শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রম অনুসারে জ্বলে তা হলো- লাল > হলুদ >সবুজ > হলুদ > লাল। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতির সংকেত। লাল বাতি জ্বলতে দেখে গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আল জ্বলন্ত সবুজ বাতি দেখে অবাধে এগিয়ে চলে। লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। তাই এটা অনেক দূর থRead more
শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রম অনুসারে জ্বলে তা হলো- লাল > হলুদ >সবুজ > হলুদ > লাল।
রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতির সংকেত।
- লাল বাতি জ্বলতে দেখে গাড়িগুলো থামে।
- হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে।
- আল জ্বলন্ত সবুজ বাতি দেখে অবাধে এগিয়ে চলে।
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। তাই এটা অনেক দূর থেকেও দেখা যায়। সেই বিবেচনায় লাল অন্যান্য রঙের তুলনায় এগিয়ে। হলুদ রঙের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য লালের চেয়ে কিছুটা কম, তবে সবুজের মতো এতটা কম নয়, সে কারণেই এটি বেছে নেওয়া হয়েছে।
See less
লিপইয়ার বা অধিবর্ষ: যদিও আমরা বলে থাকি ৩৬৫ দিনে একবছর। বাস্তবিক ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ এক বছর হতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৫.৯৭ সেকেন্ড। যেহেতু দিনের সংখ্যা পরিপূর্ণ ৩৬৫ নয় সেখানে আরো প্রায় ৬ ঘন্টা বাড়তি আছে, সেটি প্রতি বছরে যোগ হতে থাকে। এভাবে চার বছরে সেটি প্রায় একদিনের সমান হয়ে যায়,তাই প্রতিRead more
লিপইয়ার বা অধিবর্ষ: যদিও আমরা বলে থাকি ৩৬৫ দিনে একবছর। বাস্তবিক ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ এক বছর হতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৫.৯৭ সেকেন্ড। যেহেতু দিনের সংখ্যা পরিপূর্ণ ৩৬৫ নয় সেখানে আরো প্রায় ৬ ঘন্টা বাড়তি আছে, সেটি প্রতি বছরে যোগ হতে থাকে। এভাবে চার বছরে সেটি প্রায় একদিনের সমান হয়ে যায়,তাই প্রতি চার বছর পরপর সেটি ২৯দিনের ফেব্রুয়ারী মাস তৈরী করে। আর ওই বছরটিকে লিপ ইয়ার বলা হয়।
তবে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি হচ্ছে বাড়তি সময়টুকু পুরোপুরি ৬ ঘন্টার কম। তাই আনুমানিক ১২৮ বছরে পুরো একটি দিন কমাতে হয়। সেটি কমানোর জন্যে যেসব বছর ১০০ দিয়ে ভাগ যায় সেটি লিপইয়ার হওয়ার কথা থাকলেও ফেব্রুয়ারী মাস হয় ২৮ দিনের।কিন্তু এখানে ও ত্রুটি থেকে যায়।কেননা ১২৮ বছরে সমতা আসলেও এখানে ধরা হয় ১০০ বছর। এভাবে চার শতাব্দি পরে আবার একটি বাড়তি দিন চলে আসে। তাই যেসব বছর ৪০০ দিয়ে ভাগ যায় সেটি নিয়ম অনুযায়ী ১০০দ্বারা ভাগ গেলে ও এটি কে লিপইয়ার ধরা হয়।
কিন্তু তারপর ও একটি ত্রুটি থেকে যায়। প্রতি ৩৩২০ বছরে একটি বাড়তি দিন চলে আসে। আপাতত সেটি এত ভবিষ্যতে যে এটি নিয়ে কারোই তেমন মাথা ব্যাথা নেই।
See less