সমান রোধ সম্পন্ন কপারের তুলনায় A.C.S.R কন্ডাকটরের ব্যাস বেশি কিন্তু ওজনে হালকা। এছাড়া সর্বোচ্চ টান সহন ক্ষমতা কপারের তুলনায় বেশি। তাই ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের জন্য কপার এর পরিবর্তে C.S.R তার ব্যবহার করা হয়।
সমান রোধ সম্পন্ন কপারের তুলনায় A.C.S.R কন্ডাকটরের ব্যাস বেশি কিন্তু ওজনে হালকা। এছাড়া সর্বোচ্চ টান সহন ক্ষমতা কপারের তুলনায় বেশি। তাই ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের জন্য কপার এর পরিবর্তে C.S.R তার ব্যবহার করা হয়।
See less
যখন কোন সার্কিট ব্রেকার নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী ডিজাইন এবং নির্মাণ করা হয় তখন এর কার্য সম্পাদনের বিভিন্ন বিষয়াদি যাচাই বা প্রমাণ করার জন্য টেস্টিং প্রয়োজন হয়। সার্কিট ব্রেকারের টেস্টসমূহ কী কী? বা সার্কিট ব্রেকার এর কী কী টেস্ট করা হয়? তা সংক্ষেপে সম্পর্কে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো। (১) টাইপ টেসRead more
যখন কোন সার্কিট ব্রেকার নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী ডিজাইন এবং নির্মাণ করা হয় তখন এর কার্য সম্পাদনের বিভিন্ন বিষয়াদি যাচাই বা প্রমাণ করার জন্য টেস্টিং প্রয়োজন হয়।
সার্কিট ব্রেকারের টেস্টসমূহ কী কী? বা সার্কিট ব্রেকার এর কী কী টেস্ট করা হয়? তা সংক্ষেপে সম্পর্কে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
(১) টাইপ টেস্ট (Type test)
কোনো সার্কিট ব্রেকারের ডিজাইন চূড়ান্ত করার পর একটি বা প্রথম কয়েকটি ব্রেকারের রেটিং নিশ্চিত হওয়ার জন্য এবং ঐ নির্দিষ্ট ডিজাইনের বৈশিষ্ঠ্যসমূহ যাচাই করাকে টাইপ টেস্ট বলে। কোনো কম্পানি কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সকল সার্কিট ব্রেকারে এ টেস্ট করা হয় না।
বিভিন্ন ধরনের টাইপ টেস্ট নিম্নরূপ-
১. মেকানিক্যাল টেস্ট
২. তাপমাত্রা বৃদ্ধি টেস্ট, মিলি ভোল্ট ড্রাপ টেস্ট
৩. হাই ভোল্টেজ টেস্ট
৪. শর্ট সার্কিট টেস্ট
৫. মেকিং ক্যাপাসিটি টেস্ট
৬. ব্রেকিং ক্যাপাসিটি টেস্ট
৭. শর্ট টাইম টেস্ট
৮. অপারেটিং সিকোয়েন্স টেস্ট
(২) রুটিন টেস্ট (Routine test)
প্রস্তুতকারক একাই স্পেসিফিকেশন বিশিষ্ট সকল সার্কিট ব্রেকার ডিসপ্যাচ (বিলি বা প্রেরণ) এর পূর্বে যে টেস্ট করা হয় তাকে রুটিন টেস্ট বলে।
রুটিন টেস্টের আওতাভুক্ত টেস্ট সমূহ হলো-
১. অপারেশন টেস্ট
২. মিলি ভোল্ট ড্রপ টেস্ট
৩. পাওয়ার ফ্রিকোয়েন্সি ভোল্টেজ টেস্ট প্রস্তুতকারক অঙ্গনে
৪. পাওয়ার ফ্রিকোয়েন্সি ভোল্টেজ টেস্ট স্থাপন স্থলে।
(৩) ডেভেলপমেন্ট টেস্ট (Development Test)
এক্ষেত্রে প্রস্তুতকারক, গবেষক ও বিজ্ঞানী প্রভৃতি স্তরের লোকজন সার্কিট ব্রেকারের সম্পূর্ণ অংশ বা বিশেষ, ম্যাটেরিয়াল ইত্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সার্কিট ব্রেকারের উপযোগিতা যাচাই করা হয়।
(৪) বিশ্বস্ততা টেস্ট (Reliability Test)
এই টেস্টে সার্কিট ব্রেকারের বিশ্বস্ততা যাচাই করা হয়। বিভিন্ন প্রতিকুল অবস্থা যেমন- ভূকম্পন, পারিপ্বার্শিক তাপমাত্রা, ধুলা-বালি, আদ্রতা, পুনঃপুন অপারেশন ইত্যাদি ক্ষেত্রে সঠিক ভাবে এবং বিশ্বস্ততা সহকারে কাজ করতে সক্ষম হয় কিনা তা দেখা হয়। বিশেষ করে ল্যাবরেটরিতে এ টেস্ট সম্পাদন করা হয়।
(৫) কমিশনিং টেস্ট (Commissioning Test)
সার্কিট ব্রেকার স্থাপন করার পর এ টেস্ট করা হয়। এ টেস্টে সার্কিট ব্রেকার সঠিক নিয়মে সংযোজন হয়েছে কিনা এবং অপারেশনের জন্য প্রস্তুত আছে কিনা তা দেখা হয়ে থাকে।
নিম্নলিখিত টেস্টগুলো কমিশনিং টেস্টের অন্তর্ভূক্ত। যথা-
১. মেকানিক্যাল অপারেশন টেস্ট
২. কন্টাক্টসমূহের চলাচল টেস্ট
৩. ইনসুলেশন রেজিস্ট্যান্স টেস্ট
৪. প্রি কমিশনিং চেক
৫. ম্যানুয়াল অপারেটিং সিগনাল দিয়ে উত্তেজিত করে একে কার্যক্রম চেক করা হয়।
৬. রিলে উত্তেজিত করে ব্রেকারের কার্যক্রম চেক করা।
(৬) শর্ট সার্কিট টেস্ট সমূহ
শর্ট সার্কিট টেস্টিং স্টেশনে সার্কিট ব্রেকারের রেটিং যাচাই করার জন্য এ টেস্ট গুলো সম্পাদন করা হয়ে থাকে। যেমন-
১. ফিল্ড টাইপ টেস্টিং স্টেশন
See less২. ল্যাবরেটরি টাইপ টেস্টিং