গরু/ছাগলকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর বা ইনজেকশন দেওয়ার 10 টি সাধারন নিয়মাবলিঃ কৃমির ঔষধ সাধারণত সকালে খালি পেটে সেব্য। বাচ্চা হওয়ার পর গাভীকে কৃমিনাশক ঔষধ দেওয়া যাবে না। এতে দুধ শুকিয়ে যাবে। প্রাণিকে প্রজনন করার ৪৫ দিনের মধ্যে ঔষধ না খাওয়ানোই ভাল । গরুর ক্ষেত্রে ৭-৮ মাসের উপরে গর্ভবতী, ছাগলের ক্ষেত্রেRead more
গরু/ছাগলকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর বা ইনজেকশন দেওয়ার 10 টি সাধারন নিয়মাবলিঃ
- কৃমির ঔষধ সাধারণত সকালে খালি পেটে সেব্য।
- বাচ্চা হওয়ার পর গাভীকে কৃমিনাশক ঔষধ দেওয়া যাবে না। এতে দুধ শুকিয়ে যাবে।
- প্রাণিকে প্রজনন করার ৪৫ দিনের মধ্যে ঔষধ না খাওয়ানোই ভাল ।
- গরুর ক্ষেত্রে ৭-৮ মাসের উপরে গর্ভবতী, ছাগলের ক্ষেত্রে ৩ মাসের উর্দ্ধে কৃমির ঔষধ না দেওয়া উত্তম।
- কৃমির ঔষধ নিয়মিত ৪ মাস পরপর উভয় কলিজা ও গোলকৃমির কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে।
- কৃমিনাশক ঔষধ স্বাভাবিক ডোজ থেকে কোনক্রমে কম হলে কাজ হবে না ।
- কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানোর পর ২-৪ ঘণ্টা খাবার দেওয়া উচিত না।
- কৃমিনাশক ঔষধ প্রাণিকে অত্যন্ত গরমের মধ্যে খাওয়ানো যাবে না। পেটে কৃমি না থাকলেও কৃমির ঔষধ খাওয়ালে ক্ষতি করবে না।
- প্রতিরোধ হিসেবে নিয়মিত কৃমিনাশক ঔষধ মাত্রাতিরিক্ত হলে ক্ষতি হয় না।
- কৃমিনাশক ঔষধ ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই প্রাণির পায়খানা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে খাওয়ানো উচিত।
একটি দেশী বকনা দুই থেকে আড়াই বছর বয়সে প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয়। সংকর (ক্রস) জাতের বকনা দেড় থেকে দুই বৎস বয়সে প্রজননের জন্য প্রথম উপযুক্ত হয়।
একটি দেশী বকনা দুই থেকে আড়াই বছর বয়সে প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয়। সংকর (ক্রস) জাতের বকনা দেড় থেকে দুই বৎস বয়সে প্রজননের জন্য প্রথম উপযুক্ত হয়।
See less