Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ছাগলের মাংসের উপকারিতা কি?
ছাগলের মাংসের উপকারিতাঃ ছাগলের মাংসে উপস্থিত বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ- পুষ্টি উপাদান পরিমাণ পানি আমিষ চর্বি খণিজপদার্থ ক্যালসিয়াম ফসফরাস ৭৪.২% ২১.৪% ৩.৬% ১.১% ১২.০ মিলিগ্রাম/১০০ গ্রাম ১৯৩.০ মিলিগ্রাম/১০০ গ্রাম ছাগলের মাংস এদেশে খাসির মাংস নামেই বেশি পরিচিত। ইংরেজিতে ছাগলের মাংস চেভন নামে পরিচRead more
ছাগলের মাংসের উপকারিতাঃ
ছাগলের মাংসে উপস্থিত বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ-
আমিষ
চর্বি
খণিজপদার্থ
ক্যালসিয়াম
ফসফরাস
২১.৪%
৩.৬%
১.১%
১২.০ মিলিগ্রাম/১০০ গ্রাম
১৯৩.০ মিলিগ্রাম/১০০ গ্রাম
ছাগলের মাংস এদেশে খাসির মাংস নামেই বেশি পরিচিত। ইংরেজিতে ছাগলের মাংস চেভন নামে পরিচিত। খাসির মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর প্রাণিজ আমিষজাতীয় খাদ্য। এ মাংস দেখতে অনেকটা কালচে বা গাঢ় লাল (dark red) এবং এতে চর্বি পাতলাভাবে সন্নিবেশিত থাকে।
উন্নত বিশ্বে ছাগলের মাংস তেমন জনপ্রিয় নয়। সেখানে এই মাংস গরীবের মাংস হিসেবে বিবেচিত হয়, তাই দামে বেশ সস্তা। কিন্তু, বাংলাদেশসহ পাক-ভারত উপমহাদেশে ছাগলের মাংসের অত্যন্ত চাহিদা। গরুর মাংস খেলে যাদের অ্যালার্জি হয় তারা খাসির মাংসের ওপরই বেশি নির্ভর করেন।
ছাগলের মাংস বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। ৬-১২ মাস বয়সের ছাগলের মাংস উৎকৃষ্ট। এই বয়সের ছাগল থেকে ৪৩-৫৩% মাংস পাওয়া যায়।
পাঠার মাংসে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ গন্ধ থাকে বলে অনেকেই তা পছন্দ করেন না। বাচ্চা ছাগলের মাংস কিছুটা আঠালো, নরম ও বিশেষ ঘ্রাণযুক্ত হয়। এই মাংস দিয়ে বিভিন্ন ধরনের উপাদেয় খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা যায়।
তবে, এদেশের লোকেরা সাধারণত ১৮-২৪ মাস বয়সের চর্বিযুক্ত খাসির মাংস বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু, যাদের হজমশক্তি দুর্বল ও যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন তাদের জন্য চর্বিযুক্ত মাংস ক্ষতিকর ।
See lessছাগলের দুধের উপকারিতা কি?
ছাগলের দুধের ৫টি উপকারিতাঃ ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর। গুণগতমানে এই দুধ মানুষ বা গরুর দুধের থেকেও সেরা। ১) গরুর দুধের তুলনায় এই দুধ সহজে হজম হয়। দুধের চর্বির কণিকা ক্ষুদ্র ও সহজপাচ্য। তাই এই দুধ রোগীদের জন্য পথ্য ও শিশুদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। ২) শিশুদের জন্য মায়Read more
ছাগলের দুধের ৫টি উপকারিতাঃ
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর। গুণগতমানে এই দুধ মানুষ বা গরুর দুধের থেকেও সেরা।
১) গরুর দুধের তুলনায় এই দুধ সহজে হজম হয়। দুধের চর্বির কণিকা ক্ষুদ্র ও সহজপাচ্য। তাই এই দুধ রোগীদের জন্য পথ্য ও শিশুদের জন্য উপযুক্ত খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
২) শিশুদের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প হিসেবে ছাগলের দুধ গরুর দুধের থেকে বেশি উপযোগী। কারণ, এতে যক্ষ্মা রোগের জীবাণু থাকার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম।
৩) ছাগলের দুধ অ্যালার্জিক পদার্থমুক্ত এবং বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। এই দুধে ভিটামিন-এ, নিকোটিনিক অ্যাসিড, কোলিন, ইনসিটল ইত্যাদি বেশি পরিমাণে এবং ভিটামিন-বি৬ ও ভিটামিন-সি অল্প পরিমাণে রয়েছে।
৪) দুধ একটি আদর্শ খাদ্য হলেও গরুমহিষের দুধে ভিটামিন-সি-এর অভাব থাকায় একে মানুষের জন্য একটি সম্পূর্ণ খাদ্য বলা যায় না। অপরদিকে ছাগলের দুধ ভিটামিন সি রয়েছে।
৫) ছাগলের দুধে মানুষ ও গরুর দুধের তুলনায় ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ক্লোরিন বেশি এবং লোহা কম থাকে। এছাড়াও এ দুধে যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম, কপার বা তামা ও অন্যান্য খনিজপদার্থ থাকে।
কিন্তু ছাগলের দুধের এত গুণ থাকা সত্ত্বেও আমাদের মধ্যে অনেকেই ছাগলের দুধ পছন্দ করেন না। ছাগলের দুধ পানে অনভ্যস্ততা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সহজলভ্য না হওয়াকেই এর প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়।
See lessগরুর দুধ vs ছাগলের দুধ vs স্পীলোকের দুধ, কোনটাতে পুষ্টি বেশি?
ছাগলের দুধের পুষ্টি মান, গরু ও স্পীলোকের দুধের চেয়ে বেশি। ছাগল vs গাভী vs স্পীলোকের দুধে উপস্থিত বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের তুলনা করা হলো- প্রজাতি পানি (%) আমিষ (%) চর্বি (%) দুগ্ধ শর্করা বা ল্যাকটোজ (%) খণিজপদার্থ (%) ছাগী ৮৭.৩০ ৩.৫০ ৩.৯০ ৪.৫০ ০.৮০ গাভী ৮৭.২৫ ৩.৫০ ৩.৮০ ৪.৮০ ০.৬৫ স্পীলোক ৮০.৩০ ১.১৯ ৩.১Read more
ছাগলের দুধের পুষ্টি মান, গরু ও স্পীলোকের দুধের চেয়ে বেশি।
ছাগল vs গাভী vs স্পীলোকের দুধে উপস্থিত বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের তুলনা করা হলো-
*উপরের সারণিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, স্পীলোকের দুধে খনিজপদার্থ বেশি, আমিষ ও চর্বির পরিমাণ থেকে ছাগলের দুধে বেশি।
See lessভালো ছাগলের মাংস চেনার উপায় কি?
ভালো ছাগলের মাংসের বৈশিষ্ট্যঃ মাংসের রঙ কালচে বা গাঢ় লাল হবে। চর্বি অত্যন্ত তাজা হবে যা ভেড়ার মাংসের ন্যায় আঁশের ভাঁজে ভাঁজে থাকবে না। বরং মাংসের উপরে একটা পাতলা আবরণের মতো থাকবে। চর্বি সাদা থেকে হলুদ বর্ণের হতে পারে। উৎকৃষ্ট মাংসের মধ্যে রক্তের শিরা-উপশিরাগুলো রক্তশূন্য থাকবে। মাংসের মধ্যে কোনোRead more
ভালো ছাগলের মাংসের বৈশিষ্ট্যঃ
- মাংসের রঙ কালচে বা গাঢ় লাল হবে।
- চর্বি অত্যন্ত তাজা হবে যা ভেড়ার মাংসের ন্যায় আঁশের ভাঁজে ভাঁজে থাকবে না। বরং মাংসের উপরে একটা পাতলা আবরণের মতো থাকবে। চর্বি সাদা থেকে হলুদ বর্ণের হতে পারে।
- উৎকৃষ্ট মাংসের মধ্যে রক্তের শিরা-উপশিরাগুলো রক্তশূন্য থাকবে।
- মাংসের মধ্যে কোনো ধরনের অস্বাভাবিক গন্ধ থাকবে না ।
- মাংস তাজা ও উজ্জ্বল হবে।
See lessগরুর গোলকৃমির ঔষধের নাম কি?
গোলকৃমি মুক্ত করতে নিচের যে কোন একটি ওষুধ ব্যবহার করা যায়- মেনাফেং পাউডার = ১ প্যাকেট ১টি গরুর জন্য। অথবা, নেমাফেক্স বড়ি = ৩টি বড়ি একটি পূর্ণ বয়স্ক গরুর জন্য = ২টি বড়ি মাঝারি ও ছোট বাছুরের জন্য। অথবা, কোপেন পাউডার = ১টি প্যাকেট একটি গরুর জন্য। অথবা, রিনটাল পাউডার = ৭.৫ মি. গ্রাম প্রতি কেজি দৈহিকRead more
গোলকৃমি মুক্ত করতে নিচের যে কোন একটি ওষুধ ব্যবহার করা যায়-
মেনাফেং পাউডার = ১ প্যাকেট ১টি গরুর জন্য।
অথবা, নেমাফেক্স বড়ি = ৩টি বড়ি একটি পূর্ণ বয়স্ক গরুর জন্য = ২টি বড়ি মাঝারি ও ছোট বাছুরের জন্য।
অথবা, কোপেন পাউডার = ১টি প্যাকেট একটি গরুর জন্য।
অথবা, রিনটাল পাউডার = ৭.৫ মি. গ্রাম প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য।
See lessমোটাতাজাকরণের জন্য কেমন গরু নির্বাচন করা উত্তম?
মোটাতাজাকরণ কর্মসূচির জন্য গরু ক্রয়ের সময় প্রথম দুটি বিবেচ্য বিষয় হলো বয়স ও শারীরিক গঠন। (ক) বয়স নির্ধারণ : মোটাতাজা করার জন্য সাধারণত ২ থেকে ৫ বছর বয়সী গরু কেনা যেতে পারে, তবে ৩ বছরের বয়সী গরু হলে ভালো ৷ ষাঁড়, বলদ, গর্ভধারণে অক্ষম গাভী অথবা উঠতি বয়সের ষাঁড় বাছুর বেছে নেওয়া যেতে পারে। (খ)Read more
মোটাতাজাকরণ কর্মসূচির জন্য গরু ক্রয়ের সময় প্রথম দুটি বিবেচ্য বিষয় হলো বয়স ও শারীরিক গঠন।
(ক) বয়স নির্ধারণ : মোটাতাজা করার জন্য সাধারণত ২ থেকে ৫ বছর বয়সী গরু কেনা যেতে পারে, তবে ৩ বছরের বয়সী গরু হলে ভালো ৷ ষাঁড়, বলদ, গর্ভধারণে অক্ষম গাভী অথবা উঠতি বয়সের ষাঁড় বাছুর বেছে নেওয়া যেতে পারে।
(খ) শারীরিক গঠন : মোটাতাজাকরণে ব্যবহৃত গরুর দৈহিক গঠন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এজন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রেখে গরু নির্বাচন করা জরুরি।
- শরীরের হাড়গুলো আনুপাতিকহারে মোটা, মাথাটা চওড়া, ঘাড় চওড়া এবং খাটো।
- পাগুলো খাটো এবং সোজাসুজিভাবে শরীরের সাথে যুক্ত।
- পিছনের অংশ ও পিঠ চওড়া এবং লোম খাটে ও মিলানো।
- গরু অপুষ্ট ও দুর্বল কিন্তু রোগা নয়।
- দেহ হবে বর্গাকার।
- গায়ের চামড়া হবে ঢিলা (দুই আঙ্গুল দিয়ে ধরে টান দিয়ে দেখতে হবে)।
- গায়ের রং লাল বা কালো হলে ভালো দাম পাওয়া যায়। এ দুটি রং বেশ আকর্ষণীয় ।
- বুকের বেড় ৫০ থেকে ৬০ ইঞ্চি।
See lessগরুর বাছুরের বয়স কত দিন হলে খাবার/খাদ্য খাওয়ানো যায়?
বাছুরের বয়স ২ সপ্তাহ হলে দুধের সাথে কঁচি ঘাস, চিকন খড় এবং দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হয়।
বাছুরের বয়স ২ সপ্তাহ হলে দুধের সাথে কঁচি ঘাস, চিকন খড় এবং দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হয়।
See lessপ্রজননক্ষম ষাঁড়ের যত্ন নিব কিভাবে?
প্রজননের জন্য ষাঁড়ের বাচ্চা অবস্থা থেকে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হয়। ষাঁড়ের শারীরিক সুস্থতা বীজের বা সিমেনে গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাইয়ের পর সাধারণত প্রজনন ষাঁড় নির্বাচন করা হয়। প্রজনন ষাঁড়ের যত্নের ব্যাপারে বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো : উপযুক্ত পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সরবরাহ করতে হবে। কRead more
প্রজননের জন্য ষাঁড়ের বাচ্চা অবস্থা থেকে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হয়। ষাঁড়ের শারীরিক সুস্থতা বীজের বা সিমেনে গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাইয়ের পর সাধারণত প্রজনন ষাঁড় নির্বাচন করা হয়। প্রজনন ষাঁড়ের যত্নের ব্যাপারে বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো :
- উপযুক্ত পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সরবরাহ করতে হবে।
- কোন রোগ দেখা দিলে সংগে সংগে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
- স্বাস্থ্যসম্মত বিধি ব্যবস্থা অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
- প্রতি ১০০ কেজি ওজনের জন্য দৈনিক ১.৫-২ কেজি সুষম দানাদার খাদ্য ও ৩-৪ কেজি কাঁচা ঘাস দিতে হবে।
- সপ্তাহে ২ বারের বেশি বীজ বা সিমেন সংগ্রহ করা যাবে না।
- প্রত্যেকটি ষাঁড়কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আলাদা ঘরে রাখতে হবে।
- পরিমাণ মত সুষম খাদ্য দিতে হবে।
- নিয়মিত প্রতিষেধক টীকা দিতে হবে।
See lessগাভীর দুধজ্বর কখন ও কেন হয়?
বাচ্চা প্রসবের পর গাভীতে দুধজ্বর ও ওলান প্রদাহ এ দুটি রোগ দেখা দিতে পারে। দুধজ্বর অপুষ্টিজনিত রোগ। দুধের সাথে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম বের হওয়ার ফলে এ রোগ হয়।
বাচ্চা প্রসবের পর গাভীতে দুধজ্বর ও ওলান প্রদাহ এ দুটি রোগ দেখা দিতে পারে। দুধজ্বর অপুষ্টিজনিত রোগ। দুধের সাথে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম বের হওয়ার ফলে এ রোগ হয়।
See lessগাভীর গর্ভধারণকাল কত দিন?
গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
গাভীর গর্ভধারণকাল গড়ে ২৮০ দিন।
See less