Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
সফ্টওয়্যার কি? কত প্রকার ও কি কি?
সফ্টওয়্যার কি: সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফ্টওয়্যার বলে। সফ্টওয়্যার কত প্Read more
সফ্টওয়্যার কি: সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফ্টওয়্যার বলে।
সফ্টওয়্যার কত প্রকার ও কি কি: কম্পিউটারের সফ্টওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. সিস্টেম সফ্টওয়্যার: সিস্টেম সফ্টওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে।
২. এপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার: ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহিত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
See lessলোহার ল্যাটিন নাম কী?
লোহার ল্যাটিন নাম হলো Ferrum (ফের্রুম)।
লোহার ল্যাটিন নাম হলো Ferrum (ফের্রুম)।
See lessলিপইয়ার বা অধিবর্ষ কি?
লিপইয়ার বা অধিবর্ষ: যদিও আমরা বলে থাকি ৩৬৫ দিনে একবছর। বাস্তবিক ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ এক বছর হতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৫.৯৭ সেকেন্ড। যেহেতু দিনের সংখ্যা পরিপূর্ণ ৩৬৫ নয় সেখানে আরো প্রায় ৬ ঘন্টা বাড়তি আছে, সেটি প্রতি বছরে যোগ হতে থাকে। এভাবে চার বছরে সেটি প্রায় একদিনের সমান হয়ে যায়,তাই প্রতিRead more
লিপইয়ার বা অধিবর্ষ: যদিও আমরা বলে থাকি ৩৬৫ দিনে একবছর। বাস্তবিক ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ এক বছর হতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৫.৯৭ সেকেন্ড। যেহেতু দিনের সংখ্যা পরিপূর্ণ ৩৬৫ নয় সেখানে আরো প্রায় ৬ ঘন্টা বাড়তি আছে, সেটি প্রতি বছরে যোগ হতে থাকে। এভাবে চার বছরে সেটি প্রায় একদিনের সমান হয়ে যায়,তাই প্রতি চার বছর পরপর সেটি ২৯দিনের ফেব্রুয়ারী মাস তৈরী করে। আর ওই বছরটিকে লিপ ইয়ার বলা হয়।
তবে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি হচ্ছে বাড়তি সময়টুকু পুরোপুরি ৬ ঘন্টার কম। তাই আনুমানিক ১২৮ বছরে পুরো একটি দিন কমাতে হয়। সেটি কমানোর জন্যে যেসব বছর ১০০ দিয়ে ভাগ যায় সেটি লিপইয়ার হওয়ার কথা থাকলেও ফেব্রুয়ারী মাস হয় ২৮ দিনের।কিন্তু এখানে ও ত্রুটি থেকে যায়।কেননা ১২৮ বছরে সমতা আসলেও এখানে ধরা হয় ১০০ বছর। এভাবে চার শতাব্দি পরে আবার একটি বাড়তি দিন চলে আসে। তাই যেসব বছর ৪০০ দিয়ে ভাগ যায় সেটি নিয়ম অনুযায়ী ১০০দ্বারা ভাগ গেলে ও এটি কে লিপইয়ার ধরা হয়।
কিন্তু তারপর ও একটি ত্রুটি থেকে যায়। প্রতি ৩৩২০ বছরে একটি বাড়তি দিন চলে আসে। আপাতত সেটি এত ভবিষ্যতে যে এটি নিয়ে কারোই তেমন মাথা ব্যাথা নেই।
See lessলাহোর প্রস্তাব কে উত্থাপন করেন?
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ অবিভক্ত পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে মুসলিম লীগের অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক (বাংলার বাঘ নামে খ্যাত) লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এর মূল বিষয় ছিল মুসলমানদের অধিকার ও স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ অবিভক্ত পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে মুসলিম লীগের অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক (বাংলার বাঘ নামে খ্যাত) লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এর মূল বিষয় ছিল মুসলমানদের অধিকার ও স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
See lessলালশাকের গুনাগুন কি?
সবুজ শাক-সবজি খেতে চিকিৎসকেরা সব সময় বলেন। লাল শাকের মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে যা শরীরের পক্ষে উপকারী। ৩০ বছর বয়সের পর আমাদের শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। সেই সব দূরে রাখতে লাল শাক খুবই উপযোগী। নিয়মিত লাল শাক খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক- ১. লাল শাকের মূল দিয়ে দাঁত মেজে, লবণ পRead more
সবুজ শাক-সবজি খেতে চিকিৎসকেরা সব সময় বলেন। লাল শাকের মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে যা শরীরের পক্ষে উপকারী। ৩০ বছর বয়সের পর আমাদের শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। সেই সব দূরে রাখতে লাল শাক খুবই উপযোগী।
নিয়মিত লাল শাক খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক-
১. লাল শাকের মূল দিয়ে দাঁত মেজে, লবণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে দাঁতের মধ্যে থাকা হলুদ ভাব কেটে যাবে। এছাড়াও দাঁত জনিত অন্যান্য সমস্যাগুলোও আর হবে না।
২. লাল শাকে ভিটামিন সি থাকায় চোখের রেটিনার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা দৃষ্টি শক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। যারা গ্লুকোমার সমস্যায় ভুগছেন, তারা প্রতিদিন এই শাক খান।
৩. লাল শাক ভাল করে বেটে তার মধ্যে এক চামচ লবণ বেটে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন এভাবে খেলে চুল পড়া কমে যাবে অনেকটাই।
৪. নিয়মিত লাল শাক খেলে কিডনির কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। এছাড়াও রক্ত পরিশুদ্ধ হয়ে। লাল শাক শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। তাই কেউ যদি অ্যানোমিয়াতে ভোগেন তাহলে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন লাল শাক।
[তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন]
See lessরোধের সূত্র কয়টি ও কি কি?
রোধের সূত্র তিনটি যথা- ১.দৈর্ঘ্যের সূত্র (R সমানুপাতিক L) ২. ক্ষেত্রফলের সূত্র ৩. উপাদানের সূত্র।
রোধের সূত্র তিনটি যথা-
১.দৈর্ঘ্যের সূত্র (R সমানুপাতিক L)
২. ক্ষেত্রফলের সূত্র
৩. উপাদানের সূত্র।
See lessরিভার্স পাওয়ার কি?
রিভার্স পাওয়ার রিলে হলো একটি দিকনির্দেশক প্রতিরক্ষামূলক রিলে যা জেনারেটরকে মোটরিং এফেক্ট থেকে (বিপরীত দিকে যাওয়া) প্রতিরোধ/রক্ষা করে। এটি ব্যবহার করা হয় যেখানে জেনারেটর অন্যান্য ইউটিলিটি বা জেনারেটরের সাথে সমান্তরালে চলে। ধরুন- কয়েকটি জেনারেটর প্যারালেলে চলছে। হঠাৎ একটি জেনারেটর এর ইঞ্জিনে ত্রুটিRead more
রিভার্স পাওয়ার রিলে হলো একটি দিকনির্দেশক প্রতিরক্ষামূলক রিলে যা জেনারেটরকে মোটরিং এফেক্ট থেকে (বিপরীত দিকে যাওয়া) প্রতিরোধ/রক্ষা করে। এটি ব্যবহার করা হয় যেখানে জেনারেটর অন্যান্য ইউটিলিটি বা জেনারেটরের সাথে সমান্তরালে চলে।
ধরুন- কয়েকটি জেনারেটর প্যারালেলে চলছে। হঠাৎ একটি জেনারেটর এর ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দিয়ে ইঞ্জিন ট্রিপ করেছে, কিন্তু সে জেনারেটরের এর ACB ট্রিপ করেনি। তখন এ অবস্থায় সেটি বাসবার থেকে পাওয়ার গ্রহন করে জেনারেটরটি মোটর হিসাবে ঘুরতে থাকবে। কোনভাবেই সে ইঞ্জিন আপনি বন্ধ করতে পারবেন না (ফুয়েল লাইন অফ করে, এমন কি ইঞ্জিনের মেইন ডিসি সাপ্লাই অফ করেও ইঞ্জিন বন্ধ করতে পারবেন না)। কারণ এটি জেনারেটর এর শক্তিতে ঘুরছে, তাঁর মানে জেনারেটরটি এখন মোটর আর ইঞ্জিন তাঁর লোড। এ অবস্থায় ACB ট্রিপ করালেই এই ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে। বর্তমানে সকল কন্ট্রোল প্যানেলেই এই ব্যবস্থা থাকে, সেখানে সেট পয়েন্ট থাকে, সেই সেটিং পয়েন্ট অতিক্রম করলেই ACB ট্রিপ হয়ে যাবে। এটি সাধারণত 10% করা হয়, মানে একটি 1000kW এর জেনারেটর এর জন্য 100kW রিভার্স পাওয়ার হলেই সেই ACB স্বয়ংক্রিয় ভাবে ট্রিপ হয়ে বড় ধরনের বিপদ হতে রক্ষা করবে। এটার জন্য রিলে/পিএলসি ও একটি কন্ট্রোল সিস্টেম থাকে।
See lessমৌলিক কণিকা কাকে বলে?
মৌলিক কণিকা: যেসব সূক্ষ্ম কণিকা দ্বারা পরমাণু গঠিত তাদেরকে মৌলিক কণিকা বলে।
মৌলিক কণিকা: যেসব সূক্ষ্ম কণিকা দ্বারা পরমাণু গঠিত তাদেরকে মৌলিক কণিকা বলে।
See lessমোলারিটি কাকে বলে?
মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে।
See lessমৃত্যুদণ্ড দেয়ার পর বিচারকরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন কেন?
মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন। এ কথাটি শোনার পর অনেকেই চমকে উঠেন। এসে চমকানোর কিছু নেই, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে।আজকের দিন পর্যন্ত এই রেওয়াজটিই চলছেই। তবে প্রশ্ন হলো, কেন এই কাজটি করেন বিচারকরা? এর কারণ একটি নয়, একাধিক। এটি একটি প্রতীকী বিষয়। যার বRead more
মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন। এ কথাটি শোনার পর অনেকেই চমকে উঠেন। এসে চমকানোর কিছু নেই, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে।আজকের দিন পর্যন্ত এই রেওয়াজটিই চলছেই।
তবে প্রশ্ন হলো, কেন এই কাজটি করেন বিচারকরা? এর কারণ একটি নয়, একাধিক।
এটি একটি প্রতীকী বিষয়। যার বিভিন্ন ব্যাখ্যা হলো-
- যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারও জীবন নিতে না-পারে।
- যে কলমটি দ্বার একজন জগন্য অপরাধির মৃতউর ফরমান লেখা হয়েছে, একই কলম দ্বারা কোন ভালো ব্যক্তির ভালো ফরমান লেখার কাজ ব্যবহার না করা হয়।
- বলা হয়, বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলেন।
- একজন বিচারক বা বিচারপতি তাঁর দেওয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না। তিনি যাতে কোনভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ভাবতে না পারেন।
- সব মৃত্যুই দুঃখের। কিন্তু কখনও মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মৃত্যুদণ্ড দুঃখজনক ব্যাপার।
See less