেজ এর জন্য;
• protypers.com: 0.45 ডলার থেকে 1.5 ডলার প্রত্যেক 1000 ক্যাপচা ইমেজ সল্ভ করে পাবেন;
• megatypers.com: নতুন কাজের ক্ষেত্রে আপনি প্রত্যেক ১০০০ ওয়ার্ড ইমেজ এর জন্য পাবেন 0.45 ডলার থেকে 1 ডলার।