Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
আলেমরা কেন জাহান্নামে যাবে?
আলেমরা কয়েক ভাগে বিভক্ত- প্রথম দলঃ তারা তাওহিদের মর্ম কথা, প্রয়োজনীয়তা ও তার শ্রেণী বিন্যাসকে যথাযথভাবে বুঝেছেন। পাশাপাশি তাকে বিনষ্টকারী- শিরকের প্রকৃতি, ক্ষতিকর দিকসমূহ ও তার শ্রেণী-বিভাগ সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। এরপর সঠিক নিয়মে সে সব বিষয়ে মানুষদেরকে অবহিত করছেন নিরলসভাRead more
আলেমরা কয়েক ভাগে বিভক্ত-
প্রথম দলঃ
তারা তাওহিদের মর্ম কথা, প্রয়োজনীয়তা ও তার শ্রেণী বিন্যাসকে যথাযথভাবে বুঝেছেন। পাশাপাশি তাকে বিনষ্টকারী- শিরকের প্রকৃতি, ক্ষতিকর দিকসমূহ ও তার শ্রেণী-বিভাগ সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। এরপর সঠিক নিয়মে সে সব বিষয়ে মানুষদেরকে অবহিত করছেন নিরলসভাবে। এ ক্ষেত্রে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসকেই রেফারেন্স হিসাবে গ্রহণ করেছেন। ফলে, নবীদেরকে যেমন মিথ্যা অপবাদের সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রতি:নিয়ত প্রতিবাদ-প্রতিরোধ, বাধা-বিপত্তি, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তবে তারা আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করেছেন নবীদেরকে তাই সহ্য করে চলেছেন শত বাধা ও নির্যাতন। দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছেন আল্লাহর যমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার পূণ্যময় মহান কাজে। কোনোভাবেই কর্তব্য-কাজ হতে বিরত হচ্ছেন না মুহূর্তের জন্যও।
তাদের পাথেয় হচ্ছে আল্লাহ তাআলার মহান বাণী,
লুকমান (আঃ) তাঁর ছেলেকে উপদেশ দিয়ে বলেছেন :
দ্বিতীয় দল:
যারা ইসলামের মূল ভিত্তি তাওহিদের দিকে দাওয়াত দেয়াকে খুব বেশী গুরুত্ব দেন না। তারা ঘুরে ফিরে মানুষকে আকিদাহ-বিশ্বাস সহিহ না করেই সালাত, ইসলামী রাষ্ট্র গঠন ও জিহাদের দিকে ডাকে। মনে হয় তাঁরা আল্লাহ তাআলার সে বাণীটি শুনেননি, যাতে তিনি শিরক সম্বন্ধে সতর্ক করে বলেছেন,
আল্লাহ বলেন :
যদি তারা নবী-রাসূলদের অনুসরণ করে তাওহিদকে অগ্রাধিকার দিতেন তাহলে তাদের দাওয়াত জয়যুক্ত হত এবং আল্লাহ তাদের সাহায্য করতেন, যেমন সাহায্য করেছিলেন তিনি নবী-রাসূলদের।
আল্লাহ বলেন :
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে এ মর্মে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদেরকে যমীনের প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদাত করবে, আমার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা কুফরী করবে তারাই ফাসিক। (সূরা নূর : আয়াত ৫৫)।
তৃতীয় দল:
আলেমদের মধ্যে তৃতীয় একটি দল আছে, তারা মানুষের শত্রুতার ভয়ে অথবা চাকরির ভয়ে কিংবা নিজেদের পজিশন নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে তাওহিদের দাওয়াত দেন না এবং শিরকের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম করেন না। আল্লাহ তাআলা দ্বীনের তাবলীগ করার জন্য তাদেরকে যে ইলম ও মেধা দান করেছেন তা তারা গোপন করে রাখছেন।
তাদের তরে আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী খুবই প্রযোজ্য :
আল্লাহ দ্বীনের পথে আহবানকারীদের সম্বন্ধে বলেন :
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :
চতুর্থ দল:
আলেমদের চতুর্থ দলটির বক্তব্য হচ্ছে, কেবলমাত্র আল্লাহর নিকটই দোয়া করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং নবী, আউলিয়া ও মৃতদের কাছে দোয়া করা জায়েয। তারা বলেন, আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দোয়া করার ব্যাপারে সতর্ক করে যে সব আয়াত নাযিল হয়েছে তা শুধু মুশরিকেদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। মুসলিমদের কেউই মুশরিকদের অন্তর্ভূক্ত নয়।
মনে হচ্ছে তারা আল্লাহ তাআলার সে বাণীটি শুনতে পানরি যাতে তিনি বলেছেন,
এই আয়াত হতে বুঝা যাচ্ছে শিরকের মধ্যে মুমিন-মুসলিমও পতিত হতে পারে, যা আজ অধিকাংশ মুসলিম দেশেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। এসব আলেম আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে দোয়া করা, মসজিদে কবর দেয়া, কবরের চরিদিকে তাওয়াফ করা, ওলী-আউলিয়াদের নামে নযর-মানত দেয়া সহ বহু শিরক, বিদআত ও মারাত্মক মারাত্মক মন্দ কাজকে মুবাহ করে দিয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের ব্যাপারে সাবধান করে বলে গেছেনঃ
খুবই বিস্ময়কর ব্যাপার! একবার একটি প্রশ্নের জবাবে জামেয়া আযহারের জনৈক শায়খ কবরের দিকে সালাত আদায় করাকে জায়েয বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, কেন কররের দিকে সালাত আদায় করা জায়েয হবে না? অথচ আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববীতে শায়িত আছেন এবং মানুষ তার কবরের দিকে সালাত আদায় করছে।
আমরা তার যুক্তি খন্ডন করে বলতে পারি, প্রথমত: নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মসজিদে দাফন করা হয়নি। বরং তাঁকে দাফন করা হয় আয়েশা রা.-এর ঘরে। উমাইয়াদের সময় তাঁর কবরকে মসজিদের ভিতরে প্রবেশ করান হয়। দ্বিতীয়ত: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের দিকে সালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব সময় পাঠ করতেন :
পঞ্চম দল:
এমন আলেম যারা নিজ বুজুর্গদের কথা মান্য করে আর আল্লাহর হুকুম অমান্য করার ব্যাপারে তাদের আনুগত্য করে। প্রকৃত অর্থে তারা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপদেশের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে, নবীজী বলেন,
এতে করে তারা অতি শীঘ্রই কিয়ামত দিবসে আফসোস করবে, যে দিন আফসোসে কোনো কাজ হবে না।
আল্লাহ কাফেরদের আযাব বর্ণনা করছেন, যারা তাদের পথ অনুসরণ করবে তাদের সম্বন্ধেও বলছেন :
আল্লামা ইবনে কাসির রহ. এই আয়াতের তাফসীরে বলেন, আমরা নেতাদের ও বড় বড় বুজুর্গদের অনুসরণ করেছিলাম আর বিরোধিতা করেছিলাম রাসূলদের। এবং এ ধারণা পোষণ করেছিলাম যে, নিশ্চয়ই তাঁদের কাছে কিছু আছে এবং তারাও কোনো কিছুর উপর আছে। কিন্তু এখন দেখছি তারা কোনো কিছুরই উপর নেই।
See lessএকটি খরগোশের জন্য ঘরের সাইজ কেমন হওয়া উচিত?
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ গরম অঞ্চল (Hot areas) : প্রতিটি খাঁচায় খাদ্য ও পানি সরবরাহের সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা রাখতে হবে। খাঁচার মেঝে কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করা যায়। তবে মলমূত্র নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত সংখ্যায় ছিদ্রের ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের বাক্স (Nest boxes) এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন খাRead more
খরগোশ পালনে ঘর তৈরির নিয়মঃ
গরম অঞ্চল (Hot areas) :
ঠান্ডা অঞ্চল (Cold areas) :
যেভাবে পালন করবেন : বাড়ির ছাদ, আঙিনা বা বারান্দায় ছোট আকারের শেড তৈরি করে খরগোশ পালন করা যায়।
See lessছাগলের বাচ্চা হয় কত দিনে?
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
একটি ছাগলের বাচ্চা হয় প্রায় ১৪৫ দিন (প্রায় ৫ মাস) এ।
See lessছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর কি কি করতে হয়?
ছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর নিম্নলিখিতভাবে নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্ন নিতে হয়- ১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা : (ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে। (খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচারRead more
ছাগলের বাচ্চা জন্মানোর পর নিম্নলিখিতভাবে নবজাত বাচ্চা ছাগলের যত্ন নিতে হয়-
১। বাচ্চার নাভি রজ্জু (Navel cord) কাটা :
(ক) বাচ্চার নাভি রজ্জু দেহ থেকে ২.৫-৫.০ সে.মি. বাড়তি রেখে পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে হবে।
(খ) কাটার পর উক্ত স্থানে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজয়িন নামক জীবাণুনাশক ওষুধ লাগাতে হবে। ফলে নাভি রজ্জু দিয়ে দেহে রোগজীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না।
(গ) নাভী রজ্জু বেধে না দেয়াই ভালো ।
২। বাচ্চাকে শালদুধ বা কলস্ট্রাম (Colostrum) পান করানো :
(ক) জন্মের পর কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত বাচ্চার কোনো খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। সুস্থ সবল বাচ্চা জন্মের ১৫-২০ মিনিট পর থেকেই দাঁড়ানোর চেষ্টা করে এবং প্রথম দুধ অর্থাৎ শালদুধ বা কলস্ট্রাম পান করতে সক্ষম হয়।
(খ) বাচ্চার জন্মের ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই এ দুধ পান করানো উচিত। তবে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ দুধ পান করাতে হবে।
(গ) যদি দুর্বলতার কারণে বাচ্চাা দাঁড়াতে বা দুধ পান করতে না পারে তবে ছাগী থেকে দুধ দোহন করে তা বোতলে ভরে চুষির (Nipple) সাহায্যে পান করাতে হবে।
৩। বাচ্চার শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা :
(ক) বাচ্চা প্রসবের পরপরই বাচ্চার নাক ও মুখের লালা (Saliva) এবং শ্লেষ্মা (Mucus) পরিষ্কার করে দিতে হবে। নতুবা শ্বাস বন্ধ হয়ে বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভাবনা রয়েছে।
(খ) বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর শ্বাসপ্রশ্বাস না নিলে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে বাচ্চার জিহ্বায় সুড়সুড়ি বা নাড়াচাড়া দিলে কাশি দিতে চাইবে যা শ্বাসতন্ত্র কে কার্যকরী করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া বাচ্চার বুকের পাঁজরের হাড়ে আস্তে আস্তে বার কয়েক চাপ দিলেও শ্বাসপ্রশ্বাস চালু হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বাচ্চার নাক-মুখে ফুঁ দিয়ে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু করা যায়।
৪। বাচ্চার শরীর পরিষ্কার করা ও শুকানো :
(ক) প্রসবের পর ছাগী তার বাচ্চার শরীর, মুখ প্রভৃতি জিহ্বা দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেয়।
(খ) প্রথম প্রসবের ক্ষেত্রে অনেক সময় ছাগী বাচ্চার গা চাটে না। এক্ষেত্রে বাচ্চার গায়ে একটু লবণ ছড়িয়ে দিলেই চাটতে থাকবে। এতেও কাজ না হলে পরিষ্কার কাপড়, চট বা নরম খড় দিয়ে বাচ্চার পুরো শরীর ভালোভাবে মুছে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
(গ) কোনোক্রমেই নবজাত বাচ্চার শরীর পানি দিয়ে ধোয়া যাবে না। এতে ঠান্ডা লেগে বাচ্চা মারা যেতে পারে।
(ঘ) শীতে বা অতিরিক্ত ঠান্ডায় শুকনো কাপড় বা চট দিয়ে বাচ্চাকে ঢেকে দিতে হবে। এছাড়াও আগুন জ্বেলে বাচ্চার শরীর গরম রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
See lessছাগলের বাচ্চার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে কোন পরামর্শ দিবেন কি?
বাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ ১→ সাধারণত দু'সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজRead more
বাচ্চা ছাগল ব্যবস্থাপনাঃ
১→ সাধারণত দু’সপ্তাহ বয়স থেকেই বাচ্চারা কাঁচা ঘাস বা লতাপাতা খেতে আরম্ভ করে। তাই এদের নাগালের মধ্যে কিছু কিছু কচি ঘাস, লতাপাতা এবং দানাদার খাদ্য রাখতে হয়। এতে এরা আস্তে আস্তে কঠিন খাদ্য খেতে অভ্যস্ত হয়। এসময় বাচ্চাদের জন্য প্রচুর উন্মুক্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।.
২→ গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গাছের নিচে পরিমাণমতো জায়গায় বেড়া দিয়ে বাচ্চা পালন করা যায়। এতে এরা একদিকে পর্যাপ্ত ছায়া পেতে পারে। অন্যদিকে, দৌড়াদৌড়ি এবং ব্যয়াম করারও প্রচুর সুযোগ পায় যা তাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অত্যন্ত দরকারী।
৩→ প্রতিটি বাচ্চা ছাগলকে জন্মের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ৩০০-৩২৫ মি.লি. দুধ ৩-৪ বারে পান করাতে হবে। ধীরে ধীরে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৬-৭ সপ্তাহে তা ৭৫০-৮৫০ মি.লি.-এ উন্নীত করতে হবে।
৪→ দুধের বিকল্প খাদ্য ৩ সপ্তাহ বয়সের পর খেতে দেয়া যেতে পারে। ৩ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চাকে দিনে দুবেলা দুধ বা দুধের বিকল্প খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ১০-১১ সপ্তাহে দৈনিক দুধ সরবরাহের পরিমাণ ২০০-১০০ মি.লি. নামিয়ে আনতে হবে। এসময় দৈনিক ৩০০-৩৫০ গ্রাম দানাদার খাদ্য ও প্রচুর কচি ঘাস, লতাপাতা সরবরাহ করতে হবে।
৫→ ৩-৪ মাস বয়সে দুধ পান করানো পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ, এসময় বাচ্চা বড় হয়ে যায় এবং কঠিন খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার জন্য এদের পাকস্থলী পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়ে যায়।
৬→ প্রজননের কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্য না থাকলে ২-৩ মাস বয়সেই পুরুষ বাচ্চাগুলোকে খাসি করে দিতে হবে। কারণ, এটা প্রমাণিত সত্য যে, খাসি করলে মাংসের গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়। অন্যথায় এদেরকে স্ত্রী বাচ্চার (doe kid) কাছ থেকে আলাদা করে পালন করতে হবে।
৭→ শরৎ ও হেমন্ত কালে ছাগলের মৃত্যুহার অত্যধিক বেশি থাকে। এসময় কৃমির আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাছাড়া নিউমোনিয়া (Pneumonia) এবং এন্টারোটক্সিমিয়া (Enterotoxaemia) ব্যাপক হারে দেখা দিতে পারে। তাই এসময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বাচ্চার বয়স দু’সপ্তাহ হলে প্রথম বার এবং দু’মাস পূর্ণ হলে দ্বিতীয় বার নির্ধারিত মাত্রায় কৃমির ওষুধ সেবন করাতে হবে।
গরু কত মাসে হিটে আসে?
একটি গরু সাধারনত ১৭-২৪ মাস বয়সে প্রথমবার হিটে আসে এবং উক্ত গাভী গরু বাচ্চা প্রসবের ১-২ মাসের মধ্যে পুনরায় আবার হিটে আসে। তবে, গরু যদি বাচ্চা প্রসবের ৩-৩.৫ মাসের মধ্যে পুনরায় হিটে না আসে তাহলে বুঝতে হবে গরুর প্রজনন স্বাস্থ্যে কোন সমস্যা হয়েছে।
একটি গরু সাধারনত ১৭-২৪ মাস বয়সে প্রথমবার হিটে আসে এবং উক্ত গাভী গরু বাচ্চা প্রসবের ১-২ মাসের মধ্যে পুনরায় আবার হিটে আসে।
তবে, গরু যদি বাচ্চা প্রসবের ৩-৩.৫ মাসের মধ্যে পুনরায় হিটে না আসে তাহলে বুঝতে হবে গরুর প্রজনন স্বাস্থ্যে কোন সমস্যা হয়েছে।
See lessগরুর বয়স বোঝার উপায় কী?
২ ভাবে গরুর বয়স বোঝা যায়। ১) গরুটির দাঁত দেখে। ২) গরুর শিঁং দেখে। গরুটির দাঁত দেখে বয়স নির্ণয়ঃ গরুর বাচ্চা প্রসব হওয়ার সময় থেকে মুরু করে বাছুরের ১ সপ্তাহ বয়সে সামনের অস্থায়ী দাঁত গজায় এবং ৫-৬ মাসের মধ্যে অস্থায়ী দাঁত সবগুলো উঠে যায়। গবাদিপশুর যখন দুটি স্থায়ী দাঁত ওঠে তখন পশুটির বয়স হবে ১৯-২৪ মাস অর্Read more
২ ভাবে গরুর বয়স বোঝা যায়।
১) গরুটির দাঁত দেখে। ২) গরুর শিঁং দেখে।
গরুটির দাঁত দেখে বয়স নির্ণয়ঃ
গরুর বাচ্চা প্রসব হওয়ার সময় থেকে মুরু করে বাছুরের ১ সপ্তাহ বয়সে সামনের অস্থায়ী দাঁত গজায় এবং ৫-৬ মাসের মধ্যে অস্থায়ী দাঁত সবগুলো উঠে যায়। গবাদিপশুর যখন দুটি স্থায়ী দাঁত ওঠে তখন পশুটির বয়স হবে ১৯-২৪ মাস অর্থাৎ গরুর বয়স ২ বছর। এর পর প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর এক জোড়া করে স্থায়ী দাঁত উঠে।
অস্থায়ী ও স্থায়ী দাঁতের মধ্যে পার্থক্য হলো দাঁতগুলো কিছুটা সরু, দুই দাঁতের মাঝে ফাঁকা থাকবে এবং স্থায়ী দাঁত মোটা হয়ে ওঠবে এবং দুই দাঁতের গোড়ায় কোন ফাঁকা থাকবে না।
গরুর শিঁং দেখে বয়স নির্ণয়ঃ
শিং এ গোলাকার রিং দেখে প্রতি রিংয়ের সংখ্যা এর সাথে ১ বছর যোগ করলে গরুর বয়স বোঝা যায়।
See lessএকটি গরু কত বছর বাঁচে?
সাধারণত গরুর গড় আয়ু ১২ বছর হয়ে থাকে।
সাধারণত গরুর গড় আয়ু ১২ বছর হয়ে থাকে।
See lessছাগলের পিপিআর রোগের টিকা কোথায় পাওয়া যায়?
বাংলাদেশের যেকোন উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে এই টিকার সরবরাহ পাওয়া যায়। বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনিস্টিটিউট (BLRI) এই রোগের টিকা উৎপাদন করে। এই টিকা তৈরি মুল উপাদান হল মাস্টার সীড (Master sheet)। যেটি তৈরি করেছেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষ্পনা ইনষ্টিটিউট (BLRI)।এই মাষ্টার সিড থেকে ঢাকার মহাখালীস্থ পRead more
বাংলাদেশের যেকোন উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে এই টিকার সরবরাহ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনিস্টিটিউট (BLRI) এই রোগের টিকা উৎপাদন করে।
এই টিকা তৈরি মুল উপাদান হল মাস্টার সীড (Master sheet)। যেটি তৈরি করেছেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষ্পনা ইনষ্টিটিউট (BLRI)।এই মাষ্টার সিড থেকে ঢাকার মহাখালীস্থ প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠান (LRI) একটি জঠিল প্রক্রিয়ার (Tissue culture by Vero cell i.e; African Green Monkey Kidney Cell) মাধ্যমে খামারীদের জন্য এই টিকা তৈরি করে থাকেন।
See lessছাগলের পিপিআর ভ্যাকসিনের দাম কত?
ছাগলের পিপিআর ভ্যাকসিনের প্রতি ভায়েলের নির্ধারিত মূল্য ৫০ টাকা মাত্র (২০২১ অনুযায়ী)। প্রতি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা এবং ১০০ মাত্রা ডাইল্যুয়েন্ট থাকে।যা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টি ছাগলকে টিকা প্রদান করা যায়। সাধারনত ডিপ ফ্রিজে -২০˙সেঃ তাপমাত্রায় ১ বৎসর পর্যন্ত এই টিকা গুনগত মান অক্ষুন্ন থাকে তবে এটি ৫˙সেঃ হতRead more
ছাগলের পিপিআর ভ্যাকসিনের প্রতি ভায়েলের নির্ধারিত মূল্য ৫০ টাকা মাত্র (২০২১ অনুযায়ী)।
প্রতি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা এবং ১০০ মাত্রা ডাইল্যুয়েন্ট থাকে।যা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টি ছাগলকে টিকা প্রদান করা যায়।
সাধারনত ডিপ ফ্রিজে -২০˙সেঃ তাপমাত্রায় ১ বৎসর পর্যন্ত এই টিকা গুনগত মান অক্ষুন্ন থাকে তবে এটি ৫˙সেঃ হতে ০˙সেঃ তাপমাত্রায় ৬মাস সংরক্ষন করা যায়।কুলভ্যান বা ফ্লাক্সে পর্যাপ্ত বরফ দিয়ে এই টিকা পরবহন করতে হয়।
See less