ড্রাইল্যাব: যখন জৈব তত্ত্ব নিয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষণা করা হয় তখন তাকে ড্রাইল্যাব বলে।
ড্রাইল্যাব: যখন জৈব তত্ত্ব নিয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষণা করা হয় তখন তাকে ড্রাইল্যাব বলে।
See lessSign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
You must login to ask a question.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ড্রাইল্যাব: যখন জৈব তত্ত্ব নিয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষণা করা হয় তখন তাকে ড্রাইল্যাব বলে।
ড্রাইল্যাব: যখন জৈব তত্ত্ব নিয়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষণা করা হয় তখন তাকে ড্রাইল্যাব বলে।
See lessকম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখা সম্ভব হয় ১৯৮৭ সালে এবং এ সাফল্যের কৃতিত্ব মাইনুল ইসলাম নামক একজন প্রকৌশলির। তিনি নিজের উদ্ভাবিত বাংলা ফন্ট ‘মাইনুলিপি’ ব্যবহার করে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে বাংলা লেখার ব্যবস্থা করেন। এ ক্ষেত্রে বাংলার জন্য আলাদা কোনো কি-বোর্ড (Keyboard) ব্যবহার না করে ইংরেজি কি-বোর্ডRead more
কম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখা সম্ভব হয় ১৯৮৭ সালে এবং এ সাফল্যের কৃতিত্ব মাইনুল ইসলাম নামক একজন প্রকৌশলির। তিনি নিজের উদ্ভাবিত বাংলা ফন্ট ‘মাইনুলিপি’ ব্যবহার করে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে বাংলা লেখার ব্যবস্থা করেন। এ ক্ষেত্রে বাংলার জন্য আলাদা কোনো কি-বোর্ড (Keyboard) ব্যবহার না করে ইংরেজি কি-বোর্ড দিয়েই কাজ চালানো হয়েছিল। ইংরেজি ও বাংলার আলাদা ধরনের বর্ণক্রম এবং বাংলার যুক্তাক্ষরজনিত সমস্যা সমাধান করা হয়েছিল ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের চার স্তর কি-বোর্ড (Four layer keyboard) ব্যবহারের সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে।
মাইনুলিপির পর পরই ‘শহীদলিপি’ ও ‘জববারলিপি’ নামে আরও দুটো বাংলা ফন্ট উদ্ভাবিত হয় এবং একই পদ্ধতিতে ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে ব্যবহূত হয়। পরবর্তী বছরে অর্থাৎ ১৯৮৮ সালে আনন্দ কম্পিউটার্স নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে তৈরি হয় অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগী প্রথম ইন্টারফেস ‘বিজয়’। এ সময়েই প্রথম বাংলা কি-বোর্ড লে-আউট তৈরি হয়। প্রথম পর্যায়ের বাংলা কি-বোর্ডগুলির মধ্যে ‘বিজয়’ এবং ‘মুনীর’ উল্লেখযোগ্য।
ইন্টারফেস পদ্ধতিতে বাংলা ফন্ট ও বাংলা কি-বোর্ডকে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের (Operating System or OS) সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় এবং এ কি-বোর্ডকে ক্রিয়াশীল করে ও ফন্ট নির্বাচন করে কম্পিউটারে বাংলা লেখা যায়। ‘বিজয়’ ইন্টারফেসটি ছিল ম্যাকিনটোশ ভিত্তিক এবং অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের মূল্য অত্যধিক হওয়ায় এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিলো সীমিত, মূলত প্রকাশনার কাজেই তা ব্যবহার কারা হতো।
আই.বি.এম কম্পিউটারের ব্যবহারকারী আগাগোড়াই বেশি এবং এ বিপুলসংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করেই ১৯৯২ সালের প্রথম দিকে ‘বর্ণ’ নামে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলা ওয়ার্ডপ্রসেসিং সফটওয়্যার উদ্ভাবন করে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের দুজন ছাত্র রেজা-ই আল আমিন আব্দুল্লাহ (অঙ্ক) ও মোঃ শহীদুল ইসলাম (সোহেল)। প্রতিভাবান দু কিশোর প্রোগ্রামারের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান সেইফওয়ার্কস-এর পক্ষ থেকে এ স্বয়ংসম্পূর্ণ ওয়ার্ডপ্রসেসরটির উদ্ভাবন ছিল বাংলা সফটওয়্যারের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। ওয়ার্ডপ্রসেসরটি ছিল ‘ডস’ (Disk Operating System or DOS) ভিত্তিক, কিন্তু প্রোগ্রামটির নিজস্ব আঙ্গিক ছিল উইন্ডোস (Windows) এর মতো।
বর্ণ-তে তিন ধরণের কি-বোর্ড ব্যবহার করা যেতো ‘মুনীর’, ‘বিজয়’ এবং ‘ইজি কি-বোর্ড’। বর্ণ সফটওয়্যারটিতে কি-বোর্ড পুনর্গঠনের (Customize) সুবিধাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। অর্থাৎ, কেউ ইচ্ছা করলে নিজের পছন্দ বা সুবিধা অনুযায়ী নতুন কি-বোর্ড লে-আউট তৈরি করে নেওয়ার স্বাধীনতা ছিল।
পরবর্তীকালে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ক্রমাগত উন্নত থেকে উন্নততর সংস্করণের ওয়ার্ড প্রসেসর বাজারে ছাড়তে থাকলে ১৯৯৩ সালে বাংলা ফন্ট ও বাংলা কি-বোর্ডকে আই.বি.এম কম্পিউটারের আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ‘মাইক্রোসফট উইন্ডোজ’ (Microsoft Windows)-এর সঙ্গে ব্যবহারের জন্য ইন্টারফেস ‘বিজয়’ উদ্ভাবিত হয়। এর পর ১৯৯৪ সালে ‘লেখনী’ নামেও একটি ইন্টারফেস তৈরি হয়। যদিও ‘আবহ’ (১৯৯২-এর শেষে উদ্ভাবিত) আই.বি.এম কম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগী প্রথম ইন্টারফেস, কিন্তু কিছু ত্রুটির কারণে এটি তেমন একটা ব্যবহার করা হয়নি।
See lessঅ্যাডার হচ্ছে এমন একটি সমবায় সার্কিট (Combination Circuit), যা বাইনারি সংখ্যার যোগের কাজ করে। অর্থাৎ, যে সমবায় সার্কিট দ্বারা যোগের কাজ সম্পন্ন হয় তাকে অ্যাডার বা যোগের বর্তনী বলে। কম্পিউটারের সকল গাণিতিক কাজ বাইনারি যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। অ্যাডার ২ প্রকার। যথাঃ অর্ধ যোগের বর্তনী (Half Adder) পূরRead more
অ্যাডার হচ্ছে এমন একটি সমবায় সার্কিট (Combination Circuit), যা বাইনারি সংখ্যার যোগের কাজ করে।
অর্থাৎ, যে সমবায় সার্কিট দ্বারা যোগের কাজ সম্পন্ন হয় তাকে অ্যাডার বা যোগের বর্তনী বলে।
কম্পিউটারের সকল গাণিতিক কাজ বাইনারি যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
অ্যাডার ২ প্রকার। যথাঃ
কম্পিউটার অর্থ: গ্রিক শব্দ Compute অর্থ হিসাব বা গণনা করা। এই Compute শব্দ থেকে Computer শব্দটি এসেছে। Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কম্পিউটার কাকে বলে: অর্থাৎ, কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্য অনেক তথ্য-উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ করা যায়। কম্পিউটার এমন একটি ইলেক্টোনিক যন্ত্র যার সাহায্য তথ্যRead more
গ্রিক শব্দ Compute অর্থ হিসাব বা গণনা করা। এই Compute শব্দ থেকে Computer শব্দটি এসেছে। Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র।
অর্থাৎ, কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্য অনেক তথ্য-উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ করা যায়। কম্পিউটার এমন একটি ইলেক্টোনিক যন্ত্র যার সাহায্য তথ্য প্রদান, প্রক্রিয়াকরণ, আউটপুট প্রদর্শন ও তথ্য সংরক্ষন করা যায়। কম্পিউটারের মাধ্যমে জটিল হিসাব-নিকাশ থেকে শুরু করে স্থির বা চলন্ত ছবি দেখা ও শব্দ শোনা, তথ্য আদান-প্রদান করা সহ নানা ধরনের কাজ করা যায়।
সহজ কথায়, যে ইলেক্টোনিক যন্ত্র তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে তাকে কম্পিউটার বলা যায়।
ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৩ এবং ১৮৭১ সালের মধ্যে এ ডিভাইস ডিজাইন করেছিলেন।
বিশেষভাবে, কম্পিউটারের ৩ টি মুখ্য কাজ রয়েছে।
COMPUTER এর পূর্ণরুপ হলো- Commonly Operated Machine Particularly Used for Technical Education and Research, যেখানে- C = Commonly, O = Operated, M = Machine, P = Particularly, U = Used for, T =Technical, E = Education, and R = Research.
বর্তমান পৃথিবীর ব্যবহৃত কম্পিউটারগুলোকে অনেক ভাবে শ্রেনিবিভাগে ভাগ বা প্রকারভেদ করা যায়। যেমন-
কাজের ধরণ ও ব্যবহার ক্ষেত্র অনুসারে কম্পিউটার দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
গঠনও কাজের ধরণ বা প্রযুক্তি অনুসারে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা-
আবার ডিজিটাল কম্পিউটার বা আকার, আয়তন ও কার্যকারিতা অনুসারে কম্পিউটার চার প্রকার। যথা-
আবার মাইক্রো কম্পিউটার পাঁচ প্রকার। যথা-
GUI শব্দটির পূর্ণ রূপ হলো- Graphical User Interface।
GUI শব্দটির পূর্ণ রূপ হলো- Graphical User Interface।
See lessযে অ্যাডার দুটো বিট যোগ করে যোগফল (Sum) হাতে থাকা সংখ্যা বা ক্যারি (Carry) বের করতে পারে তাকে হাফ অ্যাডার বলা হয়।
যে অ্যাডার দুটো বিট যোগ করে যোগফল (Sum) হাতে থাকা সংখ্যা বা ক্যারি (Carry) বের করতে পারে তাকে হাফ অ্যাডার বলা হয়।
See lessযে অ্যাডার দুটি বাইনারি সংখ্যা যোগ করতে পারে তাকে বাইনারি অ্যাডার বলে।
যে অ্যাডার দুটি বাইনারি সংখ্যা যোগ করতে পারে তাকে বাইনারি অ্যাডার বলে।
See lessকতকগুলাে স্টেটমেন্টের সমষ্টিকে QUEL বলা হয়। QUEL এর সাহায্যে সেট অপারেশনের মাধ্যমে কুয়েরি করা হয়। QUEL এ যে সকল স্টেটমেন্ট ব্যবহার করা হয় তা হলাে Create, Range, Index, Modify ইত্যাদি।
কতকগুলাে স্টেটমেন্টের সমষ্টিকে QUEL বলা হয়। QUEL এর সাহায্যে সেট অপারেশনের মাধ্যমে কুয়েরি করা হয়। QUEL এ যে সকল স্টেটমেন্ট ব্যবহার করা হয় তা হলাে Create, Range, Index, Modify ইত্যাদি।
See lessSQL এর পূর্ণরূপ হলো- Structured Query Language। SQL এর মূল সংগঠন তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত, যথা- Select: Select কমান্ড লিখে তার পর বিভিন্ন ফিল্ডের নামগুলাে উল্লেখ করতে হয়। From: যে ফাইল হতে রেকর্ড উত্তোলন করতে হয় সে ফাইলের নাম From এর পর উল্লেখ করতে হয়। Where: Where কমান্ডের মাধ্যমে শর্ত উল্লেখ করতে হRead more
SQL এর পূর্ণরূপ হলো- Structured Query Language।
SQL এর মূল সংগঠন তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত, যথা-
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নববই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। দশকের মধ্যভাগ থেকে এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে। পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার।Read more
বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নববই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। দশকের মধ্যভাগ থেকে এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে।
পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার। এটি ছিল আইবিএম (International Business Machines – IBM) কোম্পানির 1620 সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer)। যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্নকরণ।
ষাটের দশকে দেশে ও বিদেশে বৈজ্ঞানিক গবেষণাসহ ব্যাংক-বীমা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে দ্রুত প্রসার ঘটতে শুরু করে; এবং এজন্য রুটিন হিসাবের পরিমাণ যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি প্রয়োজন হয়ে পড়ে হিসাবে দ্রুততা আনয়নের। বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানে হাতে-কলমে হিসাব পরিচালনা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। এসময় দেশের কয়েকটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান ব্যয়বহুল মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপন করে। ষাটের দশকের শেষ দিকে তদানীন্তন হাবিব ব্যাংক IBM 1401 কম্পিউটার এবং ইউনাইটেড ব্যাংক IBM 1901 কম্পিউটার স্থাপন করে। প্রধানত ব্যাংকের যাবতীয় হিসাব-নিকাশের জন্য ব্যবহূত এসব কম্পিউটার ছিল তৃতীয় প্রজন্মের মেইনফ্রেম ধরনের।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে, ১৯৬৯ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরোতে স্থাপিত হয় একটি IBM 360 কম্পিউটার। আদমজী জুট মিলেও এ সময় একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপিত হয়েছিল। সীমিত পরিসরে হলেও স্বাধীনতা পূর্বকালে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স কৌশল প্রভৃতি বিষয়ের পাঠ্যক্রমে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার-এর অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়।
১৯৭২-এর পর থেকে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো নামক প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয় IBM 370, IBM 9100 এবং IBM 4341 প্রভৃতি বৃহৎ কম্পিউটার।
See less