Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বাংলাদেশে এখন কোন ধরনের ব্যবসা সবচেয়ে উপযোগী এবং কেন?
ব্যবসা শব্দটির প্রেক্ষিত সব সময়ই বড়! বাংলাদেশে এখনও অনেক ব্যবসার সুযোগ বড় মাত্রায় দেখা যায় নি। গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজের ব্যবসায় সম্ভাব্য সাফল্যের সুযোগ আছে। যে কোনো পণ্য নির্ভর ব্যবসায় বাংলাদেশ বা ভারত-চীনের মত জনবহুল দেশগুলোতে দারুণ সম্ভবনা আগামী ২০/৩০ বছর থাকবেই। বিলিয়ন কাস্টমারের বাজার এখানে! খুবRead more
ব্যবসা শব্দটির প্রেক্ষিত সব সময়ই বড়! বাংলাদেশে এখনও অনেক ব্যবসার সুযোগ বড় মাত্রায় দেখা যায় নি। গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজের ব্যবসায় সম্ভাব্য সাফল্যের সুযোগ আছে। যে কোনো পণ্য নির্ভর ব্যবসায় বাংলাদেশ বা ভারত-চীনের মত জনবহুল দেশগুলোতে দারুণ সম্ভবনা আগামী ২০/৩০ বছর থাকবেই। বিলিয়ন কাস্টমারের বাজার এখানে!
খুব সরল অংকে আমি যে ব্যবসাগুলোকে সময়োপোযোগি ভাবছি-
- স্বাস্থ্যখাতে, যে কোনো হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকের ব্যবসার সুযোগ এখনও অবারিত। দারুণ সেবা দিতে পারলেই গ্রাহক পাওয়া যায়। মিরপুুর ১০ নম্বর এলাকায় গত ৪/৫ বছরে ১০/১২টা হাসপাতালের শাখা চালু হয়েছে, কেউ বন্ধই হয় নি!
- ফিটনেস বা শরীরচর্চায়, জিমনেশিয়াম বা ফিটনেস সেন্টারের ব্যবসার সুযোগ সামনে বাড়বে। বাংলাদেশের মানুষ এখন মৌলিক চাহিদার পরের পর্ব বিনোদন, ফিটনেস নিয়ে বেশ খরচা করছে।
- পণ্যসেবা, দৈনন্দিন জীবনের যে কোনো পণ্যের বড় ব্যবসা সব সময়ই বাংলাদেশে আছে।
- শিশু পণ্য, ডায়াপার, ওয়েট টিস্যুসহ শিশুদের পণ্যের বাজার এখনও বাংলাদেশে এক্সপ্লোর হয়নি।
See lessসিটিসেল কম্পানির ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণ কি?
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল। সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-URead more
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল।
সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-UIM সংযোগ যাকে আমরা বলি RIM সংযোগ।
GSM সংযোগের সুবিধা হলো যে কোন সেটে যে কোন কোম্পানির SIM ইউজ করা যেত। যারফলে GSM প্রযুক্তির মোবাইল ফোন জনপ্রিয়তা পায়।
সিটিসেল যেহেতু CDMA প্রযুক্তির ছিল তাই CDMA প্রযুক্তির মোবাইল ব্যাতিত R-UIM বা RIM কানেক্টেড হতো না। সিটিসেলের নির্দষ্ট কিছু মোবাইল ব্যাতিত বাংলাদেশে CDMA মোবাইল ইউজ করা যেত না।
এসকল সমস্যার কারণে সিটিসেল ধীরে ধীরে লোকশান দিয়ে মার্কেটে টিকেছিল। সরকারের কাছে তাদের বকেয়ে হয়ে পড়ে ৪৭৭ কোটি টাকা। হাইকোর্টের আদেশের ১৪৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে পারলেও বাকী ১০০ কোটি টাকা দিতে না পারায় তরঙ্গ বাতিল করা হয়।
নোট:
SIM – Subscriber Identity Module
See lessR-UIM – Removable User Identity Module
RIM – Removable User Identity Module (according to Citycell)
GSM – Global System for Mobile Communications, (originally Groupe Spécial Mobile)
CDMA – Code Division Multiple Access
বাংলাদেশের সাথে ভারতের কী কী ব্যবসা আছে?
বাংলাদেশের বাজারে কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা- প্রতিষ্ঠান: কিংফিশার এয়ারটেল এয়ার ইন্ডিয়া জেট এয়ারওয়েজ প্রসাধনী: লেকমে হিমালয়া অটোমোবাইল: বাজাজ টাটা মাহিন্দ্রা হিরো মারুতী জীবন-যাপন: টাইটান এপোলো গ্রুপ তাজ গ্রুপ গোদরেজ সামগ্রী সিনথল প্যারাসুট (মারিকো গ্রুপ) খাবার: কিসান বারিস্তা কোযRead more
বাংলাদেশের বাজারে কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা-
প্রতিষ্ঠান:
প্রসাধনী:
অটোমোবাইল:
জীবন-যাপন:
খাবার:
উপরোক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক পণ্য জীবন-যাপনের নানা ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে, তাই একাধিক পণ্য উৎপাদনকারী কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম সরাসরি দেওয়া হলো, আলাদা আলাদা ভাবে পণ্যগুলোর নাম উল্লেখ না করে।
ভারতীয় বাজারে বাংলাদেশের কিছু শক্তিশালী পণ্য উত্পাদনকারী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান-
প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
See lessএকজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য আপনি আমাকে কী কী পরামর্শ দিতে চান?
সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেয়ার মতো বিজ্ঞ আমি এখনো হয়ে উঠিনি। বই পড়ে, পডকাস্ট শুনে, ব্লগ পড়ে, অনলাইন কোর্স করে, ইউটিউবে লেকচার দেখে আমি যা শিখেছি তাই কেবল ভাগাভাগি করতে পারি। ১। পড়ার ও শেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। এটাই সবথেকে বেশি দরকার। আগে শেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। তারপর প্রচুর পRead more
সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেয়ার মতো বিজ্ঞ আমি এখনো হয়ে উঠিনি। বই পড়ে, পডকাস্ট শুনে, ব্লগ পড়ে, অনলাইন কোর্স করে, ইউটিউবে লেকচার দেখে আমি যা শিখেছি তাই কেবল ভাগাভাগি করতে পারি।
১। পড়ার ও শেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে।
এটাই সবথেকে বেশি দরকার। আগে শেখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। তারপর প্রচুর পরিমাণে পড়ুন। আমাদের একরকম ধারণা থাকে, গ্রাজুয়েশন শেষ মানে পড়াও শেষ। এরপর আমরা চাকরি বা ব্যবসা, যাই করি না কেন, কেউই আর পড়তে চাই নf। লাইব্রেরির পথ ভুলে বসি।
কিন্তু আরেকটু পড়লে দু-একটা স্কিল বাড়ালে যে আমরা চাকরিতে একটা প্রমোশন পেতে পারি বা ব্যবসায় আরেকটু লাভ করতে বা ব্যবসাটা বড় করতে পারি, সেটা একবার ভাবতেও চায় নে।
পড়ার অভ্যাস তৈরি করুন। শুধু পড়লেই হবে না, যা পড়বেন তার থেকে শিখতে হবে। আপনার আগ্রহের বিষয়ের উপর-
২। শেখা বিষয়গুলো কাজে লাগান।
আপনি কতটা জানেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- জ্ঞান কতটা কাজে লাগাচ্ছেন,কি অ্যাকশান নিচ্ছেন।
সারাদিন বই পড়েই যাচ্ছেন, সেমিনার থেকে সেমিনারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, ইউটিউবে মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে দেখতে মাথা খারাপ করে ফেলছেন অথচ একটাও স্টেপ নিচ্ছেন না, তাহলে ফলাফল কিন্তু যেই লাউ সেই কদু। আপনি যেই মক্কেল ছিলেন, সেই মক্কেলই রয়ে যাবেন।
নিজের মাইন্ড সেটআপ করে নিন, এক ঘণ্টা যা পড়বেন, পরের তিন ঘণ্টা তার উপর অনেক অ্যাকশান নিবেন।
৩। ভ্যালু দিতে শিখুন।
আপনার ফলের দোকান আছে। ক্রেতা এসে আপনাকে টাকা দিচ্ছে আর আপনি ফল দিচ্ছেন।
আপনাকে ক্রেতা কেন টাকা দিচ্ছে?
আপনি তাকে ফল দিচ্ছেন বলে?
একদমই না। ক্রেতা আপনাকে টাকা দিচ্ছে, কারণ আপনি তাকে ভ্যালু দিচ্ছেন। ফলটা খেয়ে ক্রেতা যতটা উপকার পাবে, সেটাই আপনি তাকে ভ্যালু হিসেবে দিচ্ছেন।
জিম রন বলেছিলেন, “আমরা টাকা পায়, অপরকে ভ্যালু দেয়ার জন্য”।
আপনি স্কুল শিক্ষক হলে, পড়ানোর মাধ্যমে ভ্যালু দিচ্ছেন, আপনার মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকা হলে—আপনি ১৫ হাজার টাকার ভ্যালু দিচ্ছেন। আমরা যে যাই করি না কেন, অপরকে যে ভ্যালু দিবো, তার বিনিময়ে আমরা টাকা পাবো।
অপরকে ভ্যালু দিতে শিখুন। কিকরে আরো বেশি ভ্যালু দিতে পারেন তা খুঁজে বের করুন। কোটিপতি হলে চাইলে, কোটি টাকার কোনো সমস্যা সমাধান করুন, কোটি টাকার ভ্যালু দিন।
যত বেশি ভ্যালু, তত বেশি অর্থ। আরো সুন্দর করে বললে, যত বেশি ভ্যালু, তত বেশি সফলতা।
৪। নিজের পিছনে বিনিয়োগ করুন।
“আপনার সেরা বিনিয়োগটা হচ্ছে আপনার নিজের উপর বিনিয়োগ” বলেছেন ওয়ারেন্ট বাফেট।
সফল হতে হলে আগে নিজের উপর বিনিয়োগ করতে শিখতে হবে।
নিজের স্বাস্থের উপর খরচ করুন। স্বাস্থ্যবান হওয়ার জন্য যা যা করা দরকার করুন, জিমে যান, পুষ্টিকর খাবার খান, প্রশিক্ষক রাখুন।
নিজের জ্ঞান বাড়াতে বই কিনুন (আশেপাশে লাইব্রেরী থাকলে, একটা কার্ড করে নিতে পারেন), সেমিনারে যান, অনলাইন কোর্স করুন, ভালো ভালো ব্লগে সাবস্ক্রাইব করুন।
সম্পর্ক ঠিক রাখতে পরিবার, বন্ধুদের সাথে নিয়মিত কিছু সময় কাটান, আত্মীয়স্বজনদের খোঁজ খবর রাখুন, নতুন নতুন মানুষের সাথে মিশুন।
বিনিয়োগ শব্দটা শুনেই আবার ভাববেন না, খুব খরচা করতে হবে। ইন্টারনেটের এই যুগে ফ্রী ম্যাটেরিয়ালসের সৎব্যবহার করেই অনেক দূর আগাইতে পারবেন।
৫। মেন্টর।
আপনি কার থেকে শিখছেন সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার সফল হতে এক বছর লাগবে নাকি দশ বছর লাগবে, তা নির্ধারণ করে দেয় আপনাকে কে মেন্টরিং করছে।
“অল গ্রেট পিপল ওয়্যার গ্রেট ফলোয়ার” অর্থ্যাৎ আগে ফলোয়ার হতে হবে। আপনার কর্মক্ষেত্রে যাকে সফল মনে করেন, যার মতো হতে চান, তাকে মেন্টর করে নিন (এতো বড় সফল ব্যক্তি আপনাকে মেন্টরিং করবে কিনা, এই নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করবেন না। ভয় না করে তাকে গিয়ে বলে ফেলুন। সফল ব্যাক্তিরা অন্যকে শেখানোর মানসিকতা রাখে, আপনি বললেই হয়তো দেখবেন লোকটা আপনাকে শেখাতে রাজী হবে)।
তার প্রতিটা স্টেপ অনুসরণ করতে থাকুন, একদিন আপনিও তার মতো সফল হয়ে উঠবেন (একজন ভালো মেন্টর চাইবে আপনি তাকেও ছাড়িয়ে যান, আপনাকে সেভাবেই শেখাবে)।
See less