কম ঘুমালে চেহারা নষ্ট হয়-কথাটি সত্য। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে একজন মানু্ষের বয়স অনুপাতে ঘুমানোর ঘন্টা নির্ধারন ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে (১৮-৬৫) বছর বয়স পর্যন্তদের ঘুমের সময়সীমা প্রতিদিন ৭ থেক ৯ ঘন্টা ধরা হয়। তবে একদম সঠিক মান ধরা হয় ৮ ঘন্টা সময়কে। সে ৮ ঘন্টা কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়- প্রথম ৩ ঘন্টা: মানব শরিরRead more
কম ঘুমালে চেহারা নষ্ট হয়-কথাটি সত্য।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে একজন মানু্ষের বয়স অনুপাতে ঘুমানোর ঘন্টা নির্ধারন ভিন্ন হয়ে থাকে।
তবে (১৮-৬৫) বছর বয়স পর্যন্তদের ঘুমের সময়সীমা প্রতিদিন ৭ থেক ৯ ঘন্টা ধরা হয়। তবে একদম সঠিক মান ধরা হয় ৮ ঘন্টা সময়কে।
সে ৮ ঘন্টা কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়-
প্রথম ৩ ঘন্টা:
মানব শরির বৃদ্ধি কারক হরমোন(HGH) কাজ করে। যা আপনার দেহকে প্রানবন্ত এবং উজ্জ্বল ত্বক ধরে রাখার কাজ করে। এই হরমোন নিঃসরণ না হলে আপনার ত্বকের ক্ষতি আবার পুনরায় ঠিক হবে না। এতে করে চেহারার পাশাপাশি পুরো শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মাঝের ২ ঘন্টা:
আপনার মেলাটোনিন বাড়ায়। এটা একটা হরমোন যা আপনাকে সতেজ রেখে প্রতিদিনের কাজে উৎসাহিত করে।এবং সেটা Antioxidants হিসেবে কাজ করে যা মৌলের ক্ষতিকর দিক থেকে আপনার ত্বকের রক্ষা করে।
শেষ ৩ ঘন্টা:
Rem (Rapid Eye Movement) বা দ্রুত চোখের চলাচলের ঘুমের স্তর। এ সময় কর্টিসল (মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার হরমোন) কমায়। এবং তার সাথে শরিরের তাপমাত্রা অনেক কমে আসে এবং শরিরের পেশি গুলো শান্ত আর নিস্তেজ হয়ে আসে।এতে করে আপনার ত্বকের গভীরতম পুনরুদ্ধার হয়ে থাকে।
অন্যদিকে, কর্টিসল বেড়ে গেলে, আপনার চুল পড়া সমস্যা তৈরী হতে পারে। এবং তার সাথে আপনার ত্বকের সে প্রোটিন গুলো নষ্ট করে দিবে যেগুলো আপনার ত্বক মসৃণ রাখার কাজ করে।
তাছাড়া, যখন আপনি ঘুমান তখন আপনার শরীর দিয়ে অনেক ঘাম বেরিয়ে আসে। আর এ ঘুমের সময় শরিরের প্রাকৃতিক হাইড্রেশনের মাধ্যমে পুনরায় ভারসাম্যে ফিরে আসে এবং বাড়তি আদ্রতা দূর করে।
তাই আপনি ঘুম ছেড়ে দিলে আপনার ত্বকের আদ্রতায় সমস্যা দেখা দিবে এবং তা শুষ্ক হয়ে যাবে।
See less
ওমেগা আলফা-৩ ও ওমেগা আলফা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। সরিষার তেলের কিছু উপকারিতা বা গুণাগুণ হলো- ১. ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসRead more
ওমেগা আলফা-৩ ও ওমেগা আলফা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়।
সরিষার তেলের কিছু উপকারিতা বা গুণাগুণ হলো-
১. ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে
সরিষার তেল ত্বকের তামাটে ভাব ও দাগ দূর করে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে।
এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগান।
২. প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে।
৩. চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক
সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
See less