গরুর বুক, যেটাকে আমরা শিনা বলি। হঠাৎ করেই আজকে দেখি সেখানে ফোলা। সেটা খুব নরম। এটা কি রোগ? এবং এটার চিকিৎসা কি?
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
প্রথমত মত আপনার গরুর বুক ফোলা অংশটির ছবি যুক্ত করে দেওয়া উচিত ছিল এবং গরুর অন্যন্য লক্ষণ/অবস্থার বর্ণনা দেওয়া উচিত ছিল, যা দেখে/পড়ে অনেকেই তাদের অভিঙ্গতা শেয়ার করতে পারত। যাই হোক আমি কয়েকটা ছবি Attachment করছি, ছবি ছবিগুলো দেখে আপনার গরুর সাথে মিল পান।
গরুর রোগের নাম:
আপনার কথা অনুযায়ী মনে হচ্ছে এটা, brisket diseases, আমরা জানি brisket অর্থ সিনা এবং diseases অর্থ রোগ।
এছাড়াও এটি বিভিন্ন নামে পারচিত যেমন: বোভাইন কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিউর, বোভাইন পালমোনারি হাইপারটেনশন (রাইট হার্ট ফেইলিউর) এবং ব্রিসকেট ডিজিজ।
এক প্রকার তরল দিয়ে গরুর সিনার এলাকা বড় হওয়ার কারণে এটিকে সাধারণত ব্রিসকেট ডিজিজ বলা হয়।
ব্রিসকেট ডিজিজ গরুর রোগের লক্ষণ:
গরুর সিনা বা ব্রিসকেট, সাবম্যান্ডিবুলার অঞ্চল, ডিসটেনডেড জগুলার ভেইন এ শোথ বা ফুলা (Oedema) পরিলক্ষিত হয়।
গবাদি পশু তাদের চোয়ালের নীচে তরল ভরা থলি, পেট ফুলে যাওয়া, দৃশ্যমান স্পন্দন সহ জগুলার শিরার বিস্তৃতি, চোখ বাগড়া, এবং মুখে ফেনা পড়া, বিষণ্নতা, কান ঝুলে থাকা, মাঝে মাঝে পাতলা ডায়রিয়া, হার্ট স্পন্দন দ্রুত হওয়া, মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া। এছাড়াও রোগের অগ্রগতির সাথে সাথে গরুর ওজনও হ্রাসের কমে যেতে শুরু করে।
সমস্ত গবাদি পশুর সমস্ত উপসর্গ দেখা দেয় না, তবে তারা রোগের ফলে মারা যায়।
**ব্রিসকেট রোগ প্রাথমিকভাবে নির্ণয় করা কঠিন কারণ এটি শ্বাসকষ্টের সমস্যার সাথে অনেক মিল রয়েছে।
গরুর হার্টের/শ্বাসযন্ত্রের রোগের জন্য কঠিন রোগ নির্ণয় এবং স্বাভাবিক চিকিত্সার কারার পর, যখন বুঝা যায় যে এটির ব্রিসকেট রোগ রয়েছে তখন আর প্রাণীটিকে বাঁচানো যায় না।
গরুর ব্রিসকেট ডিজিজ রোগের ফলাফল:
বাইরের দিকে পরিলক্ষিত তরল (ব্রিস্কেট এবং ঘাড়ে ফোলা) মোট তররের একটি ছোট অংশ। বক্ষ গহ্বরের ভিতরে আরও বেশি তরল রয়েছে যা হৃদপিণ্ড এবং ফুসফুসের উপর চাপ সৃষ্টি করে।
ব্রিসকেট ডিজিজ গবাদি পশুর একটি আকারে বেড়ে যাওয়া হৃৎপিণ্ড থাকবে যা প্রায়শই স্বাভাবিক হৃদপিণ্ডের আকারের দ্বিগুণ না হওয়া বড় হতে থাকে এবং তখন গরু রক্ত এবং অক্সিজেন পাম্প করতে অক্ষম হয়। ধমনীর অভ্যন্তরীণ ব্যাস হ্রাস, এবং পরবর্তী পালমোনারি উচ্চ রক্তচাপ, পশুর হৃৎপিণ্ডের ডান দিকের ফুসফুসে রক্ত পাম্প করা কঠিন করে তোলে। কিছু গবাদি পশু ব্রিসকেট রোগে খুব দ্রুত মারা যায়, অন্যরা কয়েক সপ্তাহ ধরে থাকে।
ব্রিসকেট ডিজিজ গরুর রোগের চিকিৎসা:
বর্তমানে (২০২২) ব্রিসকেট ডিজিজ সম্পর্কে আমাদের দেশে (বাংলাদেশ) যথেষ্ট গবেষণা নেই। তাই এটির সুনির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই।