Home/ইঞ্জিঃ (ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স)
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ফ্যান আস্তে ঘুরলে যে বিল আসে, জোরে ঘুরলেও কি সেই একই বিল আসে!?
আপনি যদি ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করেন তাহলে ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে এবং জোরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হবে, এতে বিদ্যুৎ বিল কম বেশি হবে। তবে যদি রেজিস্ট্রার টাইপ রেগুলেটর ব্যবহার করেন তাহলে বিদ্যুৎ বিল সর্বদায় একই হবে।
আপনি যদি ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করেন তাহলে ফ্যান আস্তে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে এবং জোরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হবে, এতে বিদ্যুৎ বিল কম বেশি হবে। তবে যদি রেজিস্ট্রার টাইপ রেগুলেটর ব্যবহার করেন তাহলে বিদ্যুৎ বিল সর্বদায় একই হবে।
See lessAC মোটর কি এবং মোটরের কি কি অংশ থাকে?
মোটর একটি মেশিন, যার সাহায্যে ইলেকট্রিক শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় তাকে মোটর বলে। আবার যে মোটর AC কারেন্ট দ্বারা চলে তাকে এ. সি. মোটর বলে। AC মোটর দুই প্রকার। যথা- ১। সিনক্রোনাস মোটর ২। ইন্ডাকশন মোটর আবার ইন্ডাকশন মোটর দুই প্রকার। যথা- ১। স্কুইরেল কেজ ইন্ডাকশন মোটর ২। স্লিপ-রিং ইন্ডRead more
মোটর একটি মেশিন, যার সাহায্যে ইলেকট্রিক শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় তাকে মোটর বলে। আবার যে মোটর AC কারেন্ট দ্বারা চলে তাকে এ. সি. মোটর বলে।
AC মোটর দুই প্রকার। যথা-
১। সিনক্রোনাস মোটর
২। ইন্ডাকশন মোটর
আবার ইন্ডাকশন মোটর দুই প্রকার। যথা-
১। স্কুইরেল কেজ ইন্ডাকশন মোটর
২। স্লিপ-রিং ইন্ডাকশন মোটর
ইন্ডাকশন মোটর নিচের অংশগুলো দ্বারা গঠিত। যেমন-
১। স্টাটর
See less২। রোটর
৩। বিয়ারিং
৪। কুলিং ফ্যান
৫। ইয়োক
৬। টার্মিনাল বক্স
৭। নেম প্লেট
৮। এন্ড কভার
৯। বেড প্লেড
১০। শ্যাফট
১১। প্রিলোডিং রিং
১২। ফিটিং স্ক্রু
১৩। গ্রিজ পয়েন্ট
UPS কাকে বলে?
UPS এর পূর্ণ নাম হল Uninterrupted power supply অর্থাৎ নির বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ । ইহা এমন একটি Electrical Device যা বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চয় করে রাখতে পারে এবং বিদ্যুৎ না থাকা অবস্থায় যে কোন মুহূর্তে কম্পিউটার ও অন্যান্য বৈদ্যুতীক যন্ত্রপাতিতে ১ থেকে ২ মিলি সেকেন্ডের ভিতরে বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে পারে।Read more
UPS এর পূর্ণ নাম হল Uninterrupted power supply অর্থাৎ নির বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ।
ইহা এমন একটি Electrical Device যা বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চয় করে রাখতে পারে এবং বিদ্যুৎ না থাকা অবস্থায় যে কোন মুহূর্তে কম্পিউটার ও অন্যান্য বৈদ্যুতীক যন্ত্রপাতিতে ১ থেকে ২ মিলি সেকেন্ডের ভিতরে বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে পারে। UPS কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
See less২ টন AC-তে কত আম্পিয়ার কারেন্ট নেয় ?
মনে করা যাক, 230VAC and Power factor = Cosθ = 0.95, 1 Ton = 1500 Watt = 1.5 kw 2 Ton = 2 x 1.5kw = 3 kw = 3000 w (Single Phase AC System) Single Phase System আমরা জানি, P = V x I Cosθ ২ টন = 3000 ওয়াট তাহলে, I (কারেন্ট) = P/(V x Cosθ) [Cosθ = Power factor] I (কারেন্ট) = 3000 W/(230V x .95) I (কারেন্Read more
মনে করা যাক,
230VAC and Power factor = Cosθ = 0.95,
1 Ton = 1500 Watt = 1.5 kw
2 Ton = 2 x 1.5kw = 3 kw = 3000 w (Single Phase AC System)
Single Phase System
আমরা জানি,
P = V x I Cosθ
২ টন = 3000 ওয়াট
তাহলে,
I (কারেন্ট) = P/(V x Cosθ) [Cosθ = Power factor]
I (কারেন্ট) = 3000 W/(230V x .95)
I (কারেন্ট) = 13.72 A
Three Phase System
মনে করা যাক,
440V and Power factor = Cosθ = 0.85 , P = ২ টন = 3000 ওয়াট
আমরা জানি,
P =√3 x VL x IL Cosθ
I = P/( √3 x V x Cosθ)
I = 3000W/(1.732 x 440 V x .85)
Cosθ = Power factor and √3 = 1.732
I = 4.66 A
তাহলে ২ টন এসি এর কারেন্ট লাগে 4.66 A এয়াম্পিয়ার (Three Phase)।
২ টন ও ১ টন এসি এর জন্য MCB এর সাইজ কত হতে হবে?
সিঙ্গেল ফেজ (Single Phase) এর জন্য কারেন্ট লাগে 13.72 A এবং থ্রি ফেজ (Three phase) এর জন্য লাগে 4.66 A। এসি সাধারণত স্টারটিং এর সময় বেশি কারেন্ট টানে ফুল লোড আবস্থায় সব কিছু বিবেচনা করে দেখা যায়, সিঙ্গেল ফেজ (Single Phase) এর জন্য 25A MCB Class C and থ্রি ফেজের (Three phase) জন্য 10A Class C MCB ব্যRead more
সিঙ্গেল ফেজ (Single Phase) এর জন্য কারেন্ট লাগে 13.72 A এবং থ্রি ফেজ (Three phase) এর জন্য লাগে 4.66 A।
এসি সাধারণত স্টারটিং এর সময় বেশি কারেন্ট টানে ফুল লোড আবস্থায় সব কিছু বিবেচনা করে দেখা যায়,
See lessসিঙ্গেল ফেজ (Single Phase) এর জন্য 25A MCB Class C and থ্রি ফেজের (Three phase) জন্য 10A Class C MCB ব্যবহার করলে চলবে।
সুইসগিয়ার কাকে বলে?
সুইসগিয়ার বলতে সাধারণত ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমে সুইসিং ব্যবস্থা, নিয়ন্ত্রণ, প্রটেকশন, পরিমাপ ও সিস্টেমে ভারসাম্য রক্ষাকারী সরঞ্জাম এবং ঐ সব সরঞ্জাম স্থাপনের কাঠামো, কক্ষ ও ওয়ারিং এর সমষ্টিকে বুঝায়।
সুইসগিয়ার বলতে সাধারণত ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমে সুইসিং ব্যবস্থা, নিয়ন্ত্রণ, প্রটেকশন, পরিমাপ ও সিস্টেমে ভারসাম্য রক্ষাকারী সরঞ্জাম এবং ঐ সব সরঞ্জাম স্থাপনের কাঠামো, কক্ষ ও ওয়ারিং এর সমষ্টিকে বুঝায়।
See lessসিমেট্রিক্যাল ফল্ট কি?
সিস্টেমে যে ফল্টের কারণে থ্রি-ফেজ সিস্টেমে প্রতিটি ফেজে সমান ফল্ট কারেন্ট প্রবাহিত হয়, এ রকম ফল্টকে সিমেট্রিক্যাল ফল্ট বলে।
সিস্টেমে যে ফল্টের কারণে থ্রি-ফেজ সিস্টেমে প্রতিটি ফেজে সমান ফল্ট কারেন্ট প্রবাহিত হয়, এ রকম ফল্টকে সিমেট্রিক্যাল ফল্ট বলে।
See lessসিঙ্গেল ফেজ ইন্ডাকশন মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করা যায় কিভাবে?
আমরা জানি, থ্রি ফেজ ইন্ডাকশন মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করা খুবই সহজ। সাপ্লাই তিন ফেজের যেকোন দুই ফেজের স্থান পরিবর্তন করলেই হয়। কিন্তু সিঙ্গেল ফেজ মোটরে তো ফেজ ই একটা। এক্ষেত্রে মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করবেন কিভাবে? খুবই সহজ। সিঙ্গেল ফেজ মোটরে দুইটি ওয়াইন্ডিং থাকে। মেইন ওয়াইন্ডিং ও অক্সোলারি ওয়াইন্ডRead more
আমরা জানি, থ্রি ফেজ ইন্ডাকশন মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করা খুবই সহজ। সাপ্লাই তিন ফেজের যেকোন দুই ফেজের স্থান পরিবর্তন করলেই হয়। কিন্তু সিঙ্গেল ফেজ মোটরে তো ফেজ ই একটা। এক্ষেত্রে মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করবেন কিভাবে?
খুবই সহজ। সিঙ্গেল ফেজ মোটরে দুইটি ওয়াইন্ডিং থাকে। মেইন ওয়াইন্ডিং ও অক্সোলারি ওয়াইন্ডিং। মোটরের গতির দিক পরিবর্তন করতে হলে, শুধু মাত্র অক্সোলারি ওয়াইন্ডিং এর সংযোগ এর দিক পরিবর্তন করলেই হবে। তাহলেই মোটর আগের গতির উল্টো গতিতে ঘুরবে।
See lessসার্কিট ব্রেকার নির্ধারনের কৌশল কি?
যে সকল লোডের জন্য সার্কিট ব্রেকার নির্ধারন করতে হবে তার মোট ওয়াট বের করে উক্ত ওয়াট কে ২৩০ দ্বারা ভাগ করে যে অ্যাম্পিয়ার পাওয়া যাবে তার ১.৫ গুন অ্যাম্পিয়ার বিশিষ্ট সার্কিট ব্রেকার নিতে হবে।
যে সকল লোডের জন্য সার্কিট ব্রেকার নির্ধারন করতে হবে তার মোট ওয়াট বের করে উক্ত ওয়াট কে ২৩০ দ্বারা ভাগ করে যে অ্যাম্পিয়ার পাওয়া যাবে তার ১.৫ গুন অ্যাম্পিয়ার বিশিষ্ট সার্কিট ব্রেকার নিতে হবে।
See lessসার্কিট ব্রেকার ও আইসোলেটরের মধ্যে পার্থক্য কী?
সার্কিট ব্রেকার ও আইসোলেটরের মধ্যে পার্থক্য হলো- সার্কিট ব্রেকার: ১. সার্কিট ব্রেকারের সাহায্যে বর্তনীতে স্বাভাবিক কারেন্ট প্রবাহের সময় সুইচের মতো ব্যবহার করা যায় এবং অস্বাভাবিক অবস্থায় ইহা সার্কিটকে আপনা-আপনি খুলতে পারে। ২. সার্কিট ব্রেকার হাই ভোল্টেজের লাইনকে নিরাপদে ব্রেক করতে পারে এবং উৎপন্ন আর্Read more
সার্কিট ব্রেকার ও আইসোলেটরের মধ্যে পার্থক্য হলো-
সার্কিট ব্রেকার:
১. সার্কিট ব্রেকারের সাহায্যে বর্তনীতে স্বাভাবিক কারেন্ট প্রবাহের সময় সুইচের মতো ব্যবহার করা যায় এবং অস্বাভাবিক অবস্থায় ইহা সার্কিটকে আপনা-আপনি খুলতে পারে।
২. সার্কিট ব্রেকার হাই ভোল্টেজের লাইনকে নিরাপদে ব্রেক করতে পারে এবং উৎপন্ন আর্ক কম হয়।
৩. এটি অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
৪. এটি ফিউজ ও সুইচ হিসেবে বয়বহৃত হয়।
৫. সম্প্রসারণে কোনো বাধার সৃষ্টি করে না।
৬. এটি বর্তনীর অস্বাভাবিক অবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে বর্তনীকে বিচ্ছিন্ন করে।
৭. এটির তৈরি খরচ বেশি।
আইসোলেটর:
See less১. আইসোলেটর সাধারণত বর্তনীতে কারেন্ট না থাকলে অপারেট করা সম্ভব।
২. বর্তনীতে কারেন্ট থাকা অবস্থায় আইসোলেট ব্যবহার করলে বিপজ্জনক আর্কের সৃষ্টি হয়।
৩. এটি অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহে বাধা প্রদান করে না।
৪. এটি কেবল মাত্র ডিস-কানেক্টিং সুইচ হিসেবে বয়বহৃত হয়।
৫. ভবিষ্যত সম্প্রসারণে সহায়ক নয়।
৬. স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে না, এটি ম্যানুয়ালি পরিচালিত হয়।
৭. এর তৈরি খরচ কম।