Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন।)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
২০২২ সালের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম কি?
জন্ম নিবন্ধন প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক।আর বর্তমানে হাতে লিখা জন্ম সনদের পরিবর্তে অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন তৈরি করতে হয়। আর অনেকেই জানেন না যে কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হয়। আর আপনিও যদি না জানেন তাহলে আজকের আর্টিকেল টি আপনার জন্যই কারন আজকের আর্টিকেল টি সাজিয়েছি অনলাইনেRead more
জন্ম নিবন্ধন প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক।আর বর্তমানে হাতে লিখা জন্ম সনদের পরিবর্তে অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন তৈরি করতে হয়। আর অনেকেই জানেন না যে কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হয়। আর আপনিও যদি না জানেন তাহলে আজকের আর্টিকেল টি আপনার জন্যই কারন আজকের আর্টিকেল টি সাজিয়েছি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম নিয়ে।তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ অনুসারে শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যেই জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক।যেকোনো সমস্যার কারনে ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করতে না পারলেও যথা শীঘ্রই (৫ বছরের মধ্যে অবশ্যই) জন্ম নিবন্ধন করিয়ে নিবেন।
অন্যথায়, ৫ বছর বয়স অতিক্রম হলে জন্ম নিবন্ধন করতে অনেক অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় এবং ঝামেলা পোহাতে হয়।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে হলে নিচের লিংকে প্রবেশ করতে হবে-
https://bdris.gov.bd
আজকে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম গুলো কয়েকটি ধাপে ধাপে আলোচনা করবো।জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ধাপ ১: প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র সংগ্রহ
জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার সময় যথাযথ কাগজপত্র সংগ্রহ ছাড়াই আবেদন করা শুরু করলে তথ্য ভুল হয়ে যেতেও পারে।তাই যথাযথ ডকুমেন্টস সংগ্রহ করে অতঃপর আবেদন শুরু করার পরামর্শ থাকবে।
জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার জন্য নিম্মোক্ত তথ্য ও কাগজ সমুহ প্রয়োজন হবে।
শিশুর বয়স ০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে হলে-
• ইপিআই (টিকা) কার্ড
• পিতা ও মাতার ডিজিটাল বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
• পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
• বাসার হোল্ডিং নম্বর এবং হাল সনের হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
• আবেদনকারী পিতা-মাতা/ অভিভাবকের মোবাইল নম্বর
শিশুর বয়স ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর হলে-
• ইপিআই (টিকা) কার্ড / স্বাস্থ্য কর্মীর প্রত্যায়নপত্র (স্বাক্ষর ও সীলসহ)
• পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
• পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
• বাসার হোল্ডিং নম্বর এবং হাল সনের হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
• আবেদনকারী পিতা-মাতা/অভিভাবকের মোবাইল নম্বর
• আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ১ কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি
• প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রত্যয়নপত্র (স্বাক্ষর ও সীলসহ)।
৫ বছরের বেশি শিশু বা ব্যক্তির জন্য-
• বয়স প্রমাণের জন্য চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র (বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত এমবিবিএস বা তদূর্ধ্ব ডিগ্রিধারী)
• সরকার কর্তৃক পরিচালিত প্রথমিক শিক্ষা সমাপনী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট
• পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
• পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপিঅথবা, জন্মস্থান বা স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণের জন্য পিতা / মাতা/ পিতামহ/পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমানপত্রঅথবা, জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল, খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ। (নদীভাঙ্গন অন্য কোন কারনে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে)।
ধাপ ২: নিবন্ধনাধীর ব্যক্তির পরিচিতি ও জন্মস্থানের ঠিকানা
অনলাইনে আবেদনের জন্য প্রথমে আপনার কম্পিউটার থেকে https://bdris.gov.bd এই লিংকে ভিজিট করুন।
আপনি কোন ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধন বা সংগ্রহ করতে চান। যেমন-
• জন্মস্থান
• স্থায়ী ঠিকানা
• বর্তমান ঠিকানা
এখানে যে কোনো একটি বাছাই করুন। এখানে নির্বাচন করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করার নিয়ম-
এখানে ফর্ম পূরণ করতে হবে।
প্রথমে জন্ম নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির পরিচয় আর পরবর্তীতে ব্যক্তির ঠিকানা দিতে হবে।
নামের ২ টি অংশ থাকলে ১ম অংশটি নামের প্রথম অংশের ঘরে লিখবেন ও ২য় অংশটি নামের শেষের অংশে লিখবেন।
যদি নামের ৩টি অংশ থাকে ১ম ও ২টি অংশ নামের প্রথম অংশে লিখবেন এবং শেষ অংশটি নামের শেষের অংশের ঘরে লিখবেন।
যদি নাম ১ শব্দে হয় অর্থাৎ নামের অংশ ১টি হয়, এক্ষেত্রে প্রথম অংশ খালি থাকবে। শুধুমাত্র নামের শেষ অংশে নাম লিখবেন।
একইভাবে ইংরেজিতেও পূরণ করবেন।
এরপর পরবর্তী তথ্য যেমন জন্ম তারিখ সিলেক্ট করা, জন্মস্থানের ঠিকানা সঠিকভাবে পূরন করে পুনরায় একবার সকল তথ্য মিলিয়ে নিন যেন কোনো তথ্য প্রদানে ভুল না হয়ে যায়।
সবশেষে ডান পাশের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: পিতা ও মাতার তথ্য
এই ধাপে নিবন্ধনাধীন শিশু বা ব্যক্তির পিতা ও মাতার তথ্য দিতে হবে।পিতা মাতার অনলাইন বা ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জাতীয়তা দিতে হবে।এখানে পিতা-মাতার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর লিখার পর নম্বর সঠিক হলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে নামসমূহ আসবে। এজন্য, পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধনটি ডিজিটাল কিনা তা অবশ্যই আগে যাচাই করে নিবেন। বাবা মায়ের জন্ম নিবন্ধন তথ্য অনলাইনে না থাকলে, শিশুর জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবেনা।
বিঃদ্রঃ নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির জন্ম তারিখ ২০০০ সাল বা তার পূর্বে হলে, পিতা-মাতার নাম লিখে দিতে পারবেন এবং পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর না থাকলেও চলবে।
তথ্যগুলো পূরণ করা হলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৪: স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা
এ পর্যায়ে আপনাকে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানার তথ্য প্রদান করতে হবে।এখানে প্রথমে দুইটি অপশন আসবে সেখান থেকে আপনি কোনটিই নয় বাটনে ক্লিক করলে এরপর ঠিকানা দেওয়ার অপশন পাবেন।
স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রে, জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা একই হলে অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করলেই হবে।এছাড়া বর্তমান ঠিকানার ক্ষেত্রেও স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই হলে চেক বক্সে টিক দিন।
আবার ঠিকানা সমূহ আলাদা হলে ঠিকানাগুলো নির্বাচন করে দিন এবং গ্রাম, বাসা ও সড়ক নম্বরের তথ্য পুরন করে এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৫: আবেদনকারীর তথ্য
এ ধাপে যিনি এই জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করছেন, তার তথ্য দিতে হবে। সাধারণত একটি শিশুর জন্ম নিবন্ধনের জন্য অভিভাবক ই আবেদন করে থাকেন। পিতা, মাতা, দাদা,দাদি,নানা,নানি বা যেকোনো আইনগত অভিভাবক।তাছাড়া আপনি যদি নিজেও নিজের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে থাকেন তাহলে নিজ সিলেক্ট করুন। অথবা, পিতা, মাতা, বা যে আবেদন করছে সেটা সিলেক্ট করবেন।
যদি পিতা/মাতা বা দুজনেই যদি মৃত হয়-
• যদি জন্ম ২০০১ সালের আগে হয় সেক্ষেত্রে পিতা-মাতা মৃত হলে মৃত্যু সনদ বাধ্যতামূলক
• যাদের জন্ম ২০০১ সালের ১ জানুয়ারির পর তাদের পিতা-মাতা মৃত হলে প্রথমে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন গ্রহণ করার পর অনলাইন মৃত্যু নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করতে হবে। উভয় সনদ আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
সবকিছু ঠিকভাবে পুরন করা হলে ডান পাশের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন এবং আবেদনটি সম্পন্ন করুন।
সফলভাবে ফরমটি সাবমিট হলে প্রিন্ট করার অপশন পাবেন। জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্রটি প্রিন্ট করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে।আবেদনের সাথে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দিবেন।
পরবর্তীতে আপনার আবেদনটি অনুমোদন হয়েছে কিনা তার অবস্থা জানতে জন্ম নিবন্ধন আবেদন যাচাই করতে পারবেন অনলাইন থেকে।
আজকে এ পর্যন্তই৷ জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে আপনার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বাপৌরসভা বা সিটি করপোরেশন এর ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করুন। আর আমার এই লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।
See lessঅনলাইনে ইনকাম করার মত সেরা অনলাইন জবগুলো কি কি?
ইন্টারনেটের এই যুগে এখন মানুষ ঘরে বসেও একজন মানুষ অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। এজন্য আপনি অনলাইনে কিছু পার্ট টাইম জব পেতে পারেন যার মাধ্যমে কিছু এক্সট্রা টাকাও কামাই করতে পারেন। ইন্টারনেটে আপনি অনেক প্ল্যাটফর্ম পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই অনলাইনে জব খুজে নিতে পারেন। কখনও কখনও মানুষ পার্টটাইমRead more
ইন্টারনেটের এই যুগে এখন মানুষ ঘরে বসেও একজন মানুষ অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। এজন্য আপনি অনলাইনে কিছু পার্ট টাইম জব পেতে পারেন যার মাধ্যমে কিছু এক্সট্রা টাকাও কামাই করতে পারেন।
ইন্টারনেটে আপনি অনেক প্ল্যাটফর্ম পাবেন যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই অনলাইনে জব খুজে নিতে পারেন। কখনও কখনও মানুষ পার্টটাইম হিসেবে অনলাইনে কাজ শুরু করার পর আস্তে আস্তে তা ফুল টাইম হিসেবে বেছে নেন।
তাই আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে কিছু টাকা অনলাইনে আয় করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
আপনার সুবিধার্থে এখানে আমি বাংলাদেশের সেরা ১০ টি অনলাইন জব সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছি যাতে আপনার ডিসিশন নিতে সুবিধা হয়।
সেরা ১০ অনলাইন পার্ট-টাইম জব যেগুলো আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন
যারা আসলে পার্টটাইম জব খুজেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই এমন জব খুজেন যেগুলো ঘরে বসে করা যায়। তাই আপনি যদি যদি ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করার কথা ভেবে থাকেন তবে আপনি সথিক জায়গাতেই এসেছেন।
আমরা আপনার সুবিধার্থে সেরা ১০ অনলাইন জবের তালিকা সাজিয়ে রেখেছি। এতে করে আপনার আয়ের পথ যেমন সুগম হবে তেমনি অনেক তাড়াতাড়ি টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন।
এখানে আমরা এমন সব অনলাইন জবের কথা বলব, যেগুলো আপনি পার্ট টাইম বা ফুল টাইম উভয় ভাবেই করতে পারবেন।
১. ব্লগিং (Blogging)
অনলাইনে ইনকামের প্লাটফর্ম হিসেবে প্রথমেই আমরা ব্লগিংকে রেখেছি। পার্টটাইম কিংবা ফুলটাইম উভয় ক্ষেত্রেই আপনি ব্লগিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। প্রচুর পরিমান ছাত্রছাত্রী, গৃহিণীরা ব্লগিং এর কাজ করে ইনকাম করতেছেন এবং তারা মাসে প্রায় ১০,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা অনায়াসে আয় করে নিচ্ছেন। কেউ কেউ তো আবার ব্লগিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করেন।
ব্লগিং শুরুর ক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে নিজের নামে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। সেখানে আপনি আপনার দক্ষতা,জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল তৈরি করে কিংবা আর্টিকেল লিখে পোস্ট করতে পারেন। আপনার আর্টিকেল গুলি ভাল হলে আস্তে আস্তে আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়বে এবং আপনি টাকা আয় শুরু করতে পারবেন।
আপনার ব্লগে যদি দিনে মাত্র ১০০০ বা ২০০০ ইউনিক ভিজিটর আসে তাহলে আপনি সহজেই গুগল এডসেন্সের মাধমে মোটামুটি ভাল মাপের টাকা আয় করতে পারবেন।ভালভাবে আপনি যদি ব্লগিং করেন তবে ৫০০০ থেকে ৭০০০ টাকা প্রথম দিকেই আয় করতে পারবেন।
এটি ছাড়াও ব্লগ থেকে আরো কিছু উপায়ে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন যেমন, এফিলিয়েট মার্কেটিং, এডভার্টাইজিং নেটওয়ার্ক, প্রোডাক্ট সেল ইত্যাদি। তবে, ব্লগিং সম্পর্কে সকল জরুরি তথ্য জানার জন্য ও ব্লগিং শেখার জন্য কিছু সময় তো আপনার লাগবেই।
বর্তমানে অনলাইনের প্রত্যেকটি জায়গায় প্রচুর প্রতিযোগিতার সৃষ্টি হয়েছে। তাই, ব্লগিং বা যে কোন অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে পার্ট টাইম ইনকাম করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট সময় দিতে হবে।
তবে আপনি যদি সেরা অনলাইন জব এর খুজ করেন তবে ব্লগিং আপনার জন্য সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে।
২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনার যদি অনলাইনে ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য পারফেক্ট সমাধান। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে ইনকাম করার প্রচুর সুযোগ সুবিধা রয়েছে। বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল এমন এক অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি নামিদামী অনলাইন কোম্পানিগুলোর “affiliate program” অপশনে গিয়ে সেখানে জয়েন করে তাদের products ও services গুলি প্রচার করে দিবেন। আপনার প্রচারকৃত প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো যদি কেউ নেয় তবে সেখান থেকে আপনি ভাল পরিমাণ একটা অংশ আপনি কমিশন পাবেন।
এক্ষেত্রে আপনার শুধু একটাই কাজ। সেটি হল অনলাইন কোম্পানিগুলোকে গ্রাহক এনে দেওয়া, বাকি কাজ কোম্পানি নিজেই করে নিবে। এভাবে অনেকে Amazon, eBay, flipkart এবং ইন্টারনেটে থাকা হাজার হাজার affiliate network গুলিতে যুক্ত হয়ে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো অনলাইনে বিক্রি করিয়ে দিচ্ছেন। যার বিপরীতে, ভালো পরিমানের টাকা তারা ইনকাম করে নিতে পারছেন।
৩. অনলাইন পেইড সার্ভে (Online paid survey)
এটা এমন একটা অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনার বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন পড়বেনা। যে সময় টুকু আপনি ফ্রি থাকবেন সে সময়টুকুতে আপনি অনলাইনে সার্ভের কাজ করতে পারেন। অনলাইন সার্ভে মানে হচ্ছে আপনাকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলোতে নিজের মতামত ব্যক্ত করবেন। তাই অবসর সময়ে সার্ভের কাজকে অনলাইন পার্ট টাইম জব হিসেবে চাইলে করতেই পারেন।
এখানে, আপনাকে খুব বেশি সময় দিতে হবেনা। শুধুমাত্র নিজের ফ্রি সময় গুলোতেই এই অনলাইন সার্ভের কাজ করে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করলে আপনি অনেক অনলাইন সার্ভে ওয়েবসাইট পাবেন যারা আপনাকে সত্যি সত্যি টাকা দিবে।
৪. ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে কাজ করুন
অনলাইনে ইনকাম করার আরেকটি ভাল মাধ্যম হচ্ছে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। এইসব সাইটগুলিতে বিভিন্ন এমপ্লয়ার বা ক্লায়েন্টরা বিভিন্ন রকমের কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করানোর জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন এবং অপরদিকে ফ্রিল্যান্সাররা এই সাইট গুলিকে ব্যবহার করেন নতুন নতুন কাজ খোঁজার জন্য।
যেমন ধরুন, আপনি খুব ভালভাবে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন।
এই ক্ষেত্রে, যারা তাদের ব্যবসার জন্য ভালো একটি ওয়েবসাইট বানাতে চাচ্ছেন এবং সেটি বানানোর জন্য ফ্রীল্যান্সার খুঁজছেন, আপনি তাদের ওয়েবসাইট বানিয়ে দেওয়ার জন্য আপনার চাহিদা অনুযায়ী টাকা নিতে পারেন।
এরকম যেকোনো কাজ যদি আপনি জানেন যেমন, আর্টিকেল রাইটিং, ওয়েব ডিজাইনিং, এনিমেশন মেকিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও ইত্যাদি কাজের জন্য অনায়াসে ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন।
চলুন এবার আমরা দেখে নেই, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আমরা কোন কোন সাইট ব্যবহার করতে পারি। যেমন-
• Freelancer.com: এই ওয়েবসাইটে আপনি প্রায় সব রকম কাজের জন্য ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন। ১৩৫০ টিরও বেশি সংখ্যক আলাদা আলাদা ক্যাটাগরিতে এখানে মানুষজন তার কাজ খুজে নিচ্ছেন। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ক্যাটাগরি হল হলো – একাউন্টিং, ফিন্যান্স, এসইও, ফটোশপ, ইন্টারনেট মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, মোবাইল আপ ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি। এসব ছাড়াও আরো অনেক অনেক জনপ্রিয় বিষয়ের উপর এখানে কাজ পেয়ে যাবেন।
• Fiverr: Fiverr হল অনেক পুরোনো, বিশ্বাসী ওয়েবসাইট। এখানে আপনি অনেক কাজ খুজে পাবেন। প্রত্যেকটি কাজের শুরু এখানে ৫ ডলার থেকে। এখানে আপনি গ্রাফিক ডিজাইনিং থেকে শুরু করে ডিজিটাল মার্কেটিং,ভিডিও বা এনিমেশন রিলেটেড কাজ, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করতে পারবেন।
• Upwork: Upwork অনেক নাম করা একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট। এই সাইটে ১২ মিলিয়নেরও বেশি ফ্রিল্যান্সার কাজ করে প্রতিনিয়ত টাকা আয় করছেন। প্রতি বছর এখানে ৩ মিলিয়নের বেশি কা্জের বিজ্ঞাপন দিয়ে পোস্ট করা হয়। এই সাইটে প্রায় প্রায় সব ধরনের কাজই পাওয়া যায়।
• Guru: Guru ওয়েবসাইটে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষ কানেক্টেড আছে এবং এ পর্যন্ত প্রায় ১০ লক্ষাধিক কাজ এই সাইটের মাধ্যমে করান হয়েছে। এখানেও আপনারা নিজের পছন্দের প্রায় সব রকম বিষযইয়ের উপর কাজ খুঁজে নিতে পারবেন।
তাই, আপনি যদি নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার কথা ভেবে থাকেন,তাহলে উপরের ওয়েবসাইটগুলিতে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।
৫. কনটেন্ট রাইটিং
অনলাইনে করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল কনটেন্ট রাইটিং। যদি আপনি ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে কনটেন্ট রাইটিং কে আপনি সেরা পার্টটাইম জব হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি পার্ট টাইম জব খুজতে পারেন। তারমধ্যে কয়েকটি প্লাটফর্ম হলো- fiverr, freelancer.com, upwork, hirewriters.com, iwriter.com ইত্যাদি। এই ওয়েবসাইতগুলোতে গিয়ে আপনি সহজেই কনটেন্ট লেখার কাজ খুঁজতে পারবেন।
যদি আপনার ভাল লেখার অভিজ্ঞতা থাকে আর ভালভাবে এই কাজ করতে পারেন তাহলে কম করে হলেও ঘন্টায় ৫ থেকে ২০ ডলার করে আয় করতে পারবেন।
৬. ক্যাপচা সমাধান (Captcha solving)
যারা ইন্টারনেট চালান তারা প্রায় ক্যাপচা (captcha) মানে বুঝেন। কারণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে আমাদের এটির সম্মুখীন হতে হয়। ক্যাপচা হল এমন কিছু ইমেজ বা সংখ্যার মিশ্রণ যা বিভন্ন ওয়েবসাইটে একাউন্ট খোলার সময় দেখানো হয়ে থাকে। তাছাড়া বাংলাদেশের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার রেজাল্ট দেখার সময় আপনাকে ক্যাপচার সম্মুখীন হতে হয়।
এই ক্যাপচা ব্যবহারের মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে রোবটের হাত থেকে বাঁচা। অনেকে খারাপ উদ্দেশ্যে কিংবা ওয়েবসাইট স্লো ডাউন করে ফেলার জন্য বট দিয়ে ওয়েবসাইট ভারি করে ফেলে এবং একের পর এক অপ্রয়োজনীয় একাউন্ট খুলতে পারে। এসব সমস্যা থেকে বাচার জন্যই ইন্টারনেট দুনিয়ায় ক্যাপচার আভির্ভাব।
ক্যাপচা সলভিং কোম্পানিগুলো প্রায় ১০০০ ক্যাপচা সঠিক ভাবে টাইপ করার বিনিময়ে আপনাকে ১ থেকে ২ ডলার এর মত টাকা দেয়। যদি আপনার টাইপিং স্পিড অনেক ভালো থাকে তবে কেবল ১ থেকে ২ ঘন্টার মধ্যেই ১০০০ ক্যাপচা সল্ভ করে ফেলতে পারবেন।
আপনার সুবিধার্থে আমরা নিচে কিছু ক্যাপচা সলভিং ওয়েবসাইটের সন্ধান দিচ্ছি যেখান থেকে আপনি ক্যাপচা সলভিং এর পার্ট টাইম জব খুজতে পারবেন। যেমন-
• 2captcha.com: প্রায় 1 ডলার পেতে পারেন ১০০০ ক্যাপচা সল্ভ করে;
See less• kolotibablo.com: 0.35 ডলার থেকে 1 ডলার প্রতি 1000 ক্যাপচা ইমেজ এর জন্য;
• protypers.com: 0.45 ডলার থেকে 1.5 ডলার প্রত্যেক 1000 ক্যাপচা ইমেজ সল্ভ করে পাবেন;
• megatypers.com: নতুন কাজের ক্ষেত্রে আপনি প্রত্যেক ১০০০ ওয়ার্ড ইমেজ এর জন্য পাবেন 0.45 ডলার থেকে 1 ডলার।
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার ওয়েবসাইটগুলোর নাম কি?
ছবি তুলতে কে না পছন্দ করে? কমবেশি সবাই ছবি তুলতে পছন্দ করে। বর্তমান ফোনের যুগে ছবি তুলা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোথাও গেলেই সবাই ছবি তুলে। তবে আপনি কী জানেন এই ছবি বিক্রি করেও আয় করা যায়? এই ছবি তোলা থেকেও যদি বাড়তি আয় করা যায় তাহলে কেমন হয়? অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। সেRead more
ছবি তুলতে কে না পছন্দ করে? কমবেশি সবাই ছবি তুলতে পছন্দ করে। বর্তমান ফোনের যুগে ছবি তুলা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোথাও গেলেই সবাই ছবি তুলে। তবে আপনি কী জানেন এই ছবি বিক্রি করেও আয় করা যায়? এই ছবি তোলা থেকেও যদি বাড়তি আয় করা যায় তাহলে কেমন হয়?
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। সেখান থেকে আপনাদের সুবিধার্থে আজ আমি সেরা ৯ টি ওয়েবসাইট সম্পর্কে আলোচনা করব।
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার সেরা ওয়েবসাইট
অনলাইন থেকে আয় করার বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে।এর মধ্যে ফটোগ্রাফি করেও আয় করার বিশেষ সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ফোনে ছবি তুলতে পছন্দ করেন বা ছবি তুলে আনন্দ অনুভব করেন তাহলে আপনি এই ছবি বিক্রি করে ইনকামও করতে পারবেন।
আজকের এ আর্টিকেলে আমি তেমনই কিছু ওয়েবসাইটের বিষয়ে বলব, যেখানে আপনি ছবি বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। আর এ ওয়েবসাইটগুলোই হতে পারে আপনার অবসর সময় কাটানোর স্থান।
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার সেরা ৯ টি সাইট হলো-
• iStock Photo
• Art Storefronts
• SmugMug
• Alamy
• Stock xpert
• PhotoShelter
• Zenfolio
• Red Bubble
• 23RF
iStock Photo
iStock এর মাধ্যমে ছবি বিক্রি করে আয় করা যায়। প্রতিটি ডাউনলোডের জন্য ১৫% রয়্যালটি ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও বিশেষ অবদানকারী অপশন আছে। যেখান থেকে ৪৫% পর্যন্ত ইনকাম করা যায়।
এখান থেকে ইনকাম করতে হলে আপনাকে এখানে একাউন্ট খুলতে হবে। এর জন্য কোন টাকা দিতে হবে না। আপনি ফ্রিতেই একাউন্ট খুলতে পারবেন। একাউন্ট তৈরি করার পর আপনি এখানে ইমেজ আপলোড করতে পারবেন।যখন কোন ইউজার আপনার ছবি ডাউনলোড করে নিবে তখন এ ওয়েবসাইট থেকে আপনাকে কিছু টাকা দেওয়া হবে।
Art Storefronts
এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি শিখতে পারবেন কীভাবে অনলাইনে আপনার ছবি চারুকলা হিসেবে বিক্রি করতে পারবেন। পেশাদার ফটোগ্রাফীদের জন্য এটা একটি শক্তিশালী সাইট। আর্ট প্রিন্ট হিসেবে এখানে তাদের ছবি বিক্রি করা হয়।
SmugMug
এই ওয়েবসাইটটি অনলাইন গ্যালারির মতো। এ ওয়েবসাইটের দুটি উদ্দেশ্য আছে যেমন –
• আপনার ছবি অনলাইনে বিক্রি করবেন।
• আপনি তাদের ওয়েবসাইটটিকে আপনার চবি দিয়ে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবেন।
SmugMug এ আপনার ছবির প্রাইজ আপনিই ঠিক করতে পারবেন। এ সাইট থেকে আপনি ৮৫% পর্যন্ত রয়্যালটি উপার্জন করতে পারবেন। শুধু তাই না, এর আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এখান থেকে আপনি অন্যদের ছবি ডাউনলোড করেও আয় করতে পারবেন।
Alamy
Alamy ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে খুব সহজেই ছবি আপলোড করতে পারবেন। এখানে প্রতিটি ছবি বিক্রি করার জন্য আপনাকে ৪০-৫০% ইনকাম দেওয়া হবে। এখানে ইনকাম করা টাকা প্রতি মাসে একসাথে দেয়া হবে।
এ সাইটটি বিশ্বের বৃহত্তম ছবি স্টকগুলোর মধ্যে একটি। এখানে ছবি তোলার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। আপনি চাইলে এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
Stock xpert
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার জন্য সেরা একটি ওয়েবসাইট হলো Stock xpert. এই ওয়েবসাইটের নতুনদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা থাকে। নতুনদের ছবি বিক্রি করে আয় করার জন্য এটি একটি সেরা ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার কোন ছবি বিক্রি করা ইনকাম থেকে আপনি 50% পাবেন।
PhotoShelter
পুরো পৃথিবী জুড়ে ফটোগ্রাফারদের জন্য একটি পরিচিত ওয়েবসাইট হলো PhotoShelter. এটি 2005 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর হেডকোয়ার্টার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত।
Zenfolio
এই ওয়েবসাইটে আপনি আপনার কাজের একটা পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারবেন। যেখানে আপনি আপনার ছবিগুলো আপলোড করতে পারবেন। তাছাড়া গ্যালারি গো তৈরি করতে পারবেন আর গ্যালারির সুরক্ষার জন্য পাসওয়ার্ড দেওয়ার সুবিধা রয়েছে। বিয়ে এবং ইভেন্ট ফটোগ্রাফারদের জন্য এটি একটি সেরা সাইট। এখানে আপনি নানারকম ইভেন্টের ছবি বিক্রি করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে প্রথমে আপনাকে 14 দিনের ফ্রি ট্রায়াল দিতে হবে।
Red Bubble
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করার একটি ভিন্নধর্মী সাইট হচ্ছে Red Bubble. এখানে আপনি আপনার ছবিগুলো বিক্রির পাশাপাশি, তারা আপনার ছবির সাথে অন্য প্রোডাক্ট সম্পর্কে মেসেজ দিবে।
23RF
এই ওয়েবসাইটে আপনার ইনকাম ঠিক করা হয় আপনার অংশগ্রহণ এর উপর ভিত্তি করে। এখানে আপনি যত বেশি ছবি আপলোড করবেন আপনার ইনকামও তত বাড়তে থাকবে। এখানে আপনি যদি নিয়মিত ভাবে কাজ করেন তাহলে আপনি 30 শতাংশ থেকে 60 শতাংশ পর্যন্ত রয়্যালটি পাবেন।
তাহলে আজ এখানেই থাকলো। আপনি যদি অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করতে চান তাহল আর দেরি না করে আজই আপনার পছন্দের যেকোন সাইটে জয়েন করে ছবি বিক্রি করা শুরু করে দিন। আর আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু।
See lessঅক্ষর কাকে বলে?
অক্ষর কাকে বলে: অক্ষর বলতে বর্ণ বা হরফকে বুঝায়। তবে প্রকৃত অর্থে অক্ষর ও বর্ণ পরস্পরের প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ নয়। ইংরেজিতে যাকে Syllable বলে আমরা জানি, তাই অক্ষর। যেমন – ইংরেজি Incident শব্দে “In-ci-de-nt” এ চারটি সিলেবল আছে। এগুলোই হলো অক্ষর। তবে আলাদাভাবে ” I-n-c-i-d-e-n-t” এগুলো অক্ষর নয়। এগুলRead more
অক্ষর কাকে বলে: অক্ষর বলতে বর্ণ বা হরফকে বুঝায়। তবে প্রকৃত অর্থে অক্ষর ও বর্ণ পরস্পরের প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ নয়। ইংরেজিতে যাকে Syllable বলে আমরা জানি, তাই অক্ষর। যেমন – ইংরেজি Incident শব্দে “In-ci-de-nt” এ চারটি সিলেবল আছে। এগুলোই হলো অক্ষর। তবে আলাদাভাবে ” I-n-c-i-d-e-n-t” এগুলো অক্ষর নয়। এগুলো বর্ণ বা হরফ। তেমনি বাংলাতে বন্ধন শব্দের বন্ + ধন্ এ দুটি অক্ষর।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ এর মতে, “কোন শব্দে যখন যে ধ্বনিসমষ্টি এক সময়ে একত্রে উচ্চারিত হয়, তাহাকে অক্ষর বলে।”
মুহম্মদ আব্দুল হাই এর মতে, “নিঃশ্বাসের স্বল্পতম প্রয়াস একই বক্ষঃস্পন্দনের ফলে যে ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ একেবারে উচ্চারিত হয়, তাকেই সিলেবল বা অক্ষর বলে।”
শ্রী অমূল্যধন মুখোপাধ্যায়ের মতে, “বাগযন্ত্রের স্বল্পতম প্রচেষ্টায় উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টিকেই অক্ষর বলে।”
See lessENP কী? বা ENP বলতে কী বোঝায়?
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণাRead more
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণা অব্যাহত আছে।
See lessBARI এর পূর্ণরূপ কী?
BARI এর পূর্ণ রূপ হলো- Bangladesh Agricultural Research Institute।
BARI এর পূর্ণ রূপ হলো- Bangladesh Agricultural Research Institute।
See lessAC মোটর কি এবং মোটরের কি কি অংশ থাকে?
মোটর একটি মেশিন, যার সাহায্যে ইলেকট্রিক শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় তাকে মোটর বলে। আবার যে মোটর AC কারেন্ট দ্বারা চলে তাকে এ. সি. মোটর বলে। AC মোটর দুই প্রকার। যথা- ১। সিনক্রোনাস মোটর ২। ইন্ডাকশন মোটর আবার ইন্ডাকশন মোটর দুই প্রকার। যথা- ১। স্কুইরেল কেজ ইন্ডাকশন মোটর ২। স্লিপ-রিং ইন্ডRead more
মোটর একটি মেশিন, যার সাহায্যে ইলেকট্রিক শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় তাকে মোটর বলে। আবার যে মোটর AC কারেন্ট দ্বারা চলে তাকে এ. সি. মোটর বলে।
AC মোটর দুই প্রকার। যথা-
১। সিনক্রোনাস মোটর
২। ইন্ডাকশন মোটর
আবার ইন্ডাকশন মোটর দুই প্রকার। যথা-
১। স্কুইরেল কেজ ইন্ডাকশন মোটর
২। স্লিপ-রিং ইন্ডাকশন মোটর
ইন্ডাকশন মোটর নিচের অংশগুলো দ্বারা গঠিত। যেমন-
১। স্টাটর
See less২। রোটর
৩। বিয়ারিং
৪। কুলিং ফ্যান
৫। ইয়োক
৬। টার্মিনাল বক্স
৭। নেম প্লেট
৮। এন্ড কভার
৯। বেড প্লেড
১০। শ্যাফট
১১। প্রিলোডিং রিং
১২। ফিটিং স্ক্রু
১৩। গ্রিজ পয়েন্ট
4GL বলতে কি বুঝায়?
4GL হলো চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা (4th Generation Language)। কম্পিউটারে সহজে ব্যবহারের জন্য বিশেষ ভাষাকে চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা বা অতি উচ্চস্তরের ভাষাও বলা হয়। রিপোর্ট ও পর্দায় ফলাফলের গঠন, ডাটা রেকর্ড, ইনপুট, ডেটা নির্দিষ্টকরণে সরকারি নির্দেশ ব্যবহারের ক্ষমতা চতুর্থ প্রজন্মের ভাষার বৈশিষ্ট্য। প্রধানত বRead more
4GL হলো চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা (4th Generation Language)। কম্পিউটারে সহজে ব্যবহারের জন্য বিশেষ ভাষাকে চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা বা অতি উচ্চস্তরের ভাষাও বলা হয়।
রিপোর্ট ও পর্দায় ফলাফলের গঠন, ডাটা রেকর্ড, ইনপুট, ডেটা নির্দিষ্টকরণে সরকারি নির্দেশ ব্যবহারের ক্ষমতা চতুর্থ প্রজন্মের ভাষার বৈশিষ্ট্য। প্রধানত বাণিজ্যিক প্রয়োগের জন্য ব্যবহৃত এসব ভাষাকে অনেক সময়ই অ্যাপ্লিকেশন জেনারেটর বলা হয়।
এ ভাষায় ইংরেজি ভাষার মতো নির্দেশ দিয়ে কম্পিউটার ব্যবহারকারী ডাটাবেজ এর সাথে সংযোগ স্থাপন এবং ডাটা আদান-প্রদান করতে পারেন। চতুর্থ প্রজন্মের ভাষায় কথোপকথন রীতিতে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে ব্যবহারকারীর যোগাযোগের ব্যবস্থা থাকে।
ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট এর সাথে সংশ্লিষ্ট কুয়েরি এবং রিপোর্ট জেনারেটর সঞ্চালনের জন্য ব্যবহৃত ভাষা সমূহ চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যেমন- Structured Query Language (SQL)।
See lessশহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রম অনুসারে জ্বলে তা কী?
শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রম অনুসারে জ্বলে তা হলো- লাল > হলুদ >সবুজ > হলুদ > লাল। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতির সংকেত। লাল বাতি জ্বলতে দেখে গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আল জ্বলন্ত সবুজ বাতি দেখে অবাধে এগিয়ে চলে। লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। তাই এটা অনেক দূর থRead more
শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রম অনুসারে জ্বলে তা হলো- লাল > হলুদ >সবুজ > হলুদ > লাল।
রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতির সংকেত।
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। তাই এটা অনেক দূর থেকেও দেখা যায়। সেই বিবেচনায় লাল অন্যান্য রঙের তুলনায় এগিয়ে। হলুদ রঙের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য লালের চেয়ে কিছুটা কম, তবে সবুজের মতো এতটা কম নয়, সে কারণেই এটি বেছে নেওয়া হয়েছে।
See lessUPS কাকে বলে?
UPS এর পূর্ণ নাম হল Uninterrupted power supply অর্থাৎ নির বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ । ইহা এমন একটি Electrical Device যা বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চয় করে রাখতে পারে এবং বিদ্যুৎ না থাকা অবস্থায় যে কোন মুহূর্তে কম্পিউটার ও অন্যান্য বৈদ্যুতীক যন্ত্রপাতিতে ১ থেকে ২ মিলি সেকেন্ডের ভিতরে বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে পারে।Read more
UPS এর পূর্ণ নাম হল Uninterrupted power supply অর্থাৎ নির বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ।
ইহা এমন একটি Electrical Device যা বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চয় করে রাখতে পারে এবং বিদ্যুৎ না থাকা অবস্থায় যে কোন মুহূর্তে কম্পিউটার ও অন্যান্য বৈদ্যুতীক যন্ত্রপাতিতে ১ থেকে ২ মিলি সেকেন্ডের ভিতরে বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে পারে। UPS কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
See less