বর্তমান টেকনোলজিতে বহুল ব্যবহৃত কিছু ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ “ডাই” এবং “ইলেকট্রোড” এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে ডায়োড। ডায়োড কাকে বলে: তড়িৎ প্রবাহকে একটি নিদিষ্ট দিকে ধাবিত করার জন্য যে ইলেক্টিক ডিভাইজ ব্যবহৃত হয় তাকে ডায়োড বলে। এটি বিপরীত দিকের তড়িৎ প্রবাহকে বাধা প্রদান করে থাকে। আরোস্পষ্Read more
বর্তমান টেকনোলজিতে বহুল ব্যবহৃত কিছু ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ “ডাই” এবং “ইলেকট্রোড” এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে ডায়োড।
ডায়োড কাকে বলে: তড়িৎ প্রবাহকে একটি নিদিষ্ট দিকে ধাবিত করার জন্য যে ইলেক্টিক ডিভাইজ ব্যবহৃত হয় তাকে ডায়োড বলে। এটি বিপরীত দিকের তড়িৎ প্রবাহকে বাধা প্রদান করে থাকে।
আরোস্পষ্ট ভাষায় বলা যায় ডায়োড হল দুই টার্মিনাল বিশিষ্ট একটি বশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইস যাতে একক ক্রিস্টালে নির্মিত একটি পিএন জংশন থাকে । এবং যা একমূখি কারেন্ট প্রবাহ সৃষ্টি করতে পারে ।এককথায় একটি পিএন জংশনকেই সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড বা ক্রিস্টাল ডায়োড বলা হয় ।
ডায়োড কত প্রকার ও কী কী? ডায়োডের প্রকারভেদ:
ডায়োড বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে তার মধ্যে ইলেকট্রনিক্স সার্কিটে যে সকল ডায়োডের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো-
- জেনার ডায়োড ( Zenar Diode)
- লাইট ইমিটিং ডায়োড (সংক্ষেপে এলইডি)
- সেভেন সেগমেন্ট ডায়োড (এলইডি ডিসপ্লে)
- ফটো ডায়োড (আলোর প্রতিফলনে কাজ করে)
- টানেল ডায়োড (Tunnel Diode)
- ভ্যারাক্টর ডায়োড (Varactor Diode)
- স্কটকি ডায়োড (Schottky Diode)
- ভ্যারিষ্টার ডায়োড (Barrister Diode)
ব্যবহারের দিক থেকে ডায়োড প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
- অন গেইট
- নট গেইট
একটি ডায়োডের এক প্রান্ত অন গেইট এবং অপর প্রান্ত নট গেইট ।
See less
ডিফারেনশিয়াল রীলে এমন এক ধরনের ডিভাইস, যা দুই বা ততোধিক ইলেকট্রিক্যাল মান বা দিকের ভেক্টর পার্থক্য, যখন একটি আগে থেকেই নির্ধারিত মানের চেয়ে বেশি বা কম হয় তখন এই রীলে কাজ করে সিস্টেমকে বা ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রকে রক্ষা করে।
ডিফারেনশিয়াল রীলে এমন এক ধরনের ডিভাইস, যা দুই বা ততোধিক ইলেকট্রিক্যাল মান বা দিকের ভেক্টর পার্থক্য, যখন একটি আগে থেকেই নির্ধারিত মানের চেয়ে বেশি বা কম হয় তখন এই রীলে কাজ করে সিস্টেমকে বা ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রকে রক্ষা করে।
See less