Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ষাঁড় গরুর অতিরিক্ত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রনের উপায় কি? ষাড়ের অতিরিক্ত বীর্যস্খলন হয়। বন্ধ করতে কি করা যায়?
এটি তো কোন রোগ নয় এটি প্রাকৃতিক ও স্বাভবিক পক্রিয়া। বরং যে গরু নিয়মিত বীর্যপাত করে এটি তার সুস্থতাকে নির্দেশ করে। তার খাদ্য ও পুষ্টি ঠিক আছে। পুষ্টি হীনতায় ভোগা দূর্বল গরু বীর্যপাত নিয়মিত হয় না। ষাঁড় গরুর যৌন উত্তেজনা কমানোর জন্য, কোন ঔষধ প্রয়োগ করার প্রয়োজন নেই। আপনি এটি নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। এRead more
এটি তো কোন রোগ নয় এটি প্রাকৃতিক ও স্বাভবিক পক্রিয়া। বরং যে গরু নিয়মিত বীর্যপাত করে এটি তার সুস্থতাকে নির্দেশ করে। তার খাদ্য ও পুষ্টি ঠিক আছে। পুষ্টি হীনতায় ভোগা দূর্বল গরু বীর্যপাত নিয়মিত হয় না।
ষাঁড় গরুর যৌন উত্তেজনা কমানোর জন্য, কোন ঔষধ প্রয়োগ করার প্রয়োজন নেই।
আপনি এটি নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। এখানে হস্তখেপ করার দরকার নেই। বরং আপনি নিম্নক্ত বিষয়ে গুরুত্ব দিন।
10 টি ষাঁড় গরু পালনের পদ্ধতি/ষাঁড় গরু পালন এর নিয়ম:
কারণ ষাঁড় গরু পালন করতে খাদ্য,মিনারেলস,জীবানুমুক্ত পরিবেশ,কৃমিনাশক,মশামাছি মুক্ত সহ কিছু বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। নীচের বিষয় গুলো খেয়াল করুন ও পদক্ষেপ নিতে হবে।
1) ষাঁড় গরুকে লিঙ্গের আগার লোম কেচি দিয়ে সাবধানে নিয়মিত পরিস্কার রাখতে হবে।
2) লিঙ্গে বা চামড়ার পরজীবীর সংক্রমন থেকে সুরক্ষার জন্য ভার্মিক প্লাস/আইভারমেকটিন গ্রুপ ইনজেকশন দিতে পারেন। গোয়াল ঘরের ফ্লোর নিয়মিত ব্লিচিং পাউডার,ফিটকিরি,পটাশ,কাপড় ধোয়ার সাবানের গুড়া এসব দিয়ে ব্রাস/ঝাড়ু দিয়ে ঘষে জীবাণুমুক্ত রাখা আবশ্যক!
3) ভিটামিন মিনারেলস লেভেল ঠিক রাখতে নিয়মিত ডিসিপি,ডিবি ও জিংক খাওয়াবেন!
4) যখন মাত্রারিক্ত বীর্যপাত করলে, এ সময় দানাদার কমিয়ে দিবেন, বেশী দানাদার খাবারে উত্তেজনা তৈরী করে।
5) সব রকমের সার ও গোবর দিয়ে চাষ করা সঠিক প্রোটিন যূুক্ত,উপযুক্ত বয়সী উন্নত জাতে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে হবে।ঘাস খাওয়ানো ষাঁড়ের উত্তেজনা কম থাকে।
6) ষাঁড়কে বকনা বা গাভী গরুর সাথে বেধে পালন করা যাবে না।
7) নিয়মিত জীবানুনাশক যেমন পটাশ,জিপিসি 8 সেম্পু ও সাবান গুলে লিকুইড করে,নিমপাতা সিদ্ধ পানি এসব দিয়ে শীতল জলে বেশী পানি দিয়ে দিনে বেশ কয়েকবার গোসল করানো আবশ্যক!
8) তিনমাস পরপর নিয়মিত কৃমিনাশক করা করানো উত্তম। যৌন উত্তেজনায় না,বরং চামড়া ও লিঙ্গ চলাচলের চারপাশের চামড়ায় চুলকানির ফলে গরু অস্থির হয়ে এসব বীর্যপাত ঘটায়।
তাই এসময় ভার্মিক প্লাস বা এমেকটিন প্লাস প্রতি 100 কেজি ওজনের জন্য 3 সিসি দিতে হবে।আমার ষাঁড়ের বতস দুই বছর আমি নিয়মিত ভার্মিক প্লাস দেই,এখনো বীর্যপাতের কোন ঘটনা ঘটে নাই। ওজন 750-800 কেজি হবে।সুঠাম দেহ,ডেইরী খামারে গাভীর সাথে থাকে, এতেও সমস্যা হচ্ছে না।
9) উঠতি বয়সে ষাঁড় গরুর হরমোন জটিলতা দেখা দিতে পারে, এ সময় GP Bull, OX-Cool, এসব সিরাপ Fatty Bull DB Plus পাউডার/যে কোন ডিবি পাউডার, আয়ুমিন প্লাস লবন,এসিআই মিনারেলস ব্লক এসব দিয়ে সাপোর্ট দেওয়া যেতে পারে।
তবে মনে রাখবেন,দীর্ঘদিন এসব ঔষধ সেবন অপচয় ও অর্থহীন।
10) জায়গা থাকলে ছায়াযুক্ত স্থানে/মাঠে কিছু সময় হাঁটা চলার সুযোগ দেওয়া উত্তম,প্রাণি কল্যান নিশ্চিত করা যেতে পারে। এতে ষাঁড়ের মন মানসিকতা ভাল থাকবে!
নোটঃ যৌন উত্তেজনা কমাতে বেল পাতা,মায়া বড়ি/মহিলাদের জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি এসব টুটকা ফাটকা ব্যবহার কোন কার্যকর বা প্রমানিত পদ্ধতি না।
See less৮০ হতে ১০০ কেজির লাইভ ওয়েটের একটি গরু কে কয় টি কৃমি টেবলেট দিবো?
এলবেন্ডাজল গ্রপের একটি।
এলবেন্ডাজল গ্রপের একটি।
See lessগরুর ক্ষুরা রোগ দ্রুত উপশম করার উপায় কি?
গরুর ক্ষুরা রোগ দ্রুত উপশম করার উপায়ঃ ১। গরুর গায়ে জ্বর আছে কিনা দেখবেন। জ্বর থাকলে তাকে কিটোভেট বা প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট বা বোলাস খাইয়ে দিবেন যাতে তার গায়ের তাপমাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে আসে। ছোট বাছুরের ক্ষেত্রে নাপা বা এইস সাবসিটর ব্যবহার করতে পারেন পায়ু পথে প্রবেশ করিয়ে জ্বর নামানোর জন্Read more
গরুর ক্ষুরা রোগ দ্রুত উপশম করার উপায়ঃ
১। গরুর গায়ে জ্বর আছে কিনা দেখবেন। জ্বর থাকলে তাকে কিটোভেট বা প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট বা বোলাস খাইয়ে দিবেন যাতে তার গায়ের তাপমাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে আসে। ছোট বাছুরের ক্ষেত্রে নাপা বা এইস সাবসিটর ব্যবহার করতে পারেন পায়ু পথে প্রবেশ করিয়ে জ্বর নামানোর জন্য এবং তার গায়ে ভিজা গামছা বা তোয়ালে দিয়ে মুছিয়ে দিতে পারেন।
২। গরুর গায়ে যদি জ্বর না থাকে তাহলে সে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করবে না,তার শরীরের ইমিউনিটি ঠিক থাকবে এবং সে কাবু হবে না। তাই জ্বরের ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। এখন আমরা যদি দেখি গরু খেতে চাচ্ছে বা মুখেও খাবার নিচ্ছে কিন্তু খেতে পারছে না বা তার মুখ দিয়ে লালা ঝরছে এবং কিছুটা দুর্গন্ধ বের হচ্ছে তখন বুঝতে হবে তার মুখে ঘা হচ্ছে বা হয়েছে।
৩। গরুর ক্ষুরায় যদি ঘাঁ হয় সেটা দ্রুত সারাতে হবে। এই ঘাঁ চাটলেই কিন্তু মুখেও ঘাটা ছড়িয়ে পড়ে দ্রুততম সময়ে। কাজেই ঘাঁ সারানোটা খুবই জরুরী! ঘাঁ দ্রুত নিরাময়ের জন্য যা করতে হবে-
প্রথমে কুমকুম গরম পানিতে পটাশ মিশাবেন। তারপর সেই পানি দিয়ে গরুর চার পায়ের ক্ষুরা গুলি ভালো করে পরিষ্কার করবেন। এরপর একটা আইভারমেক্টিন ইঞ্জেকশণের ভিতরের ওষুধ টুকু নিয়ে ঘায়ে ছিটিয়ে দিবেন।
৪। জিংক সাপ্লিমেন্টারী দিবেন,সুষম খাদ্য সরবরাহ করবেন। এটা যদি ঠিক ভাবে করেন তাহলে ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত কালে গরুর উৎপাদন বা বৃদ্ধি যতটুকু কমে ছিলো তার বেশ খানিকটা পুষিয়ে দিবে।
See lessনটি জেড ভেট এর কাজ কি?
নটি জেড ভেট হলো গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির জিংক সাপ্লিমেন্টি ঔষুধ। যা গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি সহ সকল গবাদিপশু ও পোল্ট্রীর জিংকের অভাব পূরন করে। গবাদিপশু ও হাঁস মুরগি তে জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস মিনারেল যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ নানান কাজে সহযোগিতা করে। এনটি জেড ভেট এর কাজ বহুমুখী- জিং গRead more
নটি জেড ভেট হলো গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির জিংক সাপ্লিমেন্টি ঔষুধ। যা গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি সহ সকল গবাদিপশু ও পোল্ট্রীর জিংকের অভাব পূরন করে।
গবাদিপশু ও হাঁস মুরগি তে জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেস মিনারেল যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ নানান কাজে সহযোগিতা করে।
এনটি জেড ভেট এর কাজ বহুমুখী- জিং গবাদিপশু ও হাঁস মুরগির শরীরে যে সকল কাজ করে:
১) জিংকের অভাব পুরণ করে
See lessরুচি বৃদ্ধি করে
২) ব্রয়লার সোনালী ও লেয়ার মুরগির পালক গজাতে সাহায্য করে।
৩) গবাদিপশুর লোম বৃদ্ধি ও চকচক করে।
৪) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫) উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
৬) ডাইরিয়া বা পাতলা পায়খানার সহযোগী চিকিৎসায় কাজ করে।
৭) প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৮) খাবার রুচি বৃদ্ধি করে।
৯) বাহিক্য সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
১০) লোম ঝড়া রোধ করে।
গীর জাতের গাভী কোন দেশের? এটি কি ধরনের জাত? গীর ও গীরল্যান্ডো কি একই জাত?
গীর জাতের গাভী: আমার জানা মতে গীর হল একটি ইন্ডিয়ান জাতের গাভী। এটি অধিক দুধ উৎপাদনশীল উন্নত মানের গাভীর জাত। এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি তাই অসুখ বিসুখ কম হয়। গীরল্যান্ডো জাতের গাভী: ইন্ডিয়ান গীর এবং হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের ক্রস করে গীরল্যান্ডো জাতের সৃষ্টি। যেটা হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের থেকেও অনেক বেশিRead more
গীর জাতের গাভী: আমার জানা মতে গীর হল একটি ইন্ডিয়ান জাতের গাভী। এটি অধিক দুধ উৎপাদনশীল উন্নত মানের গাভীর জাত। এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি তাই অসুখ বিসুখ কম হয়।
গীরল্যান্ডো জাতের গাভী: ইন্ডিয়ান গীর এবং হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের ক্রস করে গীরল্যান্ডো জাতের সৃষ্টি। যেটা হলস্টিন ফ্রিজিয়ানের থেকেও অনেক বেশি দুধ দেয়।গরম আবহাওয়ায় টিকে থাকতে ১০০% সক্ষম।
এটা মূলত ব্রাজিলে পাওয়া যায়।
সম্ভাবনা: এই জাত ২টি উভয়ই আমাদের দেশের আবহাওয়ায় ১০০% উপযোগী। এই দুই জাতের গরু পালন করে তুলনামূলক অধিক লাভবান হওয়া সম্ভব।
See lessছাগলের বাচ্চাকে মা থেকে কত মাস বয়সে আলাদা করতে হয়?
মা ছাগল থেকে বাচ্চা আলাদা করা নির্ভর করে কোন্ উদ্দেশ্যে ছাগল পালন করা হচ্ছে তার ওপর। যেমন- মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হলে বাচ্চাকে বেশি দিন পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করাতে হবে। আমাদের মতো গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশে সাধারণত ৩ মাস বয়সের পূর্বে এই ধরনের বাচ্চা ছাগল মা থেকে আলাদা করা ঠিক নয়। তবে, যেসব ছাগল বেRead more
মা ছাগল থেকে বাচ্চা আলাদা করা নির্ভর করে কোন্ উদ্দেশ্যে ছাগল পালন করা হচ্ছে তার ওপর। যেমন- মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হলে বাচ্চাকে বেশি দিন পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করাতে হবে।
আমাদের মতো গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশে সাধারণত ৩ মাস বয়সের পূর্বে এই ধরনের বাচ্চা ছাগল মা থেকে আলাদা করা ঠিক নয়। তবে, যেসব ছাগল বেশি দুধ দেয় তাদের ক্ষেত্রে বাচ্চাকে ৩-৪ দিন কলস্ট্রামসমৃদ্ধ দুধ পান করানোর পর আলাদা করে নেয়া যেতে পারে এবং এক্ষেত্রে বোতল দিয়ে দুধ পানের অভ্যাস করাতে হবে।
See lessগরুর শাল উপকারিতা কি?
গরুর শাল দুধের উপকারিতাঃ নিচে গরুর শাল দুধের ৯টি উপকারিতা দেওয়া হলো- শালদুধের রঙ হলুদ এবং এই দুধ আঠালো (Viscous) হয়। গরম করলে কলস্ট্রাম জমাট বেধে যায়। স্বাভাবিক দুধের তুলনায় শালদুধে ৩-৫ গুণ বেশি আমিষ থাকে। এই আমিষের অধিকাংশই গ্লোবিউলিন (Globulin) নামক আমিষ যা রোগপ্রতিরোধী অ্যান্টিবডিসমৃদ্ধ (AntibRead more
গরুর শাল দুধের উপকারিতাঃ
নিচে গরুর শাল দুধের ৯টি উপকারিতা দেওয়া হলো-
- শালদুধের রঙ হলুদ এবং এই দুধ আঠালো (Viscous) হয়।
- গরম করলে কলস্ট্রাম জমাট বেধে যায়।
- স্বাভাবিক দুধের তুলনায় শালদুধে ৩-৫ গুণ বেশি আমিষ থাকে।
- এই আমিষের অধিকাংশই গ্লোবিউলিন (Globulin) নামক আমিষ যা রোগপ্রতিরোধী অ্যান্টিবডিসমৃদ্ধ (Antibody)।
- নবজাত বাচ্চার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত শালদুধ এদেরকে রোগের কবল থেকে রক্ষা করে।
- স্বাভাবিক দুধের থেকে শালদুধে ৫-১৫ গুণ বেশি ভিটামিন-এ থাকে।
- বাচ্চার স্বাভাবিক স্বাস্থ্যরক্ষা ও দৈহিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য ভিটামিন ও খণিজপদার্থগুলোও এই দুধে যথেষ্ট পরিমাণে থাকে।
- শালদুধ কোষ্ঠ পরিষ্কারক (laxative), তাই নবজাত বাচ্চার পরিপাকতন্তে যে হলুদ বর্ণের বিপাকজাত মল জমে থাকে তা বের করে দিয়ে খাদ্য অন্তঃ কে পরিষ্কার করে।
- নবজাত বাচ্চা কোনো কারণে মাতৃহারা হলে সাধারণ দুধের সঙ্গে ডিমের সাদা অংশ বা অ্যালবুমেন (Albumen), এক চামচ কড লিভার তেল (Cod liver oil) ও এক চামচ পানি মিশিয়ে বিকল্প ব কৃত্রিম কলস্ট্রাম তৈরি করে পান করানো যায়।
See lessকলস্ট্রাম কি?
বাচ্চা জন্মের পর ছাগী থেকে প্রথম যে দুধ পাওয়া যায় তা শালদুধ বা কলস্ট্রাম নামে পরিচিত। নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাচ্চা জন্মের পর ছাগী থেকে প্রথম যে দুধ পাওয়া যায় তা শালদুধ বা কলস্ট্রাম নামে পরিচিত। নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
See lessছাগলের বাচ্চাকে কতদিন পর্যন্ত শালদুধ খাওয়াতে হয়?
নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
নবজাত বাচ্চার প্রথম খাবার হিসেবে শালদুধ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুধ জন্মের দিন থেকে অন্তত ৩-৪ দিন বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে পান করাতে হবে।
See lessছাগলের বাচ্চা জন্ম নেওয়া বা ভূমিষ্ট হবার পর করণীয়গুলো কি কি?
ছাগলের বাচ্চা জন্ম নেওয়া বা ভূমিষ্ট হবার পর প্রসবকৃত নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্নে করণীয়ঃ ১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা: বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে। কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজয়িন নামক জীবাণুRead more
ছাগলের বাচ্চা জন্ম নেওয়া বা ভূমিষ্ট হবার পর প্রসবকৃত নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্নে করণীয়ঃ
১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা:
বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে। কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজয়িন নামক জীবাণুনাশক ওষুধ লাগাতে হবে। ফলে নাভি রজ্জু দিয়ে দেহে রোগজীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না। নাভী রজ্জু বেধে না দেয়াই ভালো ।
২। বাচ্চাকে শালদুধ বা কলস্ট্রাম (Colostrum) পান করানো:
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত বাচ্চার কোনো খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। সুস্থ সবল বাচ্চা জন্মের ১৫-২০ মিনিট পর থেকেই দাঁড়ানোর চেষ্টা করে এবং প্রথম দুধ অর্থাৎ শালদুধ বা কলস্ট্রাম পান করতে সক্ষম হয়। বাচ্চার জন্মের ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই এ দুধ পান করানো উচিত। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ দুধ পান করাতে হবে। যদি দুর্বলতার কারণে বাচ্চাা দাঁড়াতে বা দুধ পান করতে না পারে তবে ছাগী থেকে দুধ দোহন করে তা বোতলে ভরে চুষির (Nipple) সাহায্যে পান করাতে হবে।
৩। বাচ্চার শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা:
বাচ্চা প্রসবের পরপরই বাচ্চার নাক ও মুখের লালা (Saliva) এবং শ্লেষ্মা (Mucus) পরিষ্কার করে দিতে হবে। নতুবা শ্বাস বন্ধ হয়ে বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভাবনা রয়েছে। বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর শ্বাসপ্রশ্বাস না নিলে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জিহ্বায় সুড়সুড়ি বা নাড়াচাড়া দিলে কাশি দিতে চাইবে যা শ্বাসতন্ত্র কে কার্যকরী করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া বাচ্চার বুকের পাঁজরের হাড়ে আস্তে আস্তে বার কয়েক চাপ দিলেও শ্বাসপ্রশ্বাস চালু হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বাচ্চার নাক-মুখে ফুঁ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা যায়।
৪। বাচ্চার শরীর পরিষ্কার করা ও শুকানো:
প্রসবের পর ছাগী তার বাচ্চার শরীর, মুখ প্রভৃতি জিহ্বা দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেয়। প্রথম প্রসবের ক্ষেত্রে অনেক সময় ছাগী বাচ্চার গা চাটে না। এক্ষেত্রে বাচ্চার গায়ে একটু লবণ ছড়িয়ে দিলেই চাটতে থাকবে। এতেও কাজ না হলে পরিষ্কার কাপড়, চট বা নরম খড় দিয়ে বাচ্চার পুরো শরীর ভালোভাবে মুছে পরিষ্কার করে দিতে হবে। কোনোক্রমেই নবজাত বাচ্চার শরীর পানি দিয়ে ধোয়া যাবে না। এতে ঠান্ডা লেগে বাচ্চা মারা যেতে পারে। শীতে বা অতিরিক্ত ঠান্ডায় শুকনো কাপড় বা চট দিয়ে বাচ্চাকে ঢেকে দিতে হবে। এছাড়াও আগুন জ্বেলে বাচ্চার শরীর গরম রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
See less