Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
৮ শতক পরিমাণ অল্প জায়গায় গরুর খামার করা যাবে কি?
৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
৮ শতক জায়গায় মাঝারি গরুর খামার অবশ্যই করতে পারবেন। তবে, আপনার আলাদা ভাবে ঘাসের জমি থাকতে হবে।
See lessবাংলাদেশের কোথায় গরুর দাম কম?
বিভাগ হিসেবে ধরলে, রংপুর বিভাগে গরুর দাম সামান্য কম হয়। সমগ্র বাংলাদেশের হিসেবে ধরলে, সদর উপজেলা গুলোতে গরুর দাম সামান্য বেশে হয়, সদর এর বাহিরের এলাকার গরু গুলোর দাম তুলনামূলক দাম সামান্য কম হয়। গরুর দাম এত কম বেশি হয় না যে তা দ্বারা আপনি লাভবান হবেন। আপনি যেই অঞ্চলে গরুর দাম সামান্য কম পাবেন, সেখানRead more
বিভাগ হিসেবে ধরলে, রংপুর বিভাগে গরুর দাম সামান্য কম হয়।
সমগ্র বাংলাদেশের হিসেবে ধরলে, সদর উপজেলা গুলোতে গরুর দাম সামান্য বেশে হয়, সদর এর বাহিরের এলাকার গরু গুলোর দাম তুলনামূলক দাম সামান্য কম হয়।
গরুর দাম এত কম বেশি হয় না যে তা দ্বারা আপনি লাভবান হবেন।
আপনি যেই অঞ্চলে গরুর দাম সামান্য কম পাবেন, সেখান থেতে গরু পরিবহন খরচ বেশি হবে। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই হিসাব।
উত্তম হলো এটাই যে দাম কম-বেশির বিষয়ে চিন্তা না করে, আপনার যেখানে আপনি ভাল গরু পাবেন সেখান থেকেই কিনবেন।
See lessউন্নত জাতের ভেড়া নাম জানতে চাই?
বাংলাদেশে ভেড়া পালন জনপ্রিয় নয়। তাই বাংলাদেশে আপনি উন্নত জাতের ভেড়া পাবেন না। ১. উন্নত জাতের ভেড়ার মাঝে আপনি ”ডরপার” ভেড়া পেতে পারেন। ডরপার ভেড়া, পৃথিবীর সবচেয়ে বাড়ন্ত জাত, পুরুষ ডরপার ১১৫~১৩৫ কেজি হয়। মহিলা ডরপার ৮০~১০৫ কেজি হয়। জন্ম কালিন ওজন ৪~৬ কেজি হয়, সাধারণত বছরে ২টা বাচ্চা হয়। ২.Read more
বাংলাদেশে ভেড়া পালন জনপ্রিয় নয়। তাই বাংলাদেশে আপনি উন্নত জাতের ভেড়া পাবেন না।
১. উন্নত জাতের ভেড়ার মাঝে আপনি ”ডরপার” ভেড়া পেতে পারেন।
ডরপার ভেড়া, পৃথিবীর সবচেয়ে বাড়ন্ত জাত, পুরুষ ডরপার ১১৫~১৩৫ কেজি হয়। মহিলা ডরপার ৮০~১০৫ কেজি হয়। জন্ম কালিন ওজন ৪~৬ কেজি হয়, সাধারণত বছরে ২টা বাচ্চা হয়।
২. ভারতীয় বড় জাতের ভেড়ার সাথে দেশীয় ভেড়ার ক্রস করে উন্নত জাতের ভেড়ার বাচ্চা উৎপাদন করা হয় স্থানীয় নাম “গাড়ল”।
যা জাতের ভেড়া দেশীয় ভেড়ার চেয়ে আকারে বড় এবং মাংস দ্বিগুণ হয়।
See lessছাগলের ডায়রিয়া হলে করনীয় কি?
ছাগলের ডায়রিয়া হলে চিকিৎসার প্রথম ধাপ হলো কি জন্য ডায়রিয়া হলো তার কারণ খুঁজে বের করা। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ পানি বের হয়ে যায়। যত দ্রুত পানি স্বল্পতা পূরণ করা যাবে, ইন-শা-আল্লাহ তত দ্রুত ছাগল সুস্থ হয়ে উঠবে। যদি দুই মাস বয়সের নিচের বাচ্চা ছাগল হয় সেক্ষেত্রে মেট্রিল সিRead more
ছাগলের ডায়রিয়া হলে চিকিৎসার প্রথম ধাপ হলো কি জন্য ডায়রিয়া হলো তার কারণ খুঁজে বের করা। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ পানি বের হয়ে যায়। যত দ্রুত পানি স্বল্পতা পূরণ করা যাবে, ইন-শা-আল্লাহ তত দ্রুত ছাগল সুস্থ হয়ে উঠবে।
যদি দুই মাস বয়সের নিচের বাচ্চা ছাগল হয় সেক্ষেত্রে মেট্রিল সিরাপ সাথে ডিডিনীল পাউডার, যদি দুই মাস+ বয়স ছাগল হয় সেক্ষেত্রে বায়োগাড পাউডার এবং ট্যাবলেট সালফন সাথে ট্যাবলেট রেনামেট ভেট ও ভেট বা খাবার স্যালাইন অথবা ডাবের পানি খাওয়ান আর যদি প্রেগন্যান্ট ছাগি হয় সেক্ষেত্রে ট্যাবলেট ই সালফা অথবা সালফা 3 এবং ইনজেকশন সেলিডন দিতে পারেন পাশাপাশি ডাবের পানি বা স্যালাইন খাওয়ান, প্রতিটি মেডিসিন নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন, দুইতিন দিন সকল ধরনের দানাদার পূর্বের তুলনায় 60%+ কম করে দিবেন বাকীটা আল্লাহপাকের নেক ইচ্ছা।
See lessছাগলের সর্দি কাশি জ্বর বা ঠান্ডা লাগা এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে করনীয় কি?
ছাগলের সর্দি কাশি জ্বর বা ঠান্ডা লাগা এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে করনীয় কিছু টিপসঃ- * ছাগলের ঠান্ডা কাশি হবার জন্য দায়ী আমাদের ছাগলের বাসস্থান, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বাসস্থান দিন পর্যাপ্ত পরিমাণ সুষম খাদ্য ও ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে খেয়াল রাখুন। * বাসস্থান ছাড়াও ফুসফুসের কৃমি, আমাদেরRead more
ছাগলের সর্দি কাশি জ্বর বা ঠান্ডা লাগা এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে করনীয় কিছু টিপসঃ-
* ছাগলের ঠান্ডা কাশি হবার জন্য দায়ী আমাদের ছাগলের বাসস্থান, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বাসস্থান দিন পর্যাপ্ত পরিমাণ সুষম খাদ্য ও ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* বাসস্থান ছাড়াও ফুসফুসের কৃমি, আমাদের খাদ্য দেয়ার ব্যবস্থাপনা, আবহাওয়া পরিবর্তন, বাসস্থানে এ্যামোনিয়া গ্যাস, ছাগলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা ইত্যাদি ছাগলের সর্দি কাশির জন্য দায়ী।
* ছাগলের জ্বর হলে মাথায় সর্ষের তেলের প্রলেপ দেওয়া উচিত এবং নাকের দুই ছিদ্রে অর্থাৎ নাসারন্ধ্রে হাল্কাভাবে সর্ষের তেলের প্রলেপ দিতে হবে। এতে ছাগল প্রচন্ড জোরে হাঁচি দেবে এবং ছাগলের ভেতরে সর্দি বেরিয়ে যাবে।
* ছাগল খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিলে ডাক্তার কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং ছাগলকে এমন কোনো ঔষধ খাওয়ানো উচিত যাতে তার খিদে বাড়ে।
* ছাগল জ্বাবর কাঁটা বন্ধ করে দিলে খাবার হজম হয় না ও ছাগলের ভেতরের গ্যাস বা গরম হাওয়া বাইরে বেরোতে পারে না। তখন ছাগলের দাঁতের মধ্যে নিম ডাল ঢুকিয়ে তা দড়ির সাহায্যে ছাগলের গলায় বেঁধে দিতে হবে। এর ফলে ছাগল নিমডালটি চেঁবাবে ও এর ফলে তার জ্বাবরের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
* ছাগলের উপযুক্ত বাসস্থান ছাগল সাধারণত পরিষ্কার শুষ্ক, দুর্গন্ধমুক্ত উষ্ণ, পর্যাপ্ত আলো ও বায়ু চলাচলকারী পরিবেশ বেশি পছন্দ করে। অপরিষ্কার, স্যাঁতস্যঁতে, বদ্ধ, অন্ধকার ও পুঁতিগন্ধময় পরিবেশে ছাগল বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন- নিউমোনিয়া, একথাইমা, পিপিআর, ডায়রিয়া, চর্মরোগ, উকুন ইত্যাদি, অপর দিকে ছাগলের উৎপাদন কমে যায়।
* সঠিক ভাবে কৃমি মুক্ত করতে হবে ফুসফুসের কৃমি মুক্ত রাখতে চেষ্টা করবেন কোন গ্রুপের কৃমি নাশক ফুসফুসের কৃমি দমন করে এমন কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। কৃমি নাশক ঔষধ ব্যবহার করার আগে, ঔষধের নির্দেশনা পড়তে হবে মনোযোগ সহকারে।
* ছাগলের বাসস্থানে এ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে তাহলে অনেকটাই ঠান্ডা কাশি মুক্ত রাখা যাবে, শিতের সময় অয়েল মিক্স ইউজ করতে পারেন, মাঝে মধ্যে প্রোবায়োটিক দিতে পারেন, ভিটামিন সি ও জিংক দিতে পারেন।
* উপরের প্রতিটি বিষয়ে নজর দিতে হবে তাহলে ঠান্ডা কাশি মুক্ত রাখা সম্ভব হবে। কোন ছাগল কোন রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্যই একজন ডিভিএম চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম।
* গরু ছাগলের সর্দি কাশির চিকিৎসা করতে ছাগলের ঘন কফকে তরল আকারে পরিষ্কার করতে কার্যকরী মেডিসিন বাংলাদেশের একমি কম্পানির এ-কোল্ড ঔষধটি।
See lessদুইটা গাভি।দুইটারি একটা একটা করে বাচ্চা আছে।একটা গাভী দেশী।আরেকটা অস্ট্রেলিয়ান গাভী।এখন আমরা এগুলোকে ভুসি,ছোলা,ভূট্টা গুরা দেই।এখন মিক্স করে দিতে চাই।সঠিক মিক্সারের পরিমাণ টা জানাথাকলে বলবেন।
আপনার গাভী কত লিটার করে দুধ দেয়, তার উপর নির্ভর করবে খাবার প্রদানের পরিমাণ। গমের ভূসির যেহেতু দাশ বেশি তাই, গমের ভূষি বাদ দিয়ে দৈনিক ২০ লিঃ পর্যন্ত দুধ দেয়া গাভীর খাদ্য মিক্সারঃ সরিষা/তিলের/সূর্যমুখী খৈল_______২৪.৫ কেজি মসুর/ছোলা ডালের ভূষি_________২৫ কেজি চালেড় কুড়া_________________১৪ কেজি ভুট্টা ভRead more
আপনার গাভী কত লিটার করে দুধ দেয়, তার উপর নির্ভর করবে খাবার প্রদানের পরিমাণ।
গমের ভূসির যেহেতু দাশ বেশি তাই, গমের ভূষি বাদ দিয়ে দৈনিক ২০ লিঃ পর্যন্ত দুধ দেয়া গাভীর খাদ্য মিক্সারঃ
সরিষা/তিলের/সূর্যমুখী খৈল_______২৪.৫ কেজি
মসুর/ছোলা ডালের ভূষি_________২৫ কেজি
চালেড় কুড়া_________________১৪ কেজি
ভুট্টা ভাংগা__________________২৫ কেজি
লবন______________________১ কেজি
খাবার সোডা_________________১ কেজি
লাইমষ্টোন__________________২ কেজি
ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্রস_______০.৫ কেজি
চিটা গুড়/ইউরিয়া মোলাসেস_______৬ কেজি
স্লো রিলিজিং ইউরিয়া (SRU) _______১ কেজি
= মোট ১০০ কেজি
See lessছাগলের দেহের তাপমাএা কমে গেলে করনীয় কি? তাপমাএা বাড়ানোর জন্য করনীয় কি?
আপনি কি থার্মোমিটার তাপমাত্রা সঠিক ভাবে পরিমাপ করেছেন? প্রাপ্ত বয়স্ক ছাগলের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা = ১০১.৩-১০৪ ডিগ্রি ও ছাগলের বাচ্চার শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা = ১০১.৩-১০৪.৯ ডিগ্রি ছাগলেকে যদি ঠান্ডা না লেগে থাকে তবে, রক্তশূন্যতা, দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা, কম হিমোগ্লোবিন, শারীরিক ক্লান্তি এবং গরRead more
আপনি কি থার্মোমিটার তাপমাত্রা সঠিক ভাবে পরিমাপ করেছেন?
প্রাপ্ত বয়স্ক ছাগলের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা = ১০১.৩-১০৪ ডিগ্রি ও ছাগলের বাচ্চার শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা = ১০১.৩-১০৪.৯ ডিগ্রি
ছাগলেকে যদি ঠান্ডা না লেগে থাকে তবে, রক্তশূন্যতা, দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা, কম হিমোগ্লোবিন, শারীরিক ক্লান্তি এবং গর্ভধারণের সময়কালে তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।
এই অবস্থার প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ফিরিয়ে আনতে শরীরকে গরম করার ব্যবস্থা করতে হয়।
যেমন:
ছাগলকে কম্বল জরিয়ে দেওয়া। খড় বিছিয়ে বিছানা করে দেওয়া। বাসস্থানে যেন ঠান্ডা বাতাস না প্রবেশ করে তার ব্যবস্থ্যা করা ইত্যাদি।
See lessভাই বাংলাদেশে কি “Vimeral” ভিটামিন পাওয়া যায়??
না, তবে Vimeral এ রয়েছে Vitamin A, Vitamin D3, Vitamin E, Vitamin B12 এই ধরণের কম্পজিশনের অনেক পশুর ভিটামিন বাংলাদেশে পাবেন, শুধু নাম ও কম্পানি আলাদা হবে।
না, তবে Vimeral এ রয়েছে Vitamin A, Vitamin D3, Vitamin E, Vitamin B12
See lessএই ধরণের কম্পজিশনের অনেক পশুর ভিটামিন বাংলাদেশে পাবেন, শুধু নাম ও কম্পানি আলাদা হবে।
গাভীকে প্রতিদিন কতটুকু খাবার খাওয়াতে হয়?
১০০ কেজি দৈহিক ওজন বিশিষ্ট একটি গাভীর জন্য সাধারণত ১-২ কেজি খড়, ৫-৬ কেজি সবুজ ঘাস এবং ১-১.৫ কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হয়। দুগ্ধবতী গাভীর ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় ৬ মাস পর্যন্ত যত্ন, পরিচর্যা, খাদ্য সরবরাহ ও দুধ দোহন স্বাভাবিকভাবেই চলবে। কিন্তু ছয় মাসের উর্ধ্বে গর্ভবতী গাভীকে দৈনিক খাদ্যেও অতিরিক্ত দানাদারRead more
১০০ কেজি দৈহিক ওজন বিশিষ্ট একটি গাভীর জন্য সাধারণত ১-২ কেজি খড়, ৫-৬ কেজি সবুজ ঘাস এবং ১-১.৫ কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হয়।
দুগ্ধবতী গাভীর ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় ৬ মাস পর্যন্ত যত্ন, পরিচর্যা, খাদ্য সরবরাহ ও দুধ দোহন স্বাভাবিকভাবেই চলবে। কিন্তু ছয় মাসের উর্ধ্বে গর্ভবতী গাভীকে দৈনিক খাদ্যেও অতিরিক্ত দানাদার খাদ্য দিতে হবে।
গাভীর ওজন ২০০-৩০০ কেজি হলে ০.৫-১.০ কেজি, ৩০০-৪০০ কেজি হলে ১.০-১.৫ কেজি এবং ৪০০-৫০০ কেজি হলে ১.৫-২.৭৫ কেজি দানাদার মিশ্রণ দিতে হবে। বয়সভেদে অতিরিক্ত এই খাদ্য চাহিদাকে প্রেগনেন্সি এ্যালাউন্স বলে।
নোট: দানাদার খাদ্যের মিশ্রণ তৈরী করে গাভীকে খাদ্য হিসাবে সরবরাহ করলে, এই ধরণের খাদ্য তালিকাকে টোটাল মিক্সড রেশণ (TMR) বলা হয়ে থাকে।
See lessগাড়লের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে খাসিয়া করার প্রয়োজন আছে কি?
হ্যা। খাসি করে দিলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পায়। যত অল্প বয়সে খাসি করবেন তত ভাল। জন্মের তিন সপ্তাহে খাসি করলে উত্তম ফল পাওয়া যায়। খাসি করার পর সারা বছর শুধুমাত্র ইএমএস স্ট্র খাওয়াবের আর কিচ্ছু না। শুধুমাত্র বিক্রির তিন মাস আগে দানাদার খাওয়াবেন। দেখার মত খাসি হবে। বিক্রি করে লাভবানও হবেন।
হ্যা। খাসি করে দিলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পায়। যত অল্প বয়সে খাসি করবেন তত ভাল। জন্মের তিন সপ্তাহে খাসি করলে উত্তম ফল পাওয়া যায়। খাসি করার পর সারা বছর শুধুমাত্র ইএমএস স্ট্র খাওয়াবের আর কিচ্ছু না। শুধুমাত্র বিক্রির তিন মাস আগে দানাদার খাওয়াবেন। দেখার মত খাসি হবে। বিক্রি করে লাভবানও হবেন।
See less