স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কাঁঠালের উপকারিতা হলো- ১. কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ অত্যন্ত কম। তাই এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির ঝুকি একদম কমে যায়। ২. কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা আছে। তাদের জন্যে উচ্চ রক্ত চাপের প্রধান উপশম হবে এই কাঁঠালRead more
স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কাঁঠালের উপকারিতা হলো-
১. কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ অত্যন্ত কম। তাই এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির ঝুকি একদম কমে যায়।
২. কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা আছে। তাদের জন্যে উচ্চ রক্ত চাপের প্রধান উপশম হবে এই কাঁঠাল।
৩. কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ বিদ্যমান আছে। যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।
কাঁঠালের অন্যতম উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না।
৪. কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
৫. কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এই কাঁঠাল।
৬. টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ উপকারী ফল। অনেকের হজম এর সমস্যা থাকে। তাদের জন্য কাঁঠাল অনেক উপকারি। কারন বদহজম রোধ করতে কাঁঠালের ভূমিকা অনেক।
৭. কাঁঠাল গাছের শেকড় হাঁপানী রোগের উপশম করে থাকে। এই কাঁঠালের শেকড় সেদ্ধ করলে যে উৎকৃষ্ট পুষ্টি উপাদান বের হয় তা হাঁপানীর প্রকোম নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।
৮. চর্মরোগের সমস্যা সমাধানেও কাঁঠালের শেকড় কার্যকরী। আবার জ্বর এবং ডায়রিয়া নিরাময় করে কাঁঠালের শেকড়।
See less
কম ঘুমালে চেহারা নষ্ট হয়-কথাটি সত্য। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে একজন মানু্ষের বয়স অনুপাতে ঘুমানোর ঘন্টা নির্ধারন ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে (১৮-৬৫) বছর বয়স পর্যন্তদের ঘুমের সময়সীমা প্রতিদিন ৭ থেক ৯ ঘন্টা ধরা হয়। তবে একদম সঠিক মান ধরা হয় ৮ ঘন্টা সময়কে। সে ৮ ঘন্টা কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়- প্রথম ৩ ঘন্টা: মানব শরিরRead more
কম ঘুমালে চেহারা নষ্ট হয়-কথাটি সত্য।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে একজন মানু্ষের বয়স অনুপাতে ঘুমানোর ঘন্টা নির্ধারন ভিন্ন হয়ে থাকে।
তবে (১৮-৬৫) বছর বয়স পর্যন্তদের ঘুমের সময়সীমা প্রতিদিন ৭ থেক ৯ ঘন্টা ধরা হয়। তবে একদম সঠিক মান ধরা হয় ৮ ঘন্টা সময়কে।
সে ৮ ঘন্টা কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়-
প্রথম ৩ ঘন্টা:
মানব শরির বৃদ্ধি কারক হরমোন(HGH) কাজ করে। যা আপনার দেহকে প্রানবন্ত এবং উজ্জ্বল ত্বক ধরে রাখার কাজ করে। এই হরমোন নিঃসরণ না হলে আপনার ত্বকের ক্ষতি আবার পুনরায় ঠিক হবে না। এতে করে চেহারার পাশাপাশি পুরো শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মাঝের ২ ঘন্টা:
আপনার মেলাটোনিন বাড়ায়। এটা একটা হরমোন যা আপনাকে সতেজ রেখে প্রতিদিনের কাজে উৎসাহিত করে।এবং সেটা Antioxidants হিসেবে কাজ করে যা মৌলের ক্ষতিকর দিক থেকে আপনার ত্বকের রক্ষা করে।
শেষ ৩ ঘন্টা:
Rem (Rapid Eye Movement) বা দ্রুত চোখের চলাচলের ঘুমের স্তর। এ সময় কর্টিসল (মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার হরমোন) কমায়। এবং তার সাথে শরিরের তাপমাত্রা অনেক কমে আসে এবং শরিরের পেশি গুলো শান্ত আর নিস্তেজ হয়ে আসে।এতে করে আপনার ত্বকের গভীরতম পুনরুদ্ধার হয়ে থাকে।
অন্যদিকে, কর্টিসল বেড়ে গেলে, আপনার চুল পড়া সমস্যা তৈরী হতে পারে। এবং তার সাথে আপনার ত্বকের সে প্রোটিন গুলো নষ্ট করে দিবে যেগুলো আপনার ত্বক মসৃণ রাখার কাজ করে।
তাছাড়া, যখন আপনি ঘুমান তখন আপনার শরীর দিয়ে অনেক ঘাম বেরিয়ে আসে। আর এ ঘুমের সময় শরিরের প্রাকৃতিক হাইড্রেশনের মাধ্যমে পুনরায় ভারসাম্যে ফিরে আসে এবং বাড়তি আদ্রতা দূর করে।
তাই আপনি ঘুম ছেড়ে দিলে আপনার ত্বকের আদ্রতায় সমস্যা দেখা দিবে এবং তা শুষ্ক হয়ে যাবে।
See less