Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
আপনার পাসওয়ার্ড ভুলেগেছেন? তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেসটি লিখুন।প্রথমত, একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক সহ ইমেইল যাবে উক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে কনফার্ম করতে হবে।দ্বিতীয়ত, আরও একটা মেইল যাবে, যেখানে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড উল্লেখ করা থাকবে, সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি লগিন করতে পারবেন।(বিঃদ্রঃ আপনার ইনবক্সে মেইল না পৌঁছালে স্প্যাম ফোল্ডার চেক করুন)
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
সরিষার তেলের উপকারিতা কী?
ওমেগা আলফা-৩ ও ওমেগা আলফা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। সরিষার তেলের কিছু উপকারিতা বা গুণাগুণ হলো- ১. ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসRead more
ওমেগা আলফা-৩ ও ওমেগা আলফা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়।
সরিষার তেলের কিছু উপকারিতা বা গুণাগুণ হলো-
১. ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে
সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে।
এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান।
২. প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে।
৩. চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক
সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
See lessলালশাকের গুনাগুন কি?
সবুজ শাক-সবজি খেতে চিকিৎসকেরা সব সময় বলেন। লাল শাকের মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে যা শরীরের পক্ষে উপকারী। ৩০ বছর বয়সের পর আমাদের শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। সেই সব দূরে রাখতে লাল শাক খুবই উপযোগী। নিয়মিত লাল শাক খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক- ১. লাল শাকের মূল দিয়ে দাঁত মেজে, লবণ পRead more
সবুজ শাক-সবজি খেতে চিকিৎসকেরা সব সময় বলেন। লাল শাকের মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে যা শরীরের পক্ষে উপকারী। ৩০ বছর বয়সের পর আমাদের শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। সেই সব দূরে রাখতে লাল শাক খুবই উপযোগী।
নিয়মিত লাল শাক খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায় তা দেখে নেওয়া যাক-
১. লাল শাকের মূল দিয়ে দাঁত মেজে, লবণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে দাঁতের মধ্যে থাকা হলুদ ভাব কেটে যাবে। এছাড়াও দাঁত জনিত অন্যান্য সমস্যাগুলোও আর হবে না।
২. লাল শাকে ভিটামিন সি থাকায় চোখের রেটিনার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা দৃষ্টি শক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। যারা গ্লুকোমার সমস্যায় ভুগছেন, তারা প্রতিদিন এই শাক খান।
৩. লাল শাক ভাল করে বেটে তার মধ্যে এক চামচ লবণ বেটে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন এভাবে খেলে চুল পড়া কমে যাবে অনেকটাই।
৪. নিয়মিত লাল শাক খেলে কিডনির কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। এছাড়াও রক্ত পরিশুদ্ধ হয়ে। লাল শাক শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। তাই কেউ যদি অ্যানোমিয়াতে ভোগেন তাহলে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন লাল শাক।
[তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন]
See lessবেগুনের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো কী?
বেগুন একটি প্রচন্ড পুষ্টিকর সবজি। বেগুনের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো হলো- ১. হৃদপিন্ডের জন্য স্বাস্থ্যকর বেগুন ফাইবার, ভিটামিন বি ১, বি ৬, বি ৩, সি, কে তে ভরপুর থাকে। এছাড়াও এতে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে বলে বেগুন হৃদপিন্ডের জন্য উপকারী একটি খাবার। আরো হৃদপিন্ডের জন্য অপরিহার্য ফ্ল্যাভোনয়েড যা বেRead more
বেগুন একটি প্রচন্ড পুষ্টিকর সবজি। বেগুনের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো হলো-
১. হৃদপিন্ডের জন্য স্বাস্থ্যকর
বেগুন ফাইবার, ভিটামিন বি ১, বি ৬, বি ৩, সি, কে তে ভরপুর থাকে। এছাড়াও এতে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে বলে বেগুন হৃদপিন্ডের জন্য উপকারী একটি খাবার। আরো হৃদপিন্ডের জন্য অপরিহার্য ফ্ল্যাভোনয়েড যা বেগুনেই বিদ্যমান থাকে।
২. ক্যান্সার প্রতিহত করতে
বেগুনে পলিফেনল যেমন- ডেলফিনিডিন থাকে। যা ফ্রি র্যাযাডিকেলের ক্ষতির হাত থেকে কোষকে রক্ষা করে। এমনকি টিউমারের বৃদ্ধি প্রতিহত করে এবং ক্যান্সার কোষের বিস্তার বন্ধ করতে সাহায্য করে। আবার যেকোনো ক্ষতস্থান শুকাতে সাহায্য করে বেগুন।
৩. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে
মনে রাখবেন আপনার শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর শক্তি আছে বেগুনের মধ্যেই। অবশ্য তেলে ভাঁজা বেগুন থেকে আপনি খুব বেশি উপকৃত হতে পারবেন না।
৪. মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটাতে
বেগুনের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট জ্ঞানীয় দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং সর্বদা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যই উপকারী। ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ছাড়াও এই উপাদানটি মস্তিষ্ককে রোগ ও টক্সিন থেকে মুক্ত থাকতেও সহায়ক এবং মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৫. হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে
হজম শক্তির ক্ষেত্রে বেগুন অনেক সহায়ক একটি সবজি। কারন ফাইবারে সমৃদ্ধ বেগুন প্ররিপাক প্রক্রিয়ার জন্য উপকারী। এর ফাইবার শরীরের খাদ্য প্রক্রিয়াজাৎকরণে সাহায্য করে।
৬. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে
বেগুনে উচ্চ মাত্রার ফাইবার ও কম দ্রবণীয় কার্বোহাইড্রেট থাকে বলে রক্তের গ্লুকোজ ও ইনসুলিনের মাত্রার সমস্যা আছে যাদের তাদের জন্য উপকারী খাবার।
৭. রক্ত বাড়াতে সাহায্য করতে
বেগুনে আয়রনও রয়েছে অনেক মাত্রায়, যা রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে। তাই রক্তশূন্যতার রোগীরাও খেতে পারে এই সবজি। এতে চিনির পরিমাণ খুবই সামান্য।
৮. মুখ ও ঠোঁটের কোণের ঘা সারাতে
বেগুনে রয়েছে রিব্লোফ্ল্যাভিন নামক উপাদান। এই উপাদান জ্বর হওয়ার পরে মুখ ও ঠোঁটের কোণের ঘা, জিহ্বার ঘা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
See lessপেঁয়াজ মানব শরীরের কী কী উপকার করে?
মুখ রোচক খাদ্য ছাড়াও পেয়াজের রয়েছে বিভিন্ন ঔষধী গুন। অতি পরিচিত পেঁয়াজের হরেকরকম গুণের কথা আমরা অনেকে জানি না। কিন্তু এই পেঁয়াজের আছে নানা গুণ এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা। মানব শরীরের পেঁয়াজের এমনই কিছু উপকার এখানে তুলে ধরা হলো- ১. ডায়াবেটিক রোধ পেঁয়াজ শরীরের ইনসুলিন বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিক রোধ করতেRead more
মুখ রোচক খাদ্য ছাড়াও পেয়াজের রয়েছে বিভিন্ন ঔষধী গুন। অতি পরিচিত পেঁয়াজের হরেকরকম গুণের কথা আমরা অনেকে জানি না। কিন্তু এই পেঁয়াজের আছে নানা গুণ এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা। মানব শরীরের পেঁয়াজের এমনই কিছু উপকার এখানে তুলে ধরা হলো-
১. ডায়াবেটিক রোধ
পেঁয়াজ শরীরের ইনসুলিন বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিক রোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে চিনির স্তর ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
২. কোলেস্টেরল কমাতে
পেঁয়াজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সালফার, তন্তু, পটাসিয়াম, ভিটামিন-বি এবং ভিটামিন-সি। এতে চর্বি, কোলেস্টেরল এবং সোডিয়াম এর পরিমান কম।
৩. জ্বর, সর্দি- কাশি দূর করতে
জ্বর, ঠাণ্ডা, কাশি, গলা ব্যথা, এলার্জি ইত্যাদি খুব দ্রুত পেঁয়াজের দ্বারা দূর করা সম্ভব। পেঁয়াজের রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে তাৎক্ষণিকভাবেই রোগ নিরাময় হয়।
৪. পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দূরকরনে
এক টুকরা পেঁয়াজ অর্ধেক করে কপালে দিয়ে রাখলে জ্বরের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দূর হয়।
৫. রক্তপাত বন্ধ করতে
নাক দিয়ে রক্ত পড়লে, এক টুকরা পেঁয়াজ নাকের সামনে নিয়ে নিঃশ্বাস নিলে, রক্তপাত মন্দীভূত অর্থাৎ থেমে যাবে।
৬. ঘুমের সমস্যা দূর করতে
যাদের ঘুমে সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন পেঁয়াজ খাবার অভ্যস করলে, তাদের ঘুমের সমস্যা অবশ্যই দূর হবে।
৭. হজমে সমস্যা সমাধানে
পেঁয়াজ পাচনতন্ত্র উন্নত করতে পারেন। যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে, পেঁয়াজ খাবার ফলে হজম রস বৃদ্ধির মাধ্যমে এটি নিরাময় হয়।
৮. ক্ষত স্থান পুরন করতে
পেঁয়াজের রস পোড়া স্থানে, পোকা-মাকড়ের কামড় দেয়া স্থানে এবং মৌমাছির কামড় দেয়া স্থানে লাগালে তাড়াতাড়ি তা হতে পরিত্রাণ পাওা যায়। যদিও ক্ষত স্থানে পেঁয়াজ লাগানোর ফলে জ্বালাতন আরও বৃদ্ধি পায়।
See lessতুলসী পাতার রসের এতো কদর কেন? এর উপকারিতা কী?
গবেষণায় দেখা গেছে তুলসীগাছ একমাত্র উদ্ভিদ যা দিন রাত চব্বিশ ঘণ্টা অক্সিজেন সরবরাহ করে বায়ু বিশুদ্ধ রাখে যেখানে অন্য যেকোন গাছ রাত্রিতে কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে। তাই রাতের বেলাতে তুলসীতলায় শয়ন করাও ব্যক্তির জন্য উপকারী। এছাড়া তুলসী গাছ লাগালে তা মশা কীটপতঙ্গ ও সাপ থেকে দূরে রাখে। আর এইজন্য তুলসীকRead more
গবেষণায় দেখা গেছে তুলসীগাছ একমাত্র উদ্ভিদ যা দিন রাত চব্বিশ ঘণ্টা অক্সিজেন সরবরাহ করে বায়ু বিশুদ্ধ রাখে যেখানে অন্য যেকোন গাছ রাত্রিতে কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে। তাই রাতের বেলাতে তুলসীতলায় শয়ন করাও ব্যক্তির জন্য উপকারী। এছাড়া তুলসী গাছ লাগালে তা মশা কীটপতঙ্গ ও সাপ থেকে দূরে রাখে। আর এইজন্য তুলসীকে বলা হয় ভেষজের রানী।
নিচে তুলসী পাতার রসের এতো কদরের কারণ বা এর উপকারিতার কথা তুলে ধরা হলো-
১. ক্যান্সার নিরাময়ে: তুলসীর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি কারসেনোজেনিক উপাদান ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ওরাল ক্যান্সার এর বৃদ্ধিকে বন্ধ করতে পারে। কারণ এর উপাদানগুলো টিউমারের মধ্যে রক্ত চলাচল বন্ধ করে দেয়। উপকার পেতে প্রতিদিন তুলসীর রস খান।
২. দাঁতের রোগে: দাঁতের সুরক্ষায় তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে দাঁত মাজলে দাঁত ভালো থাকে। এ ছাড়া সরিষার তেলের সাথে তুলসীপাতার গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে দাঁত মাজলেও দাঁত শক্ত থাকে। মুখের দুর্গন্ধ রোধে তুলসীপাতার মাজন ভালো ফল দিয়ে থাকে।
৩. ডায়াবেটিস রোগে: তুলসী পাতায় প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও এসেনশিয়াল অয়েল আছে যা ইউজেনল, মিথাইল ইউজেনল ও ক্যারিওফাইলিন উৎপন্ন করে। এই উপাদান গুলো অগ্নাশয়ের বিটা সেলকে কাজ করতে সাহায্য করে। যার ফলে ইনসুলিন এর সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এতে ব্লাড সুগার কমে এবং ডায়াবেটিস ভালো হয়।
৪. কিডনি পাথর দূর করতে: তুলসীর অ্যাসেটিক এসিড এবং এসেনশিয়াল অয়েল এর উপাদান গুলো কিডনির পাথর ভাঙতে সাহায্য করে ও ব্যাথা কমায়। কিডনির পাথর দূর করার জন্য প্রতিদিন তুলসীপাতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
৫. নিরাময় ক্ষমতা: তুলসি পাতা নার্ভ টনিক ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি কারী। এটা শ্বাস নালী থেকে সর্দি–কাশী দূর করে। তুলসীর ক্ষত সারানোর ক্ষমতা আছে।
৬. মানসিক চাপ কমায়: সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক অবসাদ প্রশমনে এমনকি প্রতিরোধে তুলসী চমৎকার কাজ করে। কোনো সুস্থ ব্যক্তি যদি প্রতিদিন অন্তত ১২টি তুলসীপাতা দিনে দু’বার নিয়মিত চিবাতে পারেন তাহলে সেই ব্যক্তি কখনো মানসিক অবসাদে আক্রান্ত হবেন না বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।
See lessজামরুল এর উপকারিতা কি?
জামরুলকে অনেকেই সাদা জাম বলে। হালকা মিষ্টি স্বাদের রসভরা এই ফলটি লাল রঙেরও হয়ে থাকে। প্রকৃতি যত বেশি রোদে তপ্ত থাকে জামরুল তত বেশি মিষ্টি হয়। অপরদিকে বৃষ্টিবহুল বছরে জামরুলের স্বাদ হয় পানসে।তবে হালকা লাল রঙের জামরুল খেতে অনেকটা আপেলের মত মিষ্টি হয়। জামরুলের উপকারিতা: জামরুল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকRead more
জামরুলকে অনেকেই সাদা জাম বলে। হালকা মিষ্টি স্বাদের রসভরা এই ফলটি লাল রঙেরও হয়ে থাকে। প্রকৃতি যত বেশি রোদে তপ্ত থাকে জামরুল তত বেশি মিষ্টি হয়। অপরদিকে বৃষ্টিবহুল বছরে জামরুলের স্বাদ হয় পানসে।তবে হালকা লাল রঙের জামরুল খেতে অনেকটা আপেলের মত মিষ্টি হয়।
জামরুলের উপকারিতা:
জামরুল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। জেনে নেয়া যাক, জামরুল খেলে আপনি কী কী উপকার পেতে পারেন।
১. ক্যান্সার প্রতিরোধের উপাদান সমৃদ্ধ জামরুল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
২. জামরুলে আছে ভিটামিন সি এবং ফাইবার, যা হজমশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
৩. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে জামরুল খুবই উপকারী একটি ফল।
৪. জামরুল ভেষজগুণ সমৃদ্ধ ফল। বাত নিরাময়ে এটি ব্যবহার করা হয়।
৫. চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতেও জামরুলের ভূমিকা অনন্য।
৬. প্রতিদিন একটি তাজা জামরুল খেলে আপনার পুষ্টিহীনতা কিছুটা হলেও পূরণ করা সম্ভব।
৭. জামরুল ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
৮. জামরুল মস্তিষ্ক ও লিভারের যত্নে টনিক হিসাবে কাজ করে।
See lessঘৃতকুমারীর উপকারিতা কী?
ঘৃতকুমারীর উপকারিতা হলো, এটি- ১. ত্বকের জন্য বেশ ভাল একটি উপাদান। ২. ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষভাবে কার্যকর। ৩. মানসিক অবসাদজনিত রোগেও মূলের চূর্ণ ব্যবহার করা হয়। ৪. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৫. রক্তে অক্সিজেনের প্রবাহ মাত্রা বৃদ্ধি করে।
ঘৃতকুমারীর উপকারিতা হলো, এটি-
১. ত্বকের জন্য বেশ ভাল একটি উপাদান।
See less২. ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষভাবে কার্যকর।
৩. মানসিক অবসাদজনিত রোগেও মূলের চূর্ণ ব্যবহার করা হয়।
৪. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫. রক্তে অক্সিজেনের প্রবাহ মাত্রা বৃদ্ধি করে।
ঘুম থেকে উঠার পর মুখের ত্বক তেলতেলে এবং ফোলাফোলা হয় কেন?
মুখ তেলতেলে: তেল গ্রন্থিগুলো মানে সিবেসিয়াস গন্থি সক্রিয় হলে সেবাম উৎপন্ন হয়। সেবাম একটি তৈলাক্ত উপাদান যা এই গ্রন্থিতে উৎপন্ন হয়। এর কাজ মূলত আমাদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং করা এবং আমাদের ত্বককে বাইরের শুষ্ক আবহাওয়া থেকে বাঁচানো। কিন্তু অতিরিক্ত সেবাম ত্বককে তৈলাক্ত করে। এটা শুধু রাতে না দিনেও হতRead more
মুখ তেলতেলে: তেল গ্রন্থিগুলো মানে সিবেসিয়াস গন্থি সক্রিয় হলে সেবাম উৎপন্ন হয়। সেবাম একটি তৈলাক্ত উপাদান যা এই গ্রন্থিতে উৎপন্ন হয়। এর কাজ মূলত আমাদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং করা এবং আমাদের ত্বককে বাইরের শুষ্ক আবহাওয়া থেকে বাঁচানো। কিন্তু অতিরিক্ত সেবাম ত্বককে তৈলাক্ত করে। এটা শুধু রাতে না দিনেও হতে পারে।
মুখে ফোলাভাব: মূলত আমরা যখন ঘুমাই তখন শরীর হেলানো অবস্থায় থাকে বা প্রসারিত থাকেনা যাতে করে শরীরের নিচের অংশের পানিগুলোর উপরের দিকে প্রবাহে সমস্যা সৃষ্টি হয় আবার মুখের পানিগুলো নিচের দিকে যাওয়ার সময় বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে পানি গুলো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রয়ে যাওয়ার কারণে ওই অংশটুকু ফুলে যায়।
তাছাড়া ঘুমের পর চোখ মুখ অনেক কারণেই ফুলে যেতে পারে। যেমন-
ঘুমের মধ্যে শরীর যখন বিশ্রাম পায়, তখন এইসব প্রতিক্রিয়ার মাত্রা বেড়ে যায়।
See lessঘুমন্ত অবস্থায় অনেকে কথা বলে কেন?
ঘুমন্ত অবস্থায় অনেকে কথা বলে, এটা এক ধরনের ঘুমের ত্রুটি। বিজ্ঞানের ভাষায় একে প্যারাসমনিয়া বলে। আধো ঘুম আধো জাগরনে এই ব্যাপারটা ঘটে। সাধারন অবস্থায় যে বা যারা ঘুমে বকবক করে, পরেরদিন সকালে এর কিছুই মনে থাকেনা। অনেকে আবার বিছানা থেকে নেমে হাটাহাটিও করে। এটাকে কোন মানষিক সমস্যা ভাবা ঠিক নয়। বাচ্চাদের মাRead more
ঘুমন্ত অবস্থায় অনেকে কথা বলে, এটা এক ধরনের ঘুমের ত্রুটি। বিজ্ঞানের ভাষায় একে প্যারাসমনিয়া বলে। আধো ঘুম আধো জাগরনে এই ব্যাপারটা ঘটে। সাধারন অবস্থায় যে বা যারা ঘুমে বকবক করে, পরেরদিন সকালে এর কিছুই মনে থাকেনা। অনেকে আবার বিছানা থেকে নেমে হাটাহাটিও করে। এটাকে কোন মানষিক সমস্যা ভাবা ঠিক নয়। বাচ্চাদের মাঝেই এর প্রবনতা বেশি। আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। তেমন কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।
আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ স্লিপ মেডিসিন-এর মতে যারা অবসাদে ভোগেন, বা জ্বরবিকারগ্রস্ত বা কোনও কিছু থেকে নিজেকে বঞ্চিত মনে করেন, তাঁদেরই ঘুমের মধ্যে কথা বলার প্রবণতা থাকে। আবার জিনগত ভাবেও অনেকে ঘুমিয়ে কথা বলেন। পুরুষ এবং শিশুদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
See lessকাঁঠাল স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকারী?
স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কাঁঠালের উপকারিতা হলো- ১. কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ অত্যন্ত কম। তাই এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির ঝুকি একদম কমে যায়। ২. কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা আছে। তাদের জন্যে উচ্চ রক্ত চাপের প্রধান উপশম হবে এই কাঁঠালRead more
স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কাঁঠালের উপকারিতা হলো-
১. কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ অত্যন্ত কম। তাই এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির ঝুকি একদম কমে যায়।
২. কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা আছে। তাদের জন্যে উচ্চ রক্ত চাপের প্রধান উপশম হবে এই কাঁঠাল।
৩. কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ বিদ্যমান আছে। যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।
কাঁঠালের অন্যতম উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না।
৪. কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
৫. কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এই কাঁঠাল।
৬. টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ উপকারী ফল। অনেকের হজম এর সমস্যা থাকে। তাদের জন্য কাঁঠাল অনেক উপকারি। কারন বদহজম রোধ করতে কাঁঠালের ভূমিকা অনেক।
৭. কাঁঠাল গাছের শেকড় হাঁপানী রোগের উপশম করে থাকে। এই কাঁঠালের শেকড় সেদ্ধ করলে যে উৎকৃষ্ট পুষ্টি উপাদান বের হয় তা হাঁপানীর প্রকোম নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।
৮. চর্মরোগের সমস্যা সমাধানেও কাঁঠালের শেকড় কার্যকরী। আবার জ্বর এবং ডায়রিয়া নিরাময় করে কাঁঠালের শেকড়।
See less